স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা গণহত্যার যখন ৮ম বর্ষ পালিত হচ্ছে এবং বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরত পাঠানো নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে; তখন সীমান্তে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সীমান্তে হাজার হাজার রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষা রয়েছে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে টেকনাফের নাফ নদ এলাকায় গত তিন দিনে আরাকান আর্মির হাতে অন্তত ৩৩ জন বাংলাদেশি জেলে অপহৃত হয়েছেন।
সর্বশেষ সোমবার (২৫ আগস্ট) একটি নৌকাসহ সাত জেলেকে ধরে নিয়ে যায় সশস্ত্র গোষ্ঠীটি। তবে অপহৃতদের কাউকেই এখনো ফেরত দেয়া হয়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সীমান্তের ওপারে এখনো নো-ম্যানস ল্যান্ডে অবস্থান করছে অন্তত এক লাখ রোহিঙ্গা। তবে তাদের অনেকেই ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে এবং কক্সবাজারের বিভিন্ন আশ্রয়শিবিরে ঢুকে যাচ্ছে।
অন্যদিকে রাখাইনে জান্তা সেনা ও বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সংঘাত চললেও গত দু’দিন সীমান্ত এলাকায় গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়নি।
শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত গোলার শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল সীমান্তের মানুষ।
স্থানীয়রা জানান, সীমান্তে জড়ো হওয়া রোহিঙ্গাদের সংখ্যা ৮০ হাজার থেকে এক লাখ হতে পারে। এরা ধীরে ধীরে ছোট ছোট দলে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে।
টেকনাফের ইউএনও মো. এহেছান উদ্দিন বলেন, ‘বড় আকারে অনুপ্রবেশের খবর নেই, তবে ছোট ছোট দলে রোহিঙ্গারা সীমান্ত পেরোচ্ছে। তাদের ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক রয়েছে।’
বিজিবি টেকনাফ-২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে প্রায় দু’লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এখনো অন্তত এক লাখ সীমান্তে অপেক্ষা করছে।
শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের হিসাবে, চলতি বছরের শেষ নাগাদ আরো অর্ধলাখ রোহিঙ্গা প্রবেশের আশঙ্কা রয়েছে।
কমিশনার ড. মিজানুর রহমান বলেন, ‘সীমান্তে বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। প্রতিনিয়ত মাদক, অস্ত্রসহ অপরাধমূলক কার্যক্রম বাড়ছে। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ তৎপর থাকলেও চ্যালেঞ্জ বাড়ছে।’
২০১৭ সালে রাখাইনে সেনা ও মগ সম্প্রদায়ের নির্যাতনে প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এবারও একই ধরনের সঙ্কটে পড়তে পারে বাংলাদেশ।
তাদের ধারণা, প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া কার্যকর না হলে নতুন করে রোহিঙ্গা ঢল নামা কেবল সময়ের ব্যাপার।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা গণহত্যার যখন ৮ম বর্ষ পালিত হচ্ছে এবং বাংলাদেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরত পাঠানো নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে; তখন সীমান্তে নতুন করে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। সীমান্তে হাজার হাজার রোহিঙ্গা মুসলিম বাংলাদেশে প্রবেশের অপেক্ষা রয়েছে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে টেকনাফের নাফ নদ এলাকায় গত তিন দিনে আরাকান আর্মির হাতে অন্তত ৩৩ জন বাংলাদেশি জেলে অপহৃত হয়েছেন।
সর্বশেষ সোমবার (২৫ আগস্ট) একটি নৌকাসহ সাত জেলেকে ধরে নিয়ে যায় সশস্ত্র গোষ্ঠীটি। তবে অপহৃতদের কাউকেই এখনো ফেরত দেয়া হয়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সীমান্তের ওপারে এখনো নো-ম্যানস ল্যান্ডে অবস্থান করছে অন্তত এক লাখ রোহিঙ্গা। তবে তাদের অনেকেই ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে এবং কক্সবাজারের বিভিন্ন আশ্রয়শিবিরে ঢুকে যাচ্ছে।
অন্যদিকে রাখাইনে জান্তা সেনা ও বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সংঘাত চললেও গত দু’দিন সীমান্ত এলাকায় গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়নি।
শুক্রবার রাত থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত গোলার শব্দে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল সীমান্তের মানুষ।
স্থানীয়রা জানান, সীমান্তে জড়ো হওয়া রোহিঙ্গাদের সংখ্যা ৮০ হাজার থেকে এক লাখ হতে পারে। এরা ধীরে ধীরে ছোট ছোট দলে সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে।
টেকনাফের ইউএনও মো. এহেছান উদ্দিন বলেন, ‘বড় আকারে অনুপ্রবেশের খবর নেই, তবে ছোট ছোট দলে রোহিঙ্গারা সীমান্ত পেরোচ্ছে। তাদের ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক রয়েছে।’
বিজিবি টেকনাফ-২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, গত এক বছরে প্রায় দু’লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। এখনো অন্তত এক লাখ সীমান্তে অপেক্ষা করছে।
শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের হিসাবে, চলতি বছরের শেষ নাগাদ আরো অর্ধলাখ রোহিঙ্গা প্রবেশের আশঙ্কা রয়েছে।
কমিশনার ড. মিজানুর রহমান বলেন, ‘সীমান্তে বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। প্রতিনিয়ত মাদক, অস্ত্রসহ অপরাধমূলক কার্যক্রম বাড়ছে। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ তৎপর থাকলেও চ্যালেঞ্জ বাড়ছে।’
২০১৭ সালে রাখাইনে সেনা ও মগ সম্প্রদায়ের নির্যাতনে প্রায় সাত লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছিল। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এবারও একই ধরনের সঙ্কটে পড়তে পারে বাংলাদেশ।
তাদের ধারণা, প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া কার্যকর না হলে নতুন করে রোহিঙ্গা ঢল নামা কেবল সময়ের ব্যাপার।
কক্সবাজারে গভীর সমুদ্রে পাচারের মুহূর্তে ২৯ জনকে উদ্ধার করেছে বিজিবি টেকনাফ ব্যাটালিয়ন। এ সময় তিন মানবপাচারকারিকে আটক করা হয়েছে। বুধবার মেরিন ড্রাইভের রাজারছড়া এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়। বিজিবির টেকনাফস্থ ২ ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৬ মিনিট আগেএ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
১৫ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২৮ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
৩৪ মিনিট আগে