জেলা প্রতিনিধি, নোয়াখালী
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ফুটবল খেলা দেখাকে কেন্দ্র করে জামায়াত ইসলামীর দুই কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে যুবদল কর্মীদের গুলিতে এ ঘটনা ঘটে। আহত গুলিবিদ্ধ দুজনকে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেন বেগমগঞ্জ থানার ওসি লিটন দেওয়ান। এর আগে রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বেতুয়াবাগ গ্রামের ওয়াসেকের দোকানের সামনে তারা গুলিবিদ্ধ হন।
গুলিবিদ্ধরা হলেন- সজীব হোসেন (২০) ও তুষার (২১)। তারা দুজনই গোপালপুর ইউনিয়ন জামায়াতের যুব বিভাগের সদস্য এবং একই এলাকার বাসিন্দা।
জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা বোরহান উদ্দিন ও যুব বিভাগের নেতারা জানান, গত শুক্রবার ১৫ আগস্ট বিকেলে উপজেলার গোপালপুর হাইস্কুল মাঠে মনির পাটোয়ারী স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টে খেলা দেখাকে কেন্দ্র করে জামায়াতের কর্মী রাসেলের সাথে বিএনপির কর্মী মানিকের বাকবিতন্ডা হয়। পরবর্তীতে রোববার সন্ধ্যায় সমঝোতা করে দিবে বলে জামায়াত কর্মীদের খবর দেয়। জামায়াত কর্মীগণ সেখানে যান, একপর্যায়ে তারা চলে আসতে চাইলে যুবদল কর্মীরা তাদের পিছন থেকে গুলি করে।
বেগমগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের যুব বিভাগের সভাপতি জাকির হোসেন অভিযোগ করে বলেন, রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি সমাধানের জন্য স্থানীয় লোকজন মধ্যস্থতায় বসলে যুবদল কর্মী হাবিব ও ছাত্রদলের কর্মী মহসিনের নেতৃত্বে লেদু, সোহেল, ফয়সাল, আশরাফ, হাসেম, মেরাজ ও মানিক জামায়াত কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে হাবিব তাদের ওপর গুলি ছোঁড়ে। এতে জামায়াতের যুব বিভাগের কর্মী সজীব ও তুষার গুলিবিদ্ধ হয়। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। তারা বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন।
এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে যুবদল কর্মী হাবিব ও ছাত্রদল কর্মী মহসিনের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এ কারণে তাদের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
এ ঘটনায় জেলা যুবদলের সভাপতি মঞ্জুরুল আজিম সুমন বলেন, বেগমগঞ্জের পশ্চিম অঞ্চল সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য। ওই অঞ্চলে প্রায় সময় বিভিন্ন অপরাধ কর্মকাণ্ড চলে। খবর পেয়েছি অভ্যন্তরীণ বিবাদকে কেন্দ্র করে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। সন্ত্রাসীদের কোনো দল নেই। এদের আইনের আওতায় আনা হোক।
নোয়াখালী জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা বোরহান উদ্দিন ও বেগমগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আবু জায়িদ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। অবিলম্বে অস্ত্রবাজ দোষীদের গ্রেপ্তার আইনের আওতায় আনারও দাবি জানিয়েছেন।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি লিটন দেওয়ান বলেন, স্কুলের ভবনের ছাদের ওপরে উঠে, খেলা দেখা নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে একটু ঝগড়াঝাঁটি হয়। আরও অভিযোগ ছিল খেলায় জুনিয়র খেলোয়াড় সুযোগ পায়, সিনিয়র খেলায়াডরা সুযোগ পায় না। এসব নিয়ে স্থানীয় মুরুব্বিরা সন্ধ্যার দিকে বৈঠক বসে মিটমাট করে দেয়। যাতে আর কোনো সমস্যা না হয়। কিন্তু বৈঠক শেষে দুজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটে। যারা গুলিবিদ্ধ হয়েছে একপক্ষ দাবি করছে তারা তাদের লোক। আরেকপক্ষের সাথে কথা বলতে পারিনি। ক্ষতিগ্রস্তরা বলেছে মামলা করবে, তবে তারা এখনও মামলা দেয়নি।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে ফুটবল খেলা দেখাকে কেন্দ্র করে জামায়াত ইসলামীর দুই কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে যুবদল কর্মীদের গুলিতে এ ঘটনা ঘটে। আহত গুলিবিদ্ধ দুজনকে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেন বেগমগঞ্জ থানার ওসি লিটন দেওয়ান। এর আগে রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বেতুয়াবাগ গ্রামের ওয়াসেকের দোকানের সামনে তারা গুলিবিদ্ধ হন।
গুলিবিদ্ধরা হলেন- সজীব হোসেন (২০) ও তুষার (২১)। তারা দুজনই গোপালপুর ইউনিয়ন জামায়াতের যুব বিভাগের সদস্য এবং একই এলাকার বাসিন্দা।
জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা বোরহান উদ্দিন ও যুব বিভাগের নেতারা জানান, গত শুক্রবার ১৫ আগস্ট বিকেলে উপজেলার গোপালপুর হাইস্কুল মাঠে মনির পাটোয়ারী স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টে খেলা দেখাকে কেন্দ্র করে জামায়াতের কর্মী রাসেলের সাথে বিএনপির কর্মী মানিকের বাকবিতন্ডা হয়। পরবর্তীতে রোববার সন্ধ্যায় সমঝোতা করে দিবে বলে জামায়াত কর্মীদের খবর দেয়। জামায়াত কর্মীগণ সেখানে যান, একপর্যায়ে তারা চলে আসতে চাইলে যুবদল কর্মীরা তাদের পিছন থেকে গুলি করে।
বেগমগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের যুব বিভাগের সভাপতি জাকির হোসেন অভিযোগ করে বলেন, রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি সমাধানের জন্য স্থানীয় লোকজন মধ্যস্থতায় বসলে যুবদল কর্মী হাবিব ও ছাত্রদলের কর্মী মহসিনের নেতৃত্বে লেদু, সোহেল, ফয়সাল, আশরাফ, হাসেম, মেরাজ ও মানিক জামায়াত কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে হাবিব তাদের ওপর গুলি ছোঁড়ে। এতে জামায়াতের যুব বিভাগের কর্মী সজীব ও তুষার গুলিবিদ্ধ হয়। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। তারা বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন।
এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে যুবদল কর্মী হাবিব ও ছাত্রদল কর্মী মহসিনের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এ কারণে তাদের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
এ ঘটনায় জেলা যুবদলের সভাপতি মঞ্জুরুল আজিম সুমন বলেন, বেগমগঞ্জের পশ্চিম অঞ্চল সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্য। ওই অঞ্চলে প্রায় সময় বিভিন্ন অপরাধ কর্মকাণ্ড চলে। খবর পেয়েছি অভ্যন্তরীণ বিবাদকে কেন্দ্র করে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে। সন্ত্রাসীদের কোনো দল নেই। এদের আইনের আওতায় আনা হোক।
নোয়াখালী জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা বোরহান উদ্দিন ও বেগমগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা আবু জায়িদ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। অবিলম্বে অস্ত্রবাজ দোষীদের গ্রেপ্তার আইনের আওতায় আনারও দাবি জানিয়েছেন।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি লিটন দেওয়ান বলেন, স্কুলের ভবনের ছাদের ওপরে উঠে, খেলা দেখা নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে একটু ঝগড়াঝাঁটি হয়। আরও অভিযোগ ছিল খেলায় জুনিয়র খেলোয়াড় সুযোগ পায়, সিনিয়র খেলায়াডরা সুযোগ পায় না। এসব নিয়ে স্থানীয় মুরুব্বিরা সন্ধ্যার দিকে বৈঠক বসে মিটমাট করে দেয়। যাতে আর কোনো সমস্যা না হয়। কিন্তু বৈঠক শেষে দুজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটে। যারা গুলিবিদ্ধ হয়েছে একপক্ষ দাবি করছে তারা তাদের লোক। আরেকপক্ষের সাথে কথা বলতে পারিনি। ক্ষতিগ্রস্তরা বলেছে মামলা করবে, তবে তারা এখনও মামলা দেয়নি।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে