ডিসি সম্মেলনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব যাচ্ছে
এম এ নোমান
জেলা প্রশাসক সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্য প্রস্তাব তৈরি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ প্রস্তাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধের কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশের পরিধেয় পোশাকে গোপন ক্যামেরা সংযোজনের কথাও বলা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র আমার দেশকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, আগামী মাসে (ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠেয় জেলা প্রশাসক সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্য প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে প্রস্তাব চাওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয় থেকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রস্তাব পেয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১ নম্বর প্রস্তাবে বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের জন্য কর্তব্যরত অবস্থায় বাধ্যতামূলক বডি ক্যামেরা ব্যবহার নিশ্চিতকরণ। এ প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, তাৎক্ষণিক বিষয়ে অবহিত হওয়া যাবে। দ্রুত অভিযুক্তদের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব হবে। সিডিউল অনুযায়ী ডিউটিতে বাহিনীর উপস্থিতির বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২ নম্বর প্রস্তাবে বলেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের জন্য মারণাস্ত্র ব্যবহার নিষিদ্ধকরণ। এ প্রস্তাবের পক্ষে মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, ‘জনবিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক মারণাস্ত্র ও ছররা গুলি ব্যবহার নিষিদ্ধকরণ প্রয়োজন। সম্প্রতি গণঅভ্যুত্থানের অভিজ্ঞতায় দেখা যায় যে, ছররা গুলি মানবদেহে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।’
এ ছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে জেলা পর্যায়ে জনগুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা যেমন সার্কিট হাউজ, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, জেলা ও দায়রা জজ আদালত, পুলিশ সুপারের কার্যালয়গুলোকে কেপিআই নিরাপত্তার আওতায় আনার কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ কমিটিতে জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করার কথাও বলা হয়েছে।
প্রস্তাবে নতুন কারাগার নির্মাণ না করা পর্যন্ত পুরোনো কারাগারগুলো সংস্কার করার কথা বলা হয়েছে। জেলখানায় বন্দিদের ঘুমানোর জন্য দ্বিতল শয্যা বিশিষ্ট স্টিলের খাটের ব্যবস্থা করার কথাও বলা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে।
মন্ত্রিপষিদ সূত্র জানিয়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন হতে পারে। রীতি অনুযায়ী এ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন। পরের তিন দিনের কার্য অধিবেশনগুলো রাজধানীর আবদুল গণি রোডের ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আমার দেশকে জানান, জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনের মাধ্যমে বিগত শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের যাত্রা শুরু করে। এ সরকারের আমলে এটিই প্রথম ডিসি সম্মেলন হতে যাচ্ছে। ফলে জেলা প্রশাসকরা মাঠপর্যায়ের তথ্য সরকারের নীতিনির্ধারকদের কাছে তুলে ধরে নির্দেশনা চাইবেন। সরকারের উপদেষ্টাদের নির্দেশনা নিয়ে তারা আবার জেলায় ফিরে গিয়ে তা বাস্তবায়ন করবেন।
জেলা প্রশাসক সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্য প্রস্তাব তৈরি করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ প্রস্তাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালনকালে পুলিশের প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার নিষিদ্ধের কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশের পরিধেয় পোশাকে গোপন ক্যামেরা সংযোজনের কথাও বলা হয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্র আমার দেশকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, আগামী মাসে (ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠেয় জেলা প্রশাসক সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্য প্রতিটি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে প্রস্তাব চাওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয় থেকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রস্তাব পেয়েছে।
সূত্র জানিয়েছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ১ নম্বর প্রস্তাবে বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের জন্য কর্তব্যরত অবস্থায় বাধ্যতামূলক বডি ক্যামেরা ব্যবহার নিশ্চিতকরণ। এ প্রস্তাবের পক্ষে যুক্তি হিসেবে বলা হয়েছে, তাৎক্ষণিক বিষয়ে অবহিত হওয়া যাবে। দ্রুত অভিযুক্তদের বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব হবে। সিডিউল অনুযায়ী ডিউটিতে বাহিনীর উপস্থিতির বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২ নম্বর প্রস্তাবে বলেছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের জন্য মারণাস্ত্র ব্যবহার নিষিদ্ধকরণ। এ প্রস্তাবের পক্ষে মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছে, ‘জনবিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক মারণাস্ত্র ও ছররা গুলি ব্যবহার নিষিদ্ধকরণ প্রয়োজন। সম্প্রতি গণঅভ্যুত্থানের অভিজ্ঞতায় দেখা যায় যে, ছররা গুলি মানবদেহে দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।’
এ ছাড়া স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে জেলা পর্যায়ে জনগুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা যেমন সার্কিট হাউজ, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, জেলা ও দায়রা জজ আদালত, পুলিশ সুপারের কার্যালয়গুলোকে কেপিআই নিরাপত্তার আওতায় আনার কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ কমিটিতে জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করার কথাও বলা হয়েছে।
প্রস্তাবে নতুন কারাগার নির্মাণ না করা পর্যন্ত পুরোনো কারাগারগুলো সংস্কার করার কথা বলা হয়েছে। জেলখানায় বন্দিদের ঘুমানোর জন্য দ্বিতল শয্যা বিশিষ্ট স্টিলের খাটের ব্যবস্থা করার কথাও বলা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে।
মন্ত্রিপষিদ সূত্র জানিয়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন হতে পারে। রীতি অনুযায়ী এ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন। পরের তিন দিনের কার্য অধিবেশনগুলো রাজধানীর আবদুল গণি রোডের ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আমার দেশকে জানান, জুলাই-আগস্ট গণআন্দোলনের মাধ্যমে বিগত শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের যাত্রা শুরু করে। এ সরকারের আমলে এটিই প্রথম ডিসি সম্মেলন হতে যাচ্ছে। ফলে জেলা প্রশাসকরা মাঠপর্যায়ের তথ্য সরকারের নীতিনির্ধারকদের কাছে তুলে ধরে নির্দেশনা চাইবেন। সরকারের উপদেষ্টাদের নির্দেশনা নিয়ে তারা আবার জেলায় ফিরে গিয়ে তা বাস্তবায়ন করবেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে বিভিন্ন মেরূকরণ। এ নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে, কোন দল কার সঙ্গে সমঝোতা বা জোট করে ভোট করবেÑএসব বিষয় নিয়ে আলোচনা ও তৎপরতাও জোরদার হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেনীলের দেশখ্যাত নীলফামারী দীর্ঘদিন শোষণ করেছিল ইংরেজরা। তাদের স্থানীয় নিপীড়ক নীলকরদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন উত্তরের এই জেলার চাষিরা। ২০০ বছর পর সেই নিষ্ঠুর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করেন আওয়ামী ‘কসাই’খ্যাত আসাদুজ্জামান নূর।
১৪ ঘণ্টা আগেআগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনায় জেলা প্রশাসকদেরই (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ হিসেবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার দুজন বিভাগীয় কমিশনার এবং ৬৪ জন ডিসিসহ ৬৬ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
১ দিন আগেবছরের প্রায় ১০ মাস পার হলেও মাধ্যমিক স্তরের বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ শুরু হয়নি। এমনকি পাঠ্যবইয়ের কনটেন্টও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি; এখনো চলছে পরিবর্তন-পরিমার্জনের কাজ। এছাড়া ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনও মেলেনি এখনো।
১ দিন আগে