ইউনুছ শরীফ, ভোলা
দ্বীপজেলা ভোলার বিভিন্ন স্থানে শারদীয় দুর্গোৎসবের ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে। ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের এ উৎসব। এবারের উৎসবে মন্দির ও সংগঠনগুলো ১১৩টি মণ্ডপে পূজা আয়োজন করছে। জেলার এসব মণ্ডপগুলোতে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক ও উদযাপন কমিটির সূত্রে জানা গেছে, ভোলায় ১১৩ পূজামণ্ডপে উদযাপিত হবে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা। এ দুর্গোৎসব ঘিরে ইতোমধ্যে প্রস্তুতিমূলক কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। পূজা চলাকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন। দুর্যোগ ও ত্রাণ কার্যালয় থেকে প্রতিটি মণ্ডপে ৫০০ কেজি করে মোট ৫৬.৫ টন সরকারি চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
এবারের দুর্গা বিসর্জন দেয়া পর্যন্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি প্রত্যেক উপজেলায় থাকছে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মনিটরিংয়ের দায়িত্বে থাকবেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক। ১১৩টি পূজা মণ্ডপের মধ্যে রয়েছে, ভোলা সদর উপজেলায় ২৭টি, বোরহানউদ্দিনে ২০টি, দৌলতখানে ৮টি, লালমোহনে ১৯টি, তজুমদ্দিনে ১৫টি, চরফ্যাশনে ১৩টি এবং মনপুরায় ১১টি।
ভোলা জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অসীম কুমার সাহা জানান, এবারের পূজামন্ডপের মধ্যে কিছু ভোলায় শারদীয় দুর্গোৎসবের জন্য প্রস্তুত ১১৩ পূজামণ্ডপ। দেওয়া হয়েছে আর্থিক সহায়তা। কিছু পূজামণ্ডপে সিসি ক্যামেরা নেই। তবে আগামী ২৬ তারিখের মধ্যে সেগুলোকে সিসি ক্যামেরায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। পূজা যথাযথ মর্যাদা ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান বলেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেক পূজামণ্ডপে আর্থিক সহযোগিতা দেয়া হয়েছে এবং ৫ স্তরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরিফুল হক বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসব সফলভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে জেলা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে সকল ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি কোস্ট গার্ড, নৌ-বাহিনী, র্যাব, পুলিশ, আনসার, নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক ৫ স্তরের নিরাপত্তা থাকবে।
দ্বীপজেলা ভোলার বিভিন্ন স্থানে শারদীয় দুর্গোৎসবের ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে। ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের এ উৎসব। এবারের উৎসবে মন্দির ও সংগঠনগুলো ১১৩টি মণ্ডপে পূজা আয়োজন করছে। জেলার এসব মণ্ডপগুলোতে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক ও উদযাপন কমিটির সূত্রে জানা গেছে, ভোলায় ১১৩ পূজামণ্ডপে উদযাপিত হবে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা। এ দুর্গোৎসব ঘিরে ইতোমধ্যে প্রস্তুতিমূলক কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। পূজা চলাকালীন আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন। দুর্যোগ ও ত্রাণ কার্যালয় থেকে প্রতিটি মণ্ডপে ৫০০ কেজি করে মোট ৫৬.৫ টন সরকারি চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
এবারের দুর্গা বিসর্জন দেয়া পর্যন্ত নিরাপত্তার পাশাপাশি প্রত্যেক উপজেলায় থাকছে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং মনিটরিংয়ের দায়িত্বে থাকবেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক। ১১৩টি পূজা মণ্ডপের মধ্যে রয়েছে, ভোলা সদর উপজেলায় ২৭টি, বোরহানউদ্দিনে ২০টি, দৌলতখানে ৮টি, লালমোহনে ১৯টি, তজুমদ্দিনে ১৫টি, চরফ্যাশনে ১৩টি এবং মনপুরায় ১১টি।
ভোলা জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অসীম কুমার সাহা জানান, এবারের পূজামন্ডপের মধ্যে কিছু ভোলায় শারদীয় দুর্গোৎসবের জন্য প্রস্তুত ১১৩ পূজামণ্ডপ। দেওয়া হয়েছে আর্থিক সহায়তা। কিছু পূজামণ্ডপে সিসি ক্যামেরা নেই। তবে আগামী ২৬ তারিখের মধ্যে সেগুলোকে সিসি ক্যামেরায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। পূজা যথাযথ মর্যাদা ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান বলেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রত্যেক পূজামণ্ডপে আর্থিক সহযোগিতা দেয়া হয়েছে এবং ৫ স্তরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শরিফুল হক বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসব সফলভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে জেলা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে সকল ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি কোস্ট গার্ড, নৌ-বাহিনী, র্যাব, পুলিশ, আনসার, নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবক ৫ স্তরের নিরাপত্তা থাকবে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৩২ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
৩৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে