
জেলা প্রতিনিধি, ভোলা

চরের বাসিন্দাদের ওপর জুলুম, অত্যাচার ও লুটপাট করার অভিযোগে ভোলার দক্ষিণ দিঘলদী থেকে অস্ত্রসহ বাবা ও ছেলেকে আটক করেছে কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোন।
গতকাল রাতে উপজেলার দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নের কোড়ালিয়া গ্রামে অভিযান পরিচালনা করে কোস্টগার্ড। এ সময় তাদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের অপারেশন অফিসার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রিফাত আহমেদ।
জানা যায়, আটক আলমগীর মাতাব্বর ও রিয়াদ মাতাব্বরের বিরুদ্ধে গঙ্গাপুর ইউনিয়নের চরের বাসিন্দাদের ওপর জুলুম, অত্যাচার ও লুটপাট করার অভিযোগ রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ৫টি রামদাসহ আটক করা হয় তাদের।
জব্দ আলামতসহ তাদের ভোলা সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কোস্টগার্ড।

চরের বাসিন্দাদের ওপর জুলুম, অত্যাচার ও লুটপাট করার অভিযোগে ভোলার দক্ষিণ দিঘলদী থেকে অস্ত্রসহ বাবা ও ছেলেকে আটক করেছে কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোন।
গতকাল রাতে উপজেলার দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নের কোড়ালিয়া গ্রামে অভিযান পরিচালনা করে কোস্টগার্ড। এ সময় তাদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের অপারেশন অফিসার লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রিফাত আহমেদ।
জানা যায়, আটক আলমগীর মাতাব্বর ও রিয়াদ মাতাব্বরের বিরুদ্ধে গঙ্গাপুর ইউনিয়নের চরের বাসিন্দাদের ওপর জুলুম, অত্যাচার ও লুটপাট করার অভিযোগ রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে একটি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ৫টি রামদাসহ আটক করা হয় তাদের।
জব্দ আলামতসহ তাদের ভোলা সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কোস্টগার্ড।

রোববার ভোর ৪টা থেকেই পাবনার ঈশ্বরদী, আমিনপুর, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর ও রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নদীচর এলাকায় এ অভিযানের শুরু হয়। এখন পর্যন্ত চলছে সাঁড়াশি অভিযান।
৬ মিনিট আগে
জায়েদ প্যাদা তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে ভিডিওটি পোস্ট করে লিখেছেন, “অনেক দিন পর আবার রাজপথে।” একই ভিডিও উপজেলা ছাত্রলীগের (নিষিদ্ধ) বিভিন্ন ফেসবুক পেজেও শেয়ার করা হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ২৪ নম্বর সোনাসুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চারপাশে যতদূর চোখ যায়— থই থই পানি। শতবর্ষী বিদ্যালয়টি যেন জলমগ্ন জনপদের নিঃসঙ্গ এক প্রহরী। চারদিকের পানিবন্দি অবস্থার কারণে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের দুর্ভোগ যেন চিরচেনা বাস্তবতা। স্থানীয়দের মুখে শোনা যায়—‘না চলে নাও, না চলে পাও
১ ঘণ্টা আগে
দেড় ঘণ্টা অপেক্ষার পর ডা. মাহমুদা আক্তার কক্ষে প্রবেশ করেন। শিশুর অসুস্থতার কথা জানালে তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে কক্ষের দরজা বন্ধ করে নাস্তা খেতে বসেন। অভিভাবকের অনুরোধ উপেক্ষা করে তিনি বলেন, নাস্তা শেষ না করা পর্যন্ত রোগী দেখবো না।
১ ঘণ্টা আগে