
জেলা প্রতিনিধি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ‘বাঁচাও পদ্মা, বাঁচাও দেশ; সবার আগে বাংলাদেশ’ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আয়োজিত গণসমাবেশে যোগ দিবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার বিকেলে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে এ গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তবে দলের মহাসচিব আসলেও ওই গণসমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
শনিবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম জাকারিয়া ও সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম। তাদের দাবি- মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কর্মসূচিতে আয়োজকরা আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানাননি।
মূলতঃ বাংলাদেশ-ভারতের অভিন্ন নদী পদ্মায় পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচি চলছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে। গত ২ নভেম্বর স্থানীয় শহীদ সাটু হলে মতবিনিময় সভার মাধ্যমে এ কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর প্রতি উপজেলার সমাবেশ হয়েছে। শনিবার নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।
এ আয়োজনে সমন্বয়কের দায়িত্বে রয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ। এছাড়াও তাকে সার্বিক সহযোগিতা করছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের আরেক উপদেষ্টা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক শাহজাহান মিঞা, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির শিল্প-বাণিজ্য বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ- ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম।
গোলাম জাকারিয়া বলেন, বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। দলের মহাসচিব আসছেন অথচ আমাদেরকে কোন কিছুই জানানো হয়নি। আমরা জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নিয়ে গণসমাবেশে যোগ না দেয়ার। তবে কর্মীরা যেতে চাইলে আমরা বাঁধা দেব না। কাউকে নিষেধও করা হয়নি। রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি থাকছি না গণসমাবেশে। অন্যদের কথা আমি বলতে পারবো না।
এ ব্যাপারে বিএনপি চেয়ারপারসনের আরেক উপদেষ্টা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক শাহজাহান মিঞা বলেন,দলের সকল নেতা কর্মীকে অনষ্ঠানে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আশা করছি সবাই আসবেন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ‘বাঁচাও পদ্মা, বাঁচাও দেশ; সবার আগে বাংলাদেশ’ আন্দোলনের অংশ হিসেবে আয়োজিত গণসমাবেশে যোগ দিবেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার বিকেলে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে এ গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তবে দলের মহাসচিব আসলেও ওই গণসমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ।
শনিবার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম জাকারিয়া ও সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম। তাদের দাবি- মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কর্মসূচিতে আয়োজকরা আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ জানাননি।
মূলতঃ বাংলাদেশ-ভারতের অভিন্ন নদী পদ্মায় পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে ধারাবাহিক কর্মসূচি চলছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে। গত ২ নভেম্বর স্থানীয় শহীদ সাটু হলে মতবিনিময় সভার মাধ্যমে এ কর্মসূচি শুরু হয়। এরপর প্রতি উপজেলার সমাবেশ হয়েছে। শনিবার নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ মাঠে গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।
এ আয়োজনে সমন্বয়কের দায়িত্বে রয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ। এছাড়াও তাকে সার্বিক সহযোগিতা করছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের আরেক উপদেষ্টা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক শাহজাহান মিঞা, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির শিল্প-বাণিজ্য বিষয়ক সহ-সম্পাদক ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ- ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম।
গোলাম জাকারিয়া বলেন, বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক। দলের মহাসচিব আসছেন অথচ আমাদেরকে কোন কিছুই জানানো হয়নি। আমরা জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ সিদ্ধান্ত নিয়ে গণসমাবেশে যোগ না দেয়ার। তবে কর্মীরা যেতে চাইলে আমরা বাঁধা দেব না। কাউকে নিষেধও করা হয়নি। রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি থাকছি না গণসমাবেশে। অন্যদের কথা আমি বলতে পারবো না।
এ ব্যাপারে বিএনপি চেয়ারপারসনের আরেক উপদেষ্টা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক শাহজাহান মিঞা বলেন,দলের সকল নেতা কর্মীকে অনষ্ঠানে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আশা করছি সবাই আসবেন।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, জাতীয় সম্পদ হিসেবে খাস পুকুর ও জলাশয় রক্ষা আমাদের সকলের দায়িত্ব।
৮ মিনিট আগে
ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুর ২টার দিকে। নিহতরা হলো নীলফামারী কলেজ স্টেশনপাড়ার ব্যাংক কর্মকর্তা মতিউর রহমানের মেয়ে সাফরিন জান্নাত (৬) ও একই এলাকার ব্যবসায়ী জহুরুল ইসলামের মেয়ে তানহা আক্তার (৫)।
১১ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে শুধু চলতি বছরে একের পর এক খুনের আগে একটা ভয়ংকর মিল পাওয়া যায়-হত্যার আগেই হুমকি আসত মোবাইল ফোনে বা ফেসবুকে। কারো ক্ষেত্রে হুমকি পাওয়ার তিন দিনের মাথায়, কারও ক্ষেত্রে এক সপ্তাহের মধ্যেই ঘটে যেত গুলিতে মৃত্যু। এই নৃশংস ধারাবাহিকতার কেন্দ্রে যে নামটি সবচেয়ে বেশি উঠে আসে, তিনি হলেন ‘সিরিয়াল
২১ মিনিট আগে
নরসিংদী জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আমজাদ হোসাইন এসব কথা বলেছেন, প্রশাসন নিরপেক্ষ, জনগণের পক্ষে থাকা, জনগণের কথা বলা পরিবর্তে একটি দলের পেছনে ঘুরে। প্রশাসনের অফিসগুলো একটি দলের অফিসে পরিণত হয়েছে। অবাধে চলছে দুর্নীতি-চাঁদাবাজি। এভাবে চলতে দেয়া হবে না।
১ ঘণ্টা আগে