
চট্টগ্রাম ব্যুরো

কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আ.লীগের ডাকা ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে চট্টগ্রাম নগর ও আশপাশের উপজেলাগুলোতে তেমন কোন সাড়া মেলেনি। ভোর থেকেই শহরের সড়কগুলো প্রতিদিনের মতো যানবাহনে ঠাসা, সড়কে মানুষের ভিড়। আ.লীগের কোনো নেতাকর্মীকেও মাঠে দেখা যায়নি। মোড়ে মোড়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা অবস্থান কর্মসূচি ও সমাবেশ করছেন। কোথাও কোথাও মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করেছে ছাত্রশিবির।
বৃহস্পতিবার সকাল আটটা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত নগরের টাইগার পাস, কাজির দেউড়ি, লালখান বাজার, নিউ মার্কেট, মুরাদপুর, চকবাজার, দুই নম্বর গেইট, পলিটেকনিক্যাল মোড়, বায়েজিদ এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মোড়ে মোড়ে লাঠি হাতে অবস্থান নিয়েছেন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, তাঁতীদল, মহিলাদল, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবির, শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশন, জুলাই ঐক্য, আপ বাংলাদেশ, এনসিপিসহ ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। নগরের নিউ মার্কেটে সমাবেশ পালন করছে জামায়াত।
অপরদিকে মুরাদপুরে সড়কে আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর ওয়াজ পরিবেশন করা হচ্ছে। নগরের প্রধান সড়ক ছাড়াও এস এস খালেদ রোড়, ওআর নিজাম রোড়, নূর আহম্মদ সড়ক, সার্সন রোড়, নবাব সিরাজদৌলা রোড়, কেবি আব্দুস সাত্তার রোড়সহ সব সড়কে রিকশা, টেম্পু, বাস, মিনিবাস, মোটরসাইকেল, সিএনজি অটোরিকশা চলাচল করছে। এছাড়াও সবকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শপিং মল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোচিং সেন্টার, হোটেল রেস্তোরা, অফিস-আদালত খোলা রয়েছে।
এছাড়াও নগরের বিভিন্ন পয়েন্টে মিছিল করছে যুবদল ও ছাত্রদলের নেতারা। এর সাথে যোগ দিয়েছে জাতীয়তাবাদী মহিলাদলও। তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে।
তবে কোথাও আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের কাউকে লকডাউনের সমর্থনে মিছিল করতে দেখা যায়নি। মোড়ে মোড়ে পুলিশ সতর্ক অবস্থানের রয়েছে। এছাড়াও সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে।
অপরদিকে জেলার সীতাকুণ্ড, মিরসরাই, হাটহাজারী, ফটিকছড়িসহ সব উপজেলায় লকডাউনের পক্ষে কোন সাড়া মেলেনি। প্রত্যেক উপজেলায় বিএনপি, জামায়াত, শিবিরের নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল করছে। এসব উপজেলায়ও বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের নাশকতা রুখতে তৎপর আছেন বলে জানিয়েছেন।
কাজির দেউড়ি মোড়ে রিকশা চালক আব্দুল হাকিম জানান, আমরা আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি সমর্থন করি না। জুলাইয়ে গণহত্যা চালিয়ে তারা এদেশে রাজনীতির অধিকার হারিয়েছে। দেশের জনগণ তাদেরকে চিরতরে প্রত্যাখ্যান করেছে।
ওভারচালক মো. হোসাইন জানান, আমরা সাধারণ মানুষ চাই দেশে শান্তি। কেউ যেন অশান্তি সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করছি।
হোটেল ব্যবসায়ী মোল্লা ওমর জানান, আওয়ামী লীগ যেই অপরাধ জুলাইয়ে করেছে আগে তার প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। হাসিনার রায়ের তারিখ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে তারা যেই নাশকতা চালাতে চাচ্ছে জনগণ তা হতে দেবে না।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া আ.লীগের ডাকা ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে চট্টগ্রাম নগর ও আশপাশের উপজেলাগুলোতে তেমন কোন সাড়া মেলেনি। ভোর থেকেই শহরের সড়কগুলো প্রতিদিনের মতো যানবাহনে ঠাসা, সড়কে মানুষের ভিড়। আ.লীগের কোনো নেতাকর্মীকেও মাঠে দেখা যায়নি। মোড়ে মোড়ে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা অবস্থান কর্মসূচি ও সমাবেশ করছেন। কোথাও কোথাও মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করেছে ছাত্রশিবির।
বৃহস্পতিবার সকাল আটটা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত নগরের টাইগার পাস, কাজির দেউড়ি, লালখান বাজার, নিউ মার্কেট, মুরাদপুর, চকবাজার, দুই নম্বর গেইট, পলিটেকনিক্যাল মোড়, বায়েজিদ এলাকা ঘুরে দেখা যায়, মোড়ে মোড়ে লাঠি হাতে অবস্থান নিয়েছেন বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, তাঁতীদল, মহিলাদল, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবির, শ্রমিককল্যাণ ফেডারেশন, জুলাই ঐক্য, আপ বাংলাদেশ, এনসিপিসহ ফ্যাসিবাদ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। নগরের নিউ মার্কেটে সমাবেশ পালন করছে জামায়াত।
অপরদিকে মুরাদপুরে সড়কে আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর ওয়াজ পরিবেশন করা হচ্ছে। নগরের প্রধান সড়ক ছাড়াও এস এস খালেদ রোড়, ওআর নিজাম রোড়, নূর আহম্মদ সড়ক, সার্সন রোড়, নবাব সিরাজদৌলা রোড়, কেবি আব্দুস সাত্তার রোড়সহ সব সড়কে রিকশা, টেম্পু, বাস, মিনিবাস, মোটরসাইকেল, সিএনজি অটোরিকশা চলাচল করছে। এছাড়াও সবকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শপিং মল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কোচিং সেন্টার, হোটেল রেস্তোরা, অফিস-আদালত খোলা রয়েছে।
এছাড়াও নগরের বিভিন্ন পয়েন্টে মিছিল করছে যুবদল ও ছাত্রদলের নেতারা। এর সাথে যোগ দিয়েছে জাতীয়তাবাদী মহিলাদলও। তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে।
তবে কোথাও আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগের কাউকে লকডাউনের সমর্থনে মিছিল করতে দেখা যায়নি। মোড়ে মোড়ে পুলিশ সতর্ক অবস্থানের রয়েছে। এছাড়াও সেনাবাহিনী টহল দিচ্ছে।
অপরদিকে জেলার সীতাকুণ্ড, মিরসরাই, হাটহাজারী, ফটিকছড়িসহ সব উপজেলায় লকডাউনের পক্ষে কোন সাড়া মেলেনি। প্রত্যেক উপজেলায় বিএনপি, জামায়াত, শিবিরের নেতাকর্মীরা বিক্ষোভ মিছিল করছে। এসব উপজেলায়ও বিএনপি ও জামায়াত নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের নাশকতা রুখতে তৎপর আছেন বলে জানিয়েছেন।
কাজির দেউড়ি মোড়ে রিকশা চালক আব্দুল হাকিম জানান, আমরা আওয়ামী লীগের লকডাউন কর্মসূচি সমর্থন করি না। জুলাইয়ে গণহত্যা চালিয়ে তারা এদেশে রাজনীতির অধিকার হারিয়েছে। দেশের জনগণ তাদেরকে চিরতরে প্রত্যাখ্যান করেছে।
ওভারচালক মো. হোসাইন জানান, আমরা সাধারণ মানুষ চাই দেশে শান্তি। কেউ যেন অশান্তি সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোকে সতর্ক থাকার অনুরোধ করছি।
হোটেল ব্যবসায়ী মোল্লা ওমর জানান, আওয়ামী লীগ যেই অপরাধ জুলাইয়ে করেছে আগে তার প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। হাসিনার রায়ের তারিখ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে তারা যেই নাশকতা চালাতে চাচ্ছে জনগণ তা হতে দেবে না।

উজিরপুর উপজেলার গুঠিয়া ইউনিয়ন বিএনপির কার্যলয়ে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা। বুধবার (১২ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা প্রায় ১ ঘণ্টা প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও গুরুত্বপূর্ণ কাগজ পত্র ও মালামাল পুরে গেছে।
৯ মিনিট আগে
ঝিনাইদহ শহরের চুয়াডাঙ্গা বাস-স্ট্যান্ডে অবস্থিত শেখ মুজিবুরের ভাস্কর্য ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছে ছাত্র-জনতা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঝিনাইদহ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিতে এই ভাস্কর্য ভেঙ্গে অপসারণ করা হয়।
২২ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়ায় নেশাগ্রস্ত টিকটকার ভাতিজার বাঁশের লাঠির আঘাতে চাঁচা কবীর হোসেন (৩০) নিহত হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার আছিম পাটুলী ইউনিয়নর জঙ্গলবাড়ি চকপাড়া গ্রামে।
২৯ মিনিট আগে
ফরিদপুরে স্ত্রী সাজিয়া আফরিন রোদেলা (২০) হত্যা মামলায় স্বামী সোহানুর রহমানের (৩৫) মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছে আদালত। বৃহস্পতিবার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শামীমা পারভীন এ রায় দেন।
৩৫ মিনিট আগে