
উপজেলা প্রতিনিধি, ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর)

এবার চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে এই প্রথম সর্বোচ্চ গাঁজার চালান ধরা পড়েছে গ্রামবাসীর হাতে। শনিবার সকালে উপজেলার সকদীরামপুর গ্রামের কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়ি থেকে ২৬টি প্যাকেটে থাকা ৫২ কেজি গাঁজা আটক করা হয়। পরে এসব গাঁজা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হয়।
এই ঘটনায় জড়িত খলিলুর রহমানকে আটক করা গেলেও তার ছেলে চিহ্নিত মাদক কারবারি আল আমিন ও আরেক যুবক রুবেল পালিয়ে যায়। একই দিন ভোরে ওই গ্রামের কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়িতে একটি প্রাইভেটকার প্রবেশ করে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসীম উদ্দিন স্বপন জানান, সকদীরামপুর গ্রামের মেম্বার জাহাঙ্গীর হোসেন ও এলাকাবাসী তাকে জানিয়েছেন, ভোরে একটি প্রাইভেটকার কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়িতে আসে। তারপর সেই প্রাইভেটকার থেকে বড় ৫২টি প্যাকেট নামিয়ে দ্রুত চলে যায়। এ দৃশ্য প্রথম চোখে পড়ে দুই নারীর। বিষয়টিতে তাদের সন্দেহ। এরপর তাদের চিৎকারে গ্রামবাসী জড়ো হয়ে একপর্যায়ে বাড়িটি ঘেরাও করে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশকে জানায়।
এরই মধ্যে ২৬টি প্যাকেটে থাকা প্রায় ৫২ কেজি গাঁজার চালান তারা বাগান থেকে একটি ঘরে নিয়ে রাখে। ফরিদগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহ আলম একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে গাঁজার চালান জব্দ করেন।
ফরিদগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে কৃষক খলিলুর রহমানকে (৬০) আটক করা হয়েছে। তবে তার ছেলে আল আমিন (৩৫) ও আরেক যুবক রুবেল (৩০) পালিয়ে গেছে। তারা ওই এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি। এর মধ্যে রুবেল হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। তাদের বিরুদ্ধে মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধে সংশ্লিষ্টতার তথ্য রয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।

এবার চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে এই প্রথম সর্বোচ্চ গাঁজার চালান ধরা পড়েছে গ্রামবাসীর হাতে। শনিবার সকালে উপজেলার সকদীরামপুর গ্রামের কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়ি থেকে ২৬টি প্যাকেটে থাকা ৫২ কেজি গাঁজা আটক করা হয়। পরে এসব গাঁজা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দেয়া হয়।
এই ঘটনায় জড়িত খলিলুর রহমানকে আটক করা গেলেও তার ছেলে চিহ্নিত মাদক কারবারি আল আমিন ও আরেক যুবক রুবেল পালিয়ে যায়। একই দিন ভোরে ওই গ্রামের কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়িতে একটি প্রাইভেটকার প্রবেশ করে।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসীম উদ্দিন স্বপন জানান, সকদীরামপুর গ্রামের মেম্বার জাহাঙ্গীর হোসেন ও এলাকাবাসী তাকে জানিয়েছেন, ভোরে একটি প্রাইভেটকার কৃষক খলিলুর রহমানের বাড়িতে আসে। তারপর সেই প্রাইভেটকার থেকে বড় ৫২টি প্যাকেট নামিয়ে দ্রুত চলে যায়। এ দৃশ্য প্রথম চোখে পড়ে দুই নারীর। বিষয়টিতে তাদের সন্দেহ। এরপর তাদের চিৎকারে গ্রামবাসী জড়ো হয়ে একপর্যায়ে বাড়িটি ঘেরাও করে। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশকে জানায়।
এরই মধ্যে ২৬টি প্যাকেটে থাকা প্রায় ৫২ কেজি গাঁজার চালান তারা বাগান থেকে একটি ঘরে নিয়ে রাখে। ফরিদগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহ আলম একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে গাঁজার চালান জব্দ করেন।
ফরিদগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহ আলম জানান, এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে কৃষক খলিলুর রহমানকে (৬০) আটক করা হয়েছে। তবে তার ছেলে আল আমিন (৩৫) ও আরেক যুবক রুবেল (৩০) পালিয়ে গেছে। তারা ওই এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি। এর মধ্যে রুবেল হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। তাদের বিরুদ্ধে মাদকসহ বিভিন্ন অপরাধে সংশ্লিষ্টতার তথ্য রয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের আমির মাওলানা নুর মোহাম্মদ মণ্ডল এবং সঞ্চালনা করেন ওয়ার্ড জামায়াতের নায়েবে আমির ফিরোজ আল মাহমুদ। হাফেজ আনোয়ার হোসেনের কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
৩৭ মিনিট আগে
নাতনিকে নিয়ে টিকা দিতে যাচ্ছিলেন নানী। গয়াবাড়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাশে আসার পর দ্রুতগতির একটি মালবাহী পিকআপ দুজনকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই নাতনি মারা যায়। ঘটনাস্থল থেকে সুর্য খাতুনকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
রোববার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দেড় ঘণ্টার এই কর্মসূচিতে ছাত্র-যুবক ও জনতা অংশ নেন। অবরোধের ফলে মহাসড়ক দুটির উভয়পাশে কয়েক কিলোমিটার জুড়ে যানবাহন আটকা পড়ে। এতে যাত্রী সাধারণ দুর্ভোগের শিকার হন। বিলম্বিত হয় তাদের যাত্রা।
১ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় অস্ত্র ও গুলিসহ চার নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ও সেনাবাহিনী। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিবাগত রাত থেকে শনিবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার মজিদপুর ইউনিয়নের শাহপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে