
এমরানা আহমেদ

মা-বাবা ও পরিবারের পর নারীদের সবচেয়ে ভরসাস্থল স্বামী বা শ্বশুরবাড়ি। কিন্তু কখনো কখনো সেই ভরসার জায়গাটিই নানা কারণে হয়ে ওঠে অনিরাপদ। ফলে বিয়েবিচ্ছেদের মতো সিদ্ধান্তেও যেতে বাধ্য হন নারীরা। কিন্তু অনেক সময় ভুক্তভোগীরা তাদের ন্যায্য অধিকার পান না। এ কারণে তালাকপ্রাপ্ত ও নির্যাতিত অসহায় নারীদের বিনামূল্যে আইনি সেবায় কাজ করছে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল। এর মাধ্যমে নির্যাতনের শিকার নারীদের আইনি সহায়তা, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কাউন্সেলিং সেবা দেওয়া এবং তাদের সুরক্ষার জন্য কাজ করা হয়। এভাবেই ভুক্তভোগী নারীদের জন্য ভরসার কেন্দ্রস্থল হয়ে উঠেছে ‘নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল’।
সংশ্লিষ্টরা জানান, দিন দিন এই সেলের ওপর ভুক্তভোগীদের আস্থা বাড়ছে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন) শুধু ঢাকা বিভাগেই অভিযোগ জমা পড়েছে ৭ হাজার ৬৭৯টি। সে হিসেবে দৈনিক গড়ে ৪৩ জন ভুক্তভোগী নারী অভিযোগ জানাচ্ছেন নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেলে। তবে এর মধ্যে বেশিরভাগ অভিযোগ স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধে। সবচেয়ে বেশি যে অভিযোগ নিয়ে আসেন ভুক্তভোগীরা, তার মধ্যে থাকে পারিবারিক কলক, যৌতুকের জন্য নির্যাতন, সাধারণ কারণে শারীরিক নির্যাতন, দ্বিতীয় বিয়ে, বিয়েবিচ্ছেদ, ভরণ-পোষণ না করা প্রভৃতি।
প্রসঙ্গত, স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর করা অভিযোগের নিষ্পত্তির উদ্দেশ্যে ঢাকায় ১৯৯১ সালে লালমাটিয়ায় নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেলের কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে এটির অবস্থান ঢাকার ইস্কাটন গার্ডেন রোডে। নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, জাতীয় মহিলা সংস্থা, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর এবং বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা সম্মিলিতভাবে কাজ করে। মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের অধীনে দেশের ছয়টি বিভাগে এ সেলের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
সেল সূত্রে জানা গেছে, এখানে পক্ষ-প্রতিপক্ষের উপস্থিতিতে শুনানি হয়। নির্দিষ্ট কোনো বিবাদের নিষ্পত্তি না হলে বাদীকে একটি প্রতিবেদন দেওয়া হয়। সেলের ওই প্রতিবেদন নিয়ে বাদী চাইলে কোর্টে মামলা করতে পারেন। বিশেষ প্রয়োজনে নির্যাতিত নারীদের সাময়িক আবাসনের জন্য শেল্টার হোমেরও ব্যবস্থা করা হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পুরান ঢাকার নাজিম উদ্দিন রোড থেকে সেলে সেবা নিতে আসেন রওশান আর নায়লা (২১)। স্বামী দ্বারা শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার ওই নারী জানান, তার বিয়ের বয়স মাত্র ৬ মাস। এই অল্প সময়েই স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতন সহ্য করতে পারছেন না তিনি। এ কারণে ছেড়েছেন স্বামীর বাড়ি। তিন মাস ধরে বাবার বাড়িতে আছেন। কিন্তু স্বামী তার কোনো খোঁজ-খবর নেন না এবং ভরণ-পোষণও দেন না। উল্টো সেলে সালিশ দেওয়ার কারণে স্বামীসহ তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাদের হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন।
রামপুরার উলন রোড থেকে এসেছেন ইয়াসমিন (৩৩)। চলতি বছরের মার্চের ৭ তারিখে বিয়ে হয় তার। তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা ইয়াসমিনের দাবি, চরম এই দুঃসময়ে স্বামী ভরণ-পোষণ দিচ্ছেন না। এ কারণে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেলে আইনগত সহায়তার জন্য এসেছেন তিনি।
এদিকে নারীদের সমস্যা সমাধানে কাজ করলেও এই সেলের সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, এখন সেলের প্রধান একজন ম্যাজিস্ট্রেট হলেও তার কোনো বিচারিক ক্ষমতা নেই। ফলে সেলে নিষ্পত্তি না হওয়া অভিযোগগুলো আর আদালতে তোলা সম্ভব হয় না। সে কারণে বর্তমানে নির্যাতিত নারীদের জন্য আদালতের মাধ্যমে সুরক্ষার ব্যবস্থা করা বা নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সূত্র জানায়, নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেলের ঢাকা কেন্দ্রে ১৯৯২ সাল থেকে একজন আইনজীবী ছিলেন। তিনি ২০১৮ সালে অবসরে যাওয়ার পর থেকে আইনজীবী ছাড়াই চলছে কার্যক্রম।
কর্মকর্তারা বলছেন, একজন আইনজীবী থাকলে নির্যাতিতা এই সেল থেকেই পরিপূর্ণ সেবাটা পেতে পারতেন। সেলের নিয়োগপ্রাপ্ত আইনজীবী নির্যাতিত নারীর পক্ষে কোর্টে মামলা করলে আদালতের মাধ্যমে তার অভিযোগের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হতো। তাহলে নির্যাতিতা পরিপূর্ণ সেবা পেতেন এবং অসহায় নারীরা উপকৃত হতেন।
জানতে চাইলে সেলের অতিরিক্ত পরিচালক (উপসচিব) মো. মনির হোসেন আমার দেশকে বলেন, সরকার বিনামূল্যে ছয়টি বিভাগীয় শহরে নারী নির্যাতন সেলের মাধ্যমে তালাকপ্রাপ্ত ও নির্যাতিত অসহায় নারীদের বিনামূল্যে আইনগত সেবা দিচ্ছে। পাশাপাশি বিভিন্ন মামলায় ভিকটিম যারা আছেন, তাদের বিনামূল্যে রাজধানীর লালমাটিয়ার মহিলা সহায়তা কেন্দ্রে আশ্রয় দেওয়া হয়।
নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেলের ঢাকা কার্যালয়ের সমাজকল্যাণ কর্মকর্তা মো. ইনতেখাব আনোয়ার আমার দেশকে বলেন, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিনই পারিবারিক ও সামাজিকভাবে নির্যাতিত এবং হেয়প্রতিপন্ন নারীরা এখানে সেবা নিতে আসেন। প্রত্যেকের অভিযোগ আমলে নিয়ে তাদের সেবা দেওয়া হয়। দু-একজন ছাড়া প্রত্যেকের সমস্যার সমাধান এখান থেকেই করা সম্ভব হয়।

মা-বাবা ও পরিবারের পর নারীদের সবচেয়ে ভরসাস্থল স্বামী বা শ্বশুরবাড়ি। কিন্তু কখনো কখনো সেই ভরসার জায়গাটিই নানা কারণে হয়ে ওঠে অনিরাপদ। ফলে বিয়েবিচ্ছেদের মতো সিদ্ধান্তেও যেতে বাধ্য হন নারীরা। কিন্তু অনেক সময় ভুক্তভোগীরা তাদের ন্যায্য অধিকার পান না। এ কারণে তালাকপ্রাপ্ত ও নির্যাতিত অসহায় নারীদের বিনামূল্যে আইনি সেবায় কাজ করছে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল। এর মাধ্যমে নির্যাতনের শিকার নারীদের আইনি সহায়তা, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কাউন্সেলিং সেবা দেওয়া এবং তাদের সুরক্ষার জন্য কাজ করা হয়। এভাবেই ভুক্তভোগী নারীদের জন্য ভরসার কেন্দ্রস্থল হয়ে উঠেছে ‘নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল’।
সংশ্লিষ্টরা জানান, দিন দিন এই সেলের ওপর ভুক্তভোগীদের আস্থা বাড়ছে। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন) শুধু ঢাকা বিভাগেই অভিযোগ জমা পড়েছে ৭ হাজার ৬৭৯টি। সে হিসেবে দৈনিক গড়ে ৪৩ জন ভুক্তভোগী নারী অভিযোগ জানাচ্ছেন নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেলে। তবে এর মধ্যে বেশিরভাগ অভিযোগ স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির নিকটাত্মীয়দের বিরুদ্ধে। সবচেয়ে বেশি যে অভিযোগ নিয়ে আসেন ভুক্তভোগীরা, তার মধ্যে থাকে পারিবারিক কলক, যৌতুকের জন্য নির্যাতন, সাধারণ কারণে শারীরিক নির্যাতন, দ্বিতীয় বিয়ে, বিয়েবিচ্ছেদ, ভরণ-পোষণ না করা প্রভৃতি।
প্রসঙ্গত, স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর করা অভিযোগের নিষ্পত্তির উদ্দেশ্যে ঢাকায় ১৯৯১ সালে লালমাটিয়ায় নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেলের কার্যক্রম শুরু হয়। বর্তমানে এটির অবস্থান ঢাকার ইস্কাটন গার্ডেন রোডে। নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, জাতীয় মহিলা সংস্থা, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর এবং বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা সম্মিলিতভাবে কাজ করে। মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের অধীনে দেশের ছয়টি বিভাগে এ সেলের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
সেল সূত্রে জানা গেছে, এখানে পক্ষ-প্রতিপক্ষের উপস্থিতিতে শুনানি হয়। নির্দিষ্ট কোনো বিবাদের নিষ্পত্তি না হলে বাদীকে একটি প্রতিবেদন দেওয়া হয়। সেলের ওই প্রতিবেদন নিয়ে বাদী চাইলে কোর্টে মামলা করতে পারেন। বিশেষ প্রয়োজনে নির্যাতিত নারীদের সাময়িক আবাসনের জন্য শেল্টার হোমেরও ব্যবস্থা করা হয়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পুরান ঢাকার নাজিম উদ্দিন রোড থেকে সেলে সেবা নিতে আসেন রওশান আর নায়লা (২১)। স্বামী দ্বারা শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার ওই নারী জানান, তার বিয়ের বয়স মাত্র ৬ মাস। এই অল্প সময়েই স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতন সহ্য করতে পারছেন না তিনি। এ কারণে ছেড়েছেন স্বামীর বাড়ি। তিন মাস ধরে বাবার বাড়িতে আছেন। কিন্তু স্বামী তার কোনো খোঁজ-খবর নেন না এবং ভরণ-পোষণও দেন না। উল্টো সেলে সালিশ দেওয়ার কারণে স্বামীসহ তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাদের হুমকি ও ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন।
রামপুরার উলন রোড থেকে এসেছেন ইয়াসমিন (৩৩)। চলতি বছরের মার্চের ৭ তারিখে বিয়ে হয় তার। তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা ইয়াসমিনের দাবি, চরম এই দুঃসময়ে স্বামী ভরণ-পোষণ দিচ্ছেন না। এ কারণে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেলে আইনগত সহায়তার জন্য এসেছেন তিনি।
এদিকে নারীদের সমস্যা সমাধানে কাজ করলেও এই সেলের সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, এখন সেলের প্রধান একজন ম্যাজিস্ট্রেট হলেও তার কোনো বিচারিক ক্ষমতা নেই। ফলে সেলে নিষ্পত্তি না হওয়া অভিযোগগুলো আর আদালতে তোলা সম্ভব হয় না। সে কারণে বর্তমানে নির্যাতিত নারীদের জন্য আদালতের মাধ্যমে সুরক্ষার ব্যবস্থা করা বা নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সূত্র জানায়, নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেলের ঢাকা কেন্দ্রে ১৯৯২ সাল থেকে একজন আইনজীবী ছিলেন। তিনি ২০১৮ সালে অবসরে যাওয়ার পর থেকে আইনজীবী ছাড়াই চলছে কার্যক্রম।
কর্মকর্তারা বলছেন, একজন আইনজীবী থাকলে নির্যাতিতা এই সেল থেকেই পরিপূর্ণ সেবাটা পেতে পারতেন। সেলের নিয়োগপ্রাপ্ত আইনজীবী নির্যাতিত নারীর পক্ষে কোর্টে মামলা করলে আদালতের মাধ্যমে তার অভিযোগের চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হতো। তাহলে নির্যাতিতা পরিপূর্ণ সেবা পেতেন এবং অসহায় নারীরা উপকৃত হতেন।
জানতে চাইলে সেলের অতিরিক্ত পরিচালক (উপসচিব) মো. মনির হোসেন আমার দেশকে বলেন, সরকার বিনামূল্যে ছয়টি বিভাগীয় শহরে নারী নির্যাতন সেলের মাধ্যমে তালাকপ্রাপ্ত ও নির্যাতিত অসহায় নারীদের বিনামূল্যে আইনগত সেবা দিচ্ছে। পাশাপাশি বিভিন্ন মামলায় ভিকটিম যারা আছেন, তাদের বিনামূল্যে রাজধানীর লালমাটিয়ার মহিলা সহায়তা কেন্দ্রে আশ্রয় দেওয়া হয়।
নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেলের ঢাকা কার্যালয়ের সমাজকল্যাণ কর্মকর্তা মো. ইনতেখাব আনোয়ার আমার দেশকে বলেন, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতিদিনই পারিবারিক ও সামাজিকভাবে নির্যাতিত এবং হেয়প্রতিপন্ন নারীরা এখানে সেবা নিতে আসেন। প্রত্যেকের অভিযোগ আমলে নিয়ে তাদের সেবা দেওয়া হয়। দু-একজন ছাড়া প্রত্যেকের সমস্যার সমাধান এখান থেকেই করা সম্ভব হয়।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে বিভিন্ন মেরূকরণ। এ নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে, কোন দল কার সঙ্গে সমঝোতা বা জোট করে ভোট করবেÑএসব বিষয় নিয়ে আলোচনা ও তৎপরতাও জোরদার হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
নীলের দেশখ্যাত নীলফামারী দীর্ঘদিন শোষণ করেছিল ইংরেজরা। তাদের স্থানীয় নিপীড়ক নীলকরদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন উত্তরের এই জেলার চাষিরা। ২০০ বছর পর সেই নিষ্ঠুর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করেন আওয়ামী ‘কসাই’খ্যাত আসাদুজ্জামান নূর।
২০ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরিচালনায় জেলা প্রশাসকদেরই (ডিসি) রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ হিসেবে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন এলাকার দুজন বিভাগীয় কমিশনার এবং ৬৪ জন ডিসিসহ ৬৬ জন রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
২ দিন আগে
বছরের প্রায় ১০ মাস পার হলেও মাধ্যমিক স্তরের বিনামূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ শুরু হয়নি। এমনকি পাঠ্যবইয়ের কনটেন্টও পুরোপুরি প্রস্তুত হয়নি; এখনো চলছে পরিবর্তন-পরিমার্জনের কাজ। এছাড়া ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদনও মেলেনি এখনো।
২ দিন আগে