স্টাফ রিপোর্টার
পটুয়াখালীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল বিচারক নিলুফার শিরিন এবং কোর্টের পেশকার আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট পাবলিক প্রসিকিউটর ( পিপি ) অ্যাডভোকেট রুহুল আমিন।
প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানো আবেদনে বলা হয়, বিচারক নিলুফার শিরিন তার পেশকার আঃ রাজ্জাক, পেশকারের ভাই অ্যাডভোকেট আরিফ হোসেন ও এপিপি অ্যাডভোকেট মাসুদ হোসেন মৃধাদের সমন্বয়ে সিন্ডিকেট তৈরি করে নিজের ইচ্ছামতো আদালত পরিচালনা করেন।
এমনকি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলায় সাক্ষীরা আদালতের সাক্ষী দেওয়ার জন্য আসলে সাক্ষী গ্রহণ করেন না এবং বিচারপ্রার্থী ও আইনজীবীদের সাথে অসৌজন্য মূলক আচরণ করেন। তিনি নিয়মিত কোর্টে আসেন না। বেআইনিভাবে তাহার বাসায় অবস্থান করে মামলার জামিন, খালাস, অব্যাহতির আদেশ প্রদান করেন। এতে বিচার প্রার্থীরা চরম ভোগান্তির সম্মুখীন হয় ।
পিপি অ্যাডভোকেট রুহুল আমিন অভিযোগে বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সারাদেশে নতুন জিপি ও পিপি নিয়োগ করলে এই ধারাবাহিকতায় আমি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল পটুয়াখালী এর পিপি নিযুক্ত হই।
উক্ত নিয়োগকে কেন্দ্র করে ক্ষুব্ধ হয়ে অপর পিপি প্রার্থী উক্ত ট্রাইব্যুনালের পেশকার আঃ রাজ্জাকের ভাই অ্যাডভোকেট আরিফ হোসেন এবং অ্যাডভোকেট শরিফ মো. সালাউদ্দিন এর নেতৃত্বে তাৎক্ষণিকভাবে আইন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করে বিক্ষোভ মিছিলসহ আমার ও অন্যান্য প্রতিপক্ষ আইনজীবীদের চেম্বার ভাঙচুর করে।
কর্তব্যরত সাংবাদিকরা ছবি তুলতে গেলে তাদেরকে শারীরিকভাবে মারধর ও ক্যামেরা ছিনিয়ে নেন যা দেশের অধিকাংশ পত্র-পত্রিকা সহ ইলেকট্রনিক্স এবং প্রিন্ট মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে আমি যাতে পিপি হিসাবে যোগদান না করি তার জন্য আমাকে ব্যাপক হুমকি ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘোষণা প্রদান করেন। আমি উক্ত হুমকি ধমকিকে তোয়াক্কা না করে কর্মস্থলে যোগদান করি।
কোর্টে দায়িত্ব পালন করিতে গেলে নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালের এপিপি অ্যাডভোকেট মাসুদ হোসেন মৃধা এর নেতৃত্বে কতিপয় আইনজীবীরা আদালতের এজলাসে বসে আমাকে কাজে বাধা প্রদান করেন এবং আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করাসহ জোরপূর্বক অ্যাডভোকেট শরীফ মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের কাছে নিয়ে যায়। আমি তাদের বাধা উপেক্ষা করে যোগদান করায় আমাকে তারা হেনস্তা করেন।
পটুয়াখালী বারের অ্যাডভোকেট জনাব মহসিন উদ্দিন বাদি হয়ে জেলা বিএনপি'র সেক্রেটারি ও দায়রা জজ আদালতের পিপি জনাব অ্যাডভোকেট মুজিবুর রহমান টোটনসহ আমাদের ৩ জনের বিরুদ্ধে সহকারী জজ আদালতে পিপি-জিপি পদ বাতিলের দাবিতে একটি দেওয়ানী মোকদ্দমা করেন।
অ্যাডভোকেট শরীফ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন সাহেব এপিপি মাসুদ হোসেন মৃধাকে অঘোষিতভাবে র জেলার গুরুত্বপূর্ণ থানা সমূহ (পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ, কলাপাড়া, মহিপুর) এর সমস্ত থানার মামলা পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার শর্তে আমাকে পিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করার জন্য সুযোগ দেন। আমি বিচারকের আমলে আনলেও তিনি কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। বাকি ৪টি থানার মামলার দায়িত্ব আমাকে দিলেও স্বাধীনভাবে মামলার কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেননি। এপিপি একচেটিয়াভাবে প্রভাব খাটিয়ে আদালতে কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
এছাড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল, পটুয়াখালী এর বিচারক নিলুফার শিরিন আওয়ামী লীগের সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ.ম. রেজাউল করিমের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচয় দিত। তিনি পটুয়াখালীতে পড়াশোনা করেন।
অপরদিকে ট্রাইব্যুনালের পেশকার আঃ রাজ্জাক পটুয়াখালীর স্থায়ী বাসিন্দা এবং দীর্ঘদিন একই ট্রাইব্যুনালে কর্মরত আছে। একইসাথে পেশকারের ভাই অ্যাডভোকেট আরিফ হোসেন পটুয়াখালী বারের সদস্য। সে সুবাদে পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে উক্ত বিজ্ঞ বিচারক তার পেশকার আঃ রাজ্জাক, পেশকারের ভাই অ্যাডভোকেট আরিফ হোসেন ও এপিপি অ্যাডভোকেট মাসুদ হোসেন মৃধাদের সমন্বয়ে সিন্ডিকেট তৈরি করে নিজের ইচ্ছামতো আদালত পরিচালনা করেন।
এছাড়াও পেশকার আ. রাজ্জাক অধিকাংশ মামলা নিজে রিসিভ করে তাহার ভাই অ্যাড, আরিফ হোসেন এর মাধ্যমে পরিচালনা করে। পেশকার আঃ রাজ্জাক ও তার ভাই ট্রাইব্যুনালের বিচারকের সাথে যোগসাজশে নামে বেনামে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অঢেল সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছে। তারা ট্রাইব্যুনালকে ঘুষ ও দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছে। এসব বিষয় নিয়ে আমি বিরোধিতা করি। এতে তারা আমার উপর ক্ষিপ্ত ছিলেন।
তাছাড়াও বিচারক নিয়মিত বিচারপ্রার্থীদের নিকট থেকে বিভিন্ন উপঢৌকন গ্রহণ করেন। আমি এগুলোর প্রতিবাদ করলে বিচারক আমার উপরে প্রচণ্ড ক্ষিপ্ত হন। অভিযোগে পিপি রুহুল আমিন বলেন, আমি বিষয়গুলোর বিরোধিতা করায় এবং বিচারক নিলুফার শিরিন তাহার সিন্ডিকেট ভুক্তদেরকে বিশেষ সুবিধা দিতে গিয়ে আমাকে একমাত্র পথের কাটা হিসেবে সরিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র করছেন।
পটুয়াখালীর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল বিচারক নিলুফার শিরিন এবং কোর্টের পেশকার আব্দুর রাজ্জাকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ করে ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট পাবলিক প্রসিকিউটর ( পিপি ) অ্যাডভোকেট রুহুল আমিন।
প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠানো আবেদনে বলা হয়, বিচারক নিলুফার শিরিন তার পেশকার আঃ রাজ্জাক, পেশকারের ভাই অ্যাডভোকেট আরিফ হোসেন ও এপিপি অ্যাডভোকেট মাসুদ হোসেন মৃধাদের সমন্বয়ে সিন্ডিকেট তৈরি করে নিজের ইচ্ছামতো আদালত পরিচালনা করেন।
এমনকি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মামলায় সাক্ষীরা আদালতের সাক্ষী দেওয়ার জন্য আসলে সাক্ষী গ্রহণ করেন না এবং বিচারপ্রার্থী ও আইনজীবীদের সাথে অসৌজন্য মূলক আচরণ করেন। তিনি নিয়মিত কোর্টে আসেন না। বেআইনিভাবে তাহার বাসায় অবস্থান করে মামলার জামিন, খালাস, অব্যাহতির আদেশ প্রদান করেন। এতে বিচার প্রার্থীরা চরম ভোগান্তির সম্মুখীন হয় ।
পিপি অ্যাডভোকেট রুহুল আমিন অভিযোগে বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সারাদেশে নতুন জিপি ও পিপি নিয়োগ করলে এই ধারাবাহিকতায় আমি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল পটুয়াখালী এর পিপি নিযুক্ত হই।
উক্ত নিয়োগকে কেন্দ্র করে ক্ষুব্ধ হয়ে অপর পিপি প্রার্থী উক্ত ট্রাইব্যুনালের পেশকার আঃ রাজ্জাকের ভাই অ্যাডভোকেট আরিফ হোসেন এবং অ্যাডভোকেট শরিফ মো. সালাউদ্দিন এর নেতৃত্বে তাৎক্ষণিকভাবে আইন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করে বিক্ষোভ মিছিলসহ আমার ও অন্যান্য প্রতিপক্ষ আইনজীবীদের চেম্বার ভাঙচুর করে।
কর্তব্যরত সাংবাদিকরা ছবি তুলতে গেলে তাদেরকে শারীরিকভাবে মারধর ও ক্যামেরা ছিনিয়ে নেন যা দেশের অধিকাংশ পত্র-পত্রিকা সহ ইলেকট্রনিক্স এবং প্রিন্ট মিডিয়ায় খবর প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে আমি যাতে পিপি হিসাবে যোগদান না করি তার জন্য আমাকে ব্যাপক হুমকি ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘোষণা প্রদান করেন। আমি উক্ত হুমকি ধমকিকে তোয়াক্কা না করে কর্মস্থলে যোগদান করি।
কোর্টে দায়িত্ব পালন করিতে গেলে নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনালের এপিপি অ্যাডভোকেট মাসুদ হোসেন মৃধা এর নেতৃত্বে কতিপয় আইনজীবীরা আদালতের এজলাসে বসে আমাকে কাজে বাধা প্রদান করেন এবং আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করাসহ জোরপূর্বক অ্যাডভোকেট শরীফ মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের কাছে নিয়ে যায়। আমি তাদের বাধা উপেক্ষা করে যোগদান করায় আমাকে তারা হেনস্তা করেন।
পটুয়াখালী বারের অ্যাডভোকেট জনাব মহসিন উদ্দিন বাদি হয়ে জেলা বিএনপি'র সেক্রেটারি ও দায়রা জজ আদালতের পিপি জনাব অ্যাডভোকেট মুজিবুর রহমান টোটনসহ আমাদের ৩ জনের বিরুদ্ধে সহকারী জজ আদালতে পিপি-জিপি পদ বাতিলের দাবিতে একটি দেওয়ানী মোকদ্দমা করেন।
অ্যাডভোকেট শরীফ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন সাহেব এপিপি মাসুদ হোসেন মৃধাকে অঘোষিতভাবে র জেলার গুরুত্বপূর্ণ থানা সমূহ (পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ, কলাপাড়া, মহিপুর) এর সমস্ত থানার মামলা পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়ার শর্তে আমাকে পিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করার জন্য সুযোগ দেন। আমি বিচারকের আমলে আনলেও তিনি কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। বাকি ৪টি থানার মামলার দায়িত্ব আমাকে দিলেও স্বাধীনভাবে মামলার কার্যক্রম পরিচালনা করতে দেননি। এপিপি একচেটিয়াভাবে প্রভাব খাটিয়ে আদালতে কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
এছাড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল, পটুয়াখালী এর বিচারক নিলুফার শিরিন আওয়ামী লীগের সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ.ম. রেজাউল করিমের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচয় দিত। তিনি পটুয়াখালীতে পড়াশোনা করেন।
অপরদিকে ট্রাইব্যুনালের পেশকার আঃ রাজ্জাক পটুয়াখালীর স্থায়ী বাসিন্দা এবং দীর্ঘদিন একই ট্রাইব্যুনালে কর্মরত আছে। একইসাথে পেশকারের ভাই অ্যাডভোকেট আরিফ হোসেন পটুয়াখালী বারের সদস্য। সে সুবাদে পূর্ব পরিচয়ের সূত্রে উক্ত বিজ্ঞ বিচারক তার পেশকার আঃ রাজ্জাক, পেশকারের ভাই অ্যাডভোকেট আরিফ হোসেন ও এপিপি অ্যাডভোকেট মাসুদ হোসেন মৃধাদের সমন্বয়ে সিন্ডিকেট তৈরি করে নিজের ইচ্ছামতো আদালত পরিচালনা করেন।
এছাড়াও পেশকার আ. রাজ্জাক অধিকাংশ মামলা নিজে রিসিভ করে তাহার ভাই অ্যাড, আরিফ হোসেন এর মাধ্যমে পরিচালনা করে। পেশকার আঃ রাজ্জাক ও তার ভাই ট্রাইব্যুনালের বিচারকের সাথে যোগসাজশে নামে বেনামে ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে অঢেল সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছে। তারা ট্রাইব্যুনালকে ঘুষ ও দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছে। এসব বিষয় নিয়ে আমি বিরোধিতা করি। এতে তারা আমার উপর ক্ষিপ্ত ছিলেন।
তাছাড়াও বিচারক নিয়মিত বিচারপ্রার্থীদের নিকট থেকে বিভিন্ন উপঢৌকন গ্রহণ করেন। আমি এগুলোর প্রতিবাদ করলে বিচারক আমার উপরে প্রচণ্ড ক্ষিপ্ত হন। অভিযোগে পিপি রুহুল আমিন বলেন, আমি বিষয়গুলোর বিরোধিতা করায় এবং বিচারক নিলুফার শিরিন তাহার সিন্ডিকেট ভুক্তদেরকে বিশেষ সুবিধা দিতে গিয়ে আমাকে একমাত্র পথের কাটা হিসেবে সরিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র করছেন।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে