
আমার দেশ অনলাইন

আন্তর্জাতিক মানবিক সংস্থা হিউম্যানিটি অ্যান্ড ইনক্লুশন সতর্ক করে জানিয়েছে গাজা উপত্যকার ভূপৃষ্ঠ ও ধ্বংসস্তূপের নিচে থাকা অবিস্ফোরিত বোমা ও অস্ত্র সম্পূর্ণভাবে অপসারণ করতে অন্তত ২০ থেকে ৩০ বছর সময় লাগবে। সংস্থাটি গাজাকে বর্তমানে এক “ভয়াবহ, অম্যাপযুক্ত মাইনফিল্ড” বলে অভিহিত করেছে।
শুক্রবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংস্থার বিস্ফোরক অস্ত্র নিষ্কাশন বিশেষজ্ঞ নিক অর রয়টার্সকে জানান, দুই বছরের ইসরাইল-হামাস যুদ্ধের ফলে গাজার ভূমি ও ধ্বংসস্তূপের নিচে অগণিত অবিস্ফোরিত বোমা ছড়িয়ে আছে, যা আগামী প্রজন্মের জন্যও গুরুতর হুমকি হয়ে থাকবে। তিনি বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ শহরগুলোর মতোই গাজাতেও আগামী কয়েক দশক ধরে বোমার অবশিষ্টাংশ পাওয়া যাবে।
জাতিসংঘের নেতৃত্বাধীন একটি ডাটাবেস অনুযায়ী, যুদ্ধ চলাকালে এইসব বিস্ফোরক অবশিষ্টাংশে কমপক্ষে ৫৩ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। তবে সাহায্যকারী সংস্থাগুলির মতে, বাস্তব সংখ্যা এর চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে, কারণ অনেক এলাকায় এখনও প্রবেশ করা সম্ভব নয়।
এই মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছে, সেটি কিছুটা আশা জাগিয়েছে যে ধ্বংসস্তূপের নিচে থাকা বিপজ্জনক অস্ত্রগুলো অপসারণের কাজ শুরু করা যেতে পারে। তবে সংস্থাগুলির অভিযোগ, এখন পর্যন্ত ইসরাইল তাদের বোমা অপসারণ বা প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম আনার অনুমতি দেয়নি।
হিউম্যানিটি অ্যান্ড ইনক্লুশনের সাত সদস্যের একটি দল আগামী সপ্তাহ থেকে গাজার হাসপাতালে, বেকারি ও অন্যান্য জরুরি অবকাঠামো এলাকায় যুদ্ধের অবশিষ্টাংশ শনাক্তকরণের কাজ শুরু করবে। কিন্তু ইসরাইলি সামরিক কর্তৃপক্ষ এখনো কোনো অনুমোদন দেয়নি। কর্তৃপক্ষের মতে, অনেক সরঞ্জাম “দ্বৈত ব্যবহারযোগ্য” হতে পারে, যা বেসামরিক এবং সামরিক উভয় কাজে ব্যবহৃত হতে পারে।
নিক অর জানান, হামাসের পুনঃব্যবহারের আশঙ্কা কমাতে তারা বিস্ফোরণ না ঘটিয়ে বোমা পোড়ানোর মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় করার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, গাজায় ভবিষ্যতে মানবিক কাজ এগিয়ে নিতে হলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি কার্যকর স্থানীয় বাহিনী থাকা জরুরি।
সাহায্য সংস্থাগুলোর মতে, গাজা এখন শুধু মানবিক সংকটে নয়, বরং এক দীর্ঘমেয়াদি বিস্ফোরক ঝুঁকির ফাঁদে পড়ে আছে। বোমা অপসারণ ও পুনর্গঠন কার্যক্রম শুরু না হলে এই অঞ্চলকে সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ করতে কয়েক দশক সময় লেগে যাবে।

আন্তর্জাতিক মানবিক সংস্থা হিউম্যানিটি অ্যান্ড ইনক্লুশন সতর্ক করে জানিয়েছে গাজা উপত্যকার ভূপৃষ্ঠ ও ধ্বংসস্তূপের নিচে থাকা অবিস্ফোরিত বোমা ও অস্ত্র সম্পূর্ণভাবে অপসারণ করতে অন্তত ২০ থেকে ৩০ বছর সময় লাগবে। সংস্থাটি গাজাকে বর্তমানে এক “ভয়াবহ, অম্যাপযুক্ত মাইনফিল্ড” বলে অভিহিত করেছে।
শুক্রবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংস্থার বিস্ফোরক অস্ত্র নিষ্কাশন বিশেষজ্ঞ নিক অর রয়টার্সকে জানান, দুই বছরের ইসরাইল-হামাস যুদ্ধের ফলে গাজার ভূমি ও ধ্বংসস্তূপের নিচে অগণিত অবিস্ফোরিত বোমা ছড়িয়ে আছে, যা আগামী প্রজন্মের জন্যও গুরুতর হুমকি হয়ে থাকবে। তিনি বলেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটিশ শহরগুলোর মতোই গাজাতেও আগামী কয়েক দশক ধরে বোমার অবশিষ্টাংশ পাওয়া যাবে।
জাতিসংঘের নেতৃত্বাধীন একটি ডাটাবেস অনুযায়ী, যুদ্ধ চলাকালে এইসব বিস্ফোরক অবশিষ্টাংশে কমপক্ষে ৫৩ জন নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। তবে সাহায্যকারী সংস্থাগুলির মতে, বাস্তব সংখ্যা এর চেয়ে অনেক বেশি হতে পারে, কারণ অনেক এলাকায় এখনও প্রবেশ করা সম্ভব নয়।
এই মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হয়েছে, সেটি কিছুটা আশা জাগিয়েছে যে ধ্বংসস্তূপের নিচে থাকা বিপজ্জনক অস্ত্রগুলো অপসারণের কাজ শুরু করা যেতে পারে। তবে সংস্থাগুলির অভিযোগ, এখন পর্যন্ত ইসরাইল তাদের বোমা অপসারণ বা প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম আনার অনুমতি দেয়নি।
হিউম্যানিটি অ্যান্ড ইনক্লুশনের সাত সদস্যের একটি দল আগামী সপ্তাহ থেকে গাজার হাসপাতালে, বেকারি ও অন্যান্য জরুরি অবকাঠামো এলাকায় যুদ্ধের অবশিষ্টাংশ শনাক্তকরণের কাজ শুরু করবে। কিন্তু ইসরাইলি সামরিক কর্তৃপক্ষ এখনো কোনো অনুমোদন দেয়নি। কর্তৃপক্ষের মতে, অনেক সরঞ্জাম “দ্বৈত ব্যবহারযোগ্য” হতে পারে, যা বেসামরিক এবং সামরিক উভয় কাজে ব্যবহৃত হতে পারে।
নিক অর জানান, হামাসের পুনঃব্যবহারের আশঙ্কা কমাতে তারা বিস্ফোরণ না ঘটিয়ে বোমা পোড়ানোর মাধ্যমে নিষ্ক্রিয় করার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, গাজায় ভবিষ্যতে মানবিক কাজ এগিয়ে নিতে হলে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি কার্যকর স্থানীয় বাহিনী থাকা জরুরি।
সাহায্য সংস্থাগুলোর মতে, গাজা এখন শুধু মানবিক সংকটে নয়, বরং এক দীর্ঘমেয়াদি বিস্ফোরক ঝুঁকির ফাঁদে পড়ে আছে। বোমা অপসারণ ও পুনর্গঠন কার্যক্রম শুরু না হলে এই অঞ্চলকে সম্পূর্ণভাবে নিরাপদ করতে কয়েক দশক সময় লেগে যাবে।

বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ হিসাবে দাবিদার ভারতের মুসলমানরা প্রতিনিয়তই তাদের ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে বৈষ্যমের শিকার হচ্ছেন। নাগরিকত্ব সংশোধনমূলক আইন কিংবা তুচ্ছ অভিযোগে মুসলিম পিটিয়ে হত্যা, ভারতের গণতন্ত্রকে ক্রমাগতভাবে প্রশ্ন বিদ্ধ করছে। এমতাবস্থায় ভারতকে ভন্ডামি গণতন্ত্র থেকে বের করে প্রকৃত গণ
৫ ঘণ্টা আগে
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ১৩,৬৫২ জন বাসস্থান আইন লঙ্ঘনকারী, ৪,৩৯৪ জন অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের চেষ্টা করছিলেন। এবং ৪,৫৬৭ জন শ্রম আইন সংক্রান্ত অপরাধে জড়িত ছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগে
পাকিস্তান ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত রোববার (১৯ অক্টোবর) দোহায় অনুষ্ঠিত প্রথম দফা আলোচনার ধারাবাহিকতায় ইস্তাম্বুলে আজকের এই সংলাপে বসেছে পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান। দোহারের আলোচনা কাতার ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে উভয় দেশ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়
৫ ঘণ্টা আগে
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে ইউরোপের বিভিন্ন শহরে মিশরীয় দূতাবাসে বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা কায়রো সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে যে তারা গাজা উপত্যকার অবরোধে ইসরাইলকে সহযোগিতা করছে। অন্যদিকে মিশর সরকার এই ঘটনাগুলিকে “গাজায় ইসরাইলি অপরাধ থেকে মনোযোগ সরানোর উদ্দেশ্যে পরিচালিত দূষিত কর্মকাণ্ড
৫ ঘণ্টা আগে