
আমার দেশ অনলাইন

মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ থেকে পালিয়ে আসা শরণার্থীদের জন্য জার্মানি যখন তার দরজা খুলে দেয়, তখন অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় সিরিয়া থেকে সবচেয়ে বেশি মানুষ সেখানে আশ্রয় নেয়। জার্মানিতে তারা পায় ঘর, চাকরি, গড়ে তোলে পরিবার। তবে এখন অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে এসব অভিবাসীর ভবিষ্যত। কারণ জার্মান সরকার তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে চাইছে। খবর সিএনএনের।
জার্মান সরকার অভিবাসনের বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। বলছে, স্বেচ্ছায় হোক বা না হোক, কারো কারো দেশে ফিরে যাওয়ার সময় এসেছে।
সাবেক চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেলের সময় ২০১৫-২০১৬ সালের দিকে প্রায় ১০ লাখ সিরীয় জার্মানিতে এসেছিলেন। বর্তমানে জার্মানিতে প্রায় ১৩ লাখ সিরীয় বাস করেন, যার মধ্যে ২৫ হাজার এই দেশে জন্মগ্রহণ করেছেন।
বর্তামান চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মের্জ ও তার জোট সরকার অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে চাইছে।
মের্জ এই সপ্তাহে বলেছেন, বার্লিন এই বিষয়ে খুবই সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেবে। তিনি বলেন, ‘জার্মানিতে আশ্রয়ের আর কোনো যৌক্তিক ভিত্তি নেই।’
তিনি জানান, জার্মান সরকার প্রথমে স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনকে উৎসাহিত করবে। যারা ফিরে যেতে অস্বীকৃতি জানাবে অদূর ভবিষ্যতে তাদের ফেরত পাঠানো হবে। তার মতে, সিরীয়দের স্বদেশে প্রত্যাবর্তন হবে তাদের যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের মূল চাবিকাঠি।
জার্মান চ্যান্সেলর আরো জানিয়েছেন, এ বিষয়ে আলোচনার জন্য তিনি সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারাকে বার্লিন সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
তবে প্রত্যাবাসন কতটা বিস্তৃত হবে, তা স্পষ্ট নয়। যাদের অপরাধের রেকর্ড আছে, আপাতত তাদের ফেরত পাঠানোর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে জার্মান সরকার।
জার্মান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় জানায়, আসাদ সরকার পতনের পর প্রায় এক হাজার ৩০০ সিরীয় দেশে ফেরত গেছেন।
জার্মানিতে বসবাসকারী সিরীয়দের মধ্যে অনেকে নাগরিকত্ব পেয়েছেন, অনেকে আবার স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেয়েছেন। সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভ্যালের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালের শেষ নাগাদেএক লাখ ৬০ হাজারের বেশি সিরিয়ান জার্মান নাগরিকত্ব পেয়েছেন।
আরএ

মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ থেকে পালিয়ে আসা শরণার্থীদের জন্য জার্মানি যখন তার দরজা খুলে দেয়, তখন অন্য যেকোনো দেশের তুলনায় সিরিয়া থেকে সবচেয়ে বেশি মানুষ সেখানে আশ্রয় নেয়। জার্মানিতে তারা পায় ঘর, চাকরি, গড়ে তোলে পরিবার। তবে এখন অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে এসব অভিবাসীর ভবিষ্যত। কারণ জার্মান সরকার তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে চাইছে। খবর সিএনএনের।
জার্মান সরকার অভিবাসনের বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিয়েছে। বলছে, স্বেচ্ছায় হোক বা না হোক, কারো কারো দেশে ফিরে যাওয়ার সময় এসেছে।
সাবেক চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেলের সময় ২০১৫-২০১৬ সালের দিকে প্রায় ১০ লাখ সিরীয় জার্মানিতে এসেছিলেন। বর্তমানে জার্মানিতে প্রায় ১৩ লাখ সিরীয় বাস করেন, যার মধ্যে ২৫ হাজার এই দেশে জন্মগ্রহণ করেছেন।
বর্তামান চ্যান্সেলর ফ্রেডরিখ মের্জ ও তার জোট সরকার অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে চাইছে।
মের্জ এই সপ্তাহে বলেছেন, বার্লিন এই বিষয়ে খুবই সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেবে। তিনি বলেন, ‘জার্মানিতে আশ্রয়ের আর কোনো যৌক্তিক ভিত্তি নেই।’
তিনি জানান, জার্মান সরকার প্রথমে স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনকে উৎসাহিত করবে। যারা ফিরে যেতে অস্বীকৃতি জানাবে অদূর ভবিষ্যতে তাদের ফেরত পাঠানো হবে। তার মতে, সিরীয়দের স্বদেশে প্রত্যাবর্তন হবে তাদের যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনের মূল চাবিকাঠি।
জার্মান চ্যান্সেলর আরো জানিয়েছেন, এ বিষয়ে আলোচনার জন্য তিনি সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারাকে বার্লিন সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
তবে প্রত্যাবাসন কতটা বিস্তৃত হবে, তা স্পষ্ট নয়। যাদের অপরাধের রেকর্ড আছে, আপাতত তাদের ফেরত পাঠানোর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে জার্মান সরকার।
জার্মান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় জানায়, আসাদ সরকার পতনের পর প্রায় এক হাজার ৩০০ সিরীয় দেশে ফেরত গেছেন।
জার্মানিতে বসবাসকারী সিরীয়দের মধ্যে অনেকে নাগরিকত্ব পেয়েছেন, অনেকে আবার স্থায়ী বসবাসের অনুমতি পেয়েছেন। সংবাদমাধ্যম ডয়েচে ভ্যালের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৩ সালের শেষ নাগাদেএক লাখ ৬০ হাজারের বেশি সিরিয়ান জার্মান নাগরিকত্ব পেয়েছেন।
আরএ

প্রত্যেক মার্কিন নাগরিকদের দুই হাজার ডলার করে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শুল্ক থেকে পাওয়া রাজস্ব থেকে এই অর্থ দেয়া হবে। তবে প্রস্তাবটি বাস্তবায়নে কংগ্রেসের অনুমোদনের প্রয়োজন হবে।
১১ মিনিট আগে
ইসরাইলের একটি ভূগর্ভস্থ কারাগারে অনেক ফিলিস্তিনিকে আটকে রাখা হয়েছে। রাকেফেত নামে এই কারাগারে সূর্যের আলো পৌঁছায় না। পর্যাপ্ত খাবার দেয়া হয় না বন্দিদের। এমনকি পরিবার বা বহির্বিশ্বের খবরও তাদের দেয়া হয় না।
৩৮ মিনিট আগে
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ হিসেবে ঘোষণা করেছে জাকার্তা। সোমবার ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তোর সভাপতিত্বে এক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেয়া হয়। সুহার্তোর মানবাধিকার রেকর্ড নিয়ে বিতর্ক থাকায় সরকারের এই পদক্ষেপ দেশটিতে তীব্র বিরোধীতার জন্ম দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে লেবাননে আবারো হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। দক্ষিণ লেবাননে ইসরাইলি হামলায় দুইজন নিহত হয়েছে। রোববার লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে একথা জানায়। ইসরাইলি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগে