
ধর্ম ডেস্ক

ঈমানি মৃত্যু লাভ করার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে এই দোয়া পড়ুন:
اَللّٰهُمَّ أَسْلَمْتُ نَفْسِي إِلَيْكَ، وَوَجَّهْتُ وَجْهِي إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِي إِلَيكَ وَأَلْجَأتُ ظَهرِي إِلَيْكَ رَغْبَةً وَرَهْبَةً إِلَيكَ لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيكَ آمَنْتُ بِكِتابِكَ الَّذِي أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِي أَرْسَلْتَ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আসলামতু নাফসী ইলাইক, ওয়া ওয়াজ্জাহতু ওয়াজহিয়া ইলাইক, ওয়া ফাউওয়াযতু আমরী ইলাইক, ওয়া আলজা’তু যাহরী ইলাইক, রাগবাতাঁঊ ওয়া রাহবাতান্ ইলাইক্, লা মালজাআ ওয়ালা মানজা মিনকা ইল্লা ইলাইক, আমানতু বিকিতাবিকাল্লাযী আনযালতা বিনাবিয়্যিকাল্লাযী আরসালতা।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আমার প্রাণ আপনার প্রতি সমর্পণ করেছি, আমার মুখমণ্ডল আপনার দিকে ফিরিয়েছি, আমার সকল কর্মের দায়িত্ব আপনাকে সোপর্দ করেছি, আমার পিঠ আপনার দিকে লাগিয়েছি (আপনার ওপরেই সকল ভরসা রেখেছি), এসব কিছু আপনার সওয়াবের আশায় ও আপনার আজাবের ভয়ে করেছি। আপনার কাছে ছাড়া আপনার আজাব থেকে বাঁচার কোনো আশ্রয়স্থল নেই। আপনি যে কিতাব অবতীর্ণ করেছেন তার ওপর এবং আপনি যে নবী প্রেরণ করেছেন তার ওপর ইমান এনেছি।
বারা ইবনে আযেব (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আল্লাহর রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, রাতে শোয়ার আগে নামাজের অজুর মত অজু করবেন, তারপর ডান কাতে শুয়ে উপরোক্ত দোয়া পড়বেন, তাহলে আপনি যদি মৃত্যুবরণ করেন, তাহলে ইসলামের ওপরেই মৃত্যুবরণ করবেন। আর এই বাক্যগুলোকে আপনার শেষ কথা বানান। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)
ঘুম না এলে যে দোয়া পড়বেন
রাতে বিছানায় শোয়ার পর ঘুম না এলে মহানবীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) শেখানো এ দোয়াটি পড়ুন:
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ الْوَاحِدُ الْقَهَّارُ رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا الْعَزِيزُ الْغَفَّارُ
উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল ওয়াহিদুল কাহহার, রাব্বুস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি ওয়ামা বায়নাহুমাল আযিযুল গাফফার।
অর্থ: আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। তিনি একক, প্রবল প্রতাপের অধিকারী। আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী এবং উভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর প্রতিপালক। তিনি পরাক্রমশলী ক্ষমাশীল।
উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, মহানবী (সা.) রাতে ঘুম না এলে এ দোয়াটি পড়তেন। (সহিহ ইবনে হিব্বান)
পাশাপাশি এ দোয়াটিও পড়তে পারেন:
اَللّٰهُمَّ غَارَتِ النُّجُوْمُ وَهَدَأَتِ الْعُيُوْنُ وَأَنْتَ حَيٌّ قَيُّوْمٌ لاَ تَأْخُذُكَ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ يَا حَيُّ يَا قَيُّوْمُ أَهْدِئْ لَيْلِيْ وَأَنِمْ عَيْنِيْ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা গারাতিন নুজুম ওয়া হাদাআতিল উয়ুন ওয়া আনতা হাইয়ুন কাইয়ুম লা তাখুযুকা সিনাতুউ ওয়ালা নাওম ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম আহদিঅ্ লাইলী ওয়া আনিম আইনি।
অর্থ: হে আল্লাহ! তারকারাজি নিভে গেছে, মানুষের চোখগুলো শান্ত হয়ে গেছে আর আপনি তো চিরঞ্জীব-চিরস্থায়ী—তন্দ্রা ও নিদ্রা যাকে স্পর্শ করতে পারে না। হে চিরঞ্জীব! হে চিরস্থায়ী! আমার রাতকে শান্তিময় করুন এবং আমার চোখে ঘুম দিন।
জায়েদ ইবনে সাবেত (রা.) থেকে দুর্বল সূত্রে বর্ণিত রয়েছে যে, তিনি আল্লাহর রাসুলকে (সা.) তার অনিদ্রা রোগের কথা জানালে তিনি তাকে এ দোয়াটি পড়তে বলেন এবং এই দোয়াটির মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা তার সমস্যা দূর করে দেন। (তাবরানি)

ঈমানি মৃত্যু লাভ করার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে এই দোয়া পড়ুন:
اَللّٰهُمَّ أَسْلَمْتُ نَفْسِي إِلَيْكَ، وَوَجَّهْتُ وَجْهِي إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِي إِلَيكَ وَأَلْجَأتُ ظَهرِي إِلَيْكَ رَغْبَةً وَرَهْبَةً إِلَيكَ لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيكَ آمَنْتُ بِكِتابِكَ الَّذِي أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِي أَرْسَلْتَ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আসলামতু নাফসী ইলাইক, ওয়া ওয়াজ্জাহতু ওয়াজহিয়া ইলাইক, ওয়া ফাউওয়াযতু আমরী ইলাইক, ওয়া আলজা’তু যাহরী ইলাইক, রাগবাতাঁঊ ওয়া রাহবাতান্ ইলাইক্, লা মালজাআ ওয়ালা মানজা মিনকা ইল্লা ইলাইক, আমানতু বিকিতাবিকাল্লাযী আনযালতা বিনাবিয়্যিকাল্লাযী আরসালতা।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আমার প্রাণ আপনার প্রতি সমর্পণ করেছি, আমার মুখমণ্ডল আপনার দিকে ফিরিয়েছি, আমার সকল কর্মের দায়িত্ব আপনাকে সোপর্দ করেছি, আমার পিঠ আপনার দিকে লাগিয়েছি (আপনার ওপরেই সকল ভরসা রেখেছি), এসব কিছু আপনার সওয়াবের আশায় ও আপনার আজাবের ভয়ে করেছি। আপনার কাছে ছাড়া আপনার আজাব থেকে বাঁচার কোনো আশ্রয়স্থল নেই। আপনি যে কিতাব অবতীর্ণ করেছেন তার ওপর এবং আপনি যে নবী প্রেরণ করেছেন তার ওপর ইমান এনেছি।
বারা ইবনে আযেব (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, আল্লাহর রসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, রাতে শোয়ার আগে নামাজের অজুর মত অজু করবেন, তারপর ডান কাতে শুয়ে উপরোক্ত দোয়া পড়বেন, তাহলে আপনি যদি মৃত্যুবরণ করেন, তাহলে ইসলামের ওপরেই মৃত্যুবরণ করবেন। আর এই বাক্যগুলোকে আপনার শেষ কথা বানান। (সহিহ বুখারি, সহিহ মুসলিম)
ঘুম না এলে যে দোয়া পড়বেন
রাতে বিছানায় শোয়ার পর ঘুম না এলে মহানবীর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) শেখানো এ দোয়াটি পড়ুন:
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ الْوَاحِدُ الْقَهَّارُ رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا الْعَزِيزُ الْغَفَّارُ
উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল ওয়াহিদুল কাহহার, রাব্বুস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি ওয়ামা বায়নাহুমাল আযিযুল গাফফার।
অর্থ: আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। তিনি একক, প্রবল প্রতাপের অধিকারী। আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী এবং উভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর প্রতিপালক। তিনি পরাক্রমশলী ক্ষমাশীল।
উম্মুল মুমিনিন আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, মহানবী (সা.) রাতে ঘুম না এলে এ দোয়াটি পড়তেন। (সহিহ ইবনে হিব্বান)
পাশাপাশি এ দোয়াটিও পড়তে পারেন:
اَللّٰهُمَّ غَارَتِ النُّجُوْمُ وَهَدَأَتِ الْعُيُوْنُ وَأَنْتَ حَيٌّ قَيُّوْمٌ لاَ تَأْخُذُكَ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ يَا حَيُّ يَا قَيُّوْمُ أَهْدِئْ لَيْلِيْ وَأَنِمْ عَيْنِيْ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা গারাতিন নুজুম ওয়া হাদাআতিল উয়ুন ওয়া আনতা হাইয়ুন কাইয়ুম লা তাখুযুকা সিনাতুউ ওয়ালা নাওম ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম আহদিঅ্ লাইলী ওয়া আনিম আইনি।
অর্থ: হে আল্লাহ! তারকারাজি নিভে গেছে, মানুষের চোখগুলো শান্ত হয়ে গেছে আর আপনি তো চিরঞ্জীব-চিরস্থায়ী—তন্দ্রা ও নিদ্রা যাকে স্পর্শ করতে পারে না। হে চিরঞ্জীব! হে চিরস্থায়ী! আমার রাতকে শান্তিময় করুন এবং আমার চোখে ঘুম দিন।
জায়েদ ইবনে সাবেত (রা.) থেকে দুর্বল সূত্রে বর্ণিত রয়েছে যে, তিনি আল্লাহর রাসুলকে (সা.) তার অনিদ্রা রোগের কথা জানালে তিনি তাকে এ দোয়াটি পড়তে বলেন এবং এই দোয়াটির মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা তার সমস্যা দূর করে দেন। (তাবরানি)

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন’ মুসল্লিদের ঢল নেমেছে। পুরো সোহরাওয়ার্দী উদ্যান কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলছে ‘আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলন’। শনিবার সকাল নয়টার পর আনুষ্ঠানিকভাবে এই মহাসম্মেলন শুরু হয়। তার আগেই সারা দেশ থেকে আগত ধর্মপ্রাণ মানুষের উপস্থিতিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
১০ ঘণ্টা আগে
মানুষ আকৃতি ও মস্তিষ্কের জটিল নার্ভ সিস্টেমে গঠিত এক বিস্ময়কর সৃষ্টি, যা আল্লাহর সৃষ্টির মাঝে সেরা, যেখানে entrusted হয়েছে ন্যায়, করুণা ও সৌন্দর্যের নানা দিক। মানুষের স্বভাবসুলভ সেই পারিপার্শ্বিক অবস্থা এখন মানুষই যেন ভুলে গেছে। পৃথিবীর দিকে দিকে মানুষ এখন নিজের মিশন, নিজের কর্ম—সব ভুলে নির্দয়
১ দিন আগে
কথা ও সুরের সমন্বয়ে গঠিত হয় গান। গীতিকারের কথা, সুরকারের সুর ও গায়কের পরিবেশনের মাধ্যমে গান মুক্তি পায়। গীতিকার তাল-লয়ের ব্যাকরণ মেনে ছন্দবদ্ধ কবিতা বা ছড়া রচনা করেন। সুরকার গানটি কীভাবে পরিবেশন করা হবে, সেটি নির্ধারণ করেন; অর্থাৎ কোথায় টান দিতে হবে, কোথায় থামতে হবে, তা নির্ধারণ করেন। আর গায়ক গানটি
১ দিন আগে