• facebook
  • fb_group
  • twitter
  • tiktok
  • whatsapp
  • pinterest
  • youtube
  • linkedin
  • instagram
  • google
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বাণিজ্য
সারা দেশ
বিশ্ব
খেলা
আইন-আদালত
ধর্ম ও ইসলাম
বিনোদন
ফিচার
আমার দেশ পরিবার
ইপেপার
আমার দেশযোগাযোগশর্তাবলি ও নীতিমালাগোপনীয়তা নীতিডিএমসিএ
facebookfb_grouptwittertiktokwhatsapppinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার দেশ | সম্পাদক ও প্রকাশক, মাহমুদুর রহমান 
মাহমুদুর রহমান কর্তৃক ঢাকা ট্রেড সেন্টার (৮ম ফ্লোর), ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত এবং আমার দেশ পাবলিকেশন লিমিটেড প্রেস, ৪৪৬/সি ও ৪৪৬/ডি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।ফোন: ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল: info@dailyamardesh.comবার্তা: ফোন: ০৯৬৬৬-৭৪৭৪০০। ই-মেইল: news@dailyamardesh.comবিজ্ঞাপন: ফোন: +৮৮০-১৭১৫-০২৫৪৩৪ । ই-মেইল: ad@dailyamardesh.comসার্কুলেশন: ফোন: +৮৮০-০১৮১৯-৮৭৮৬৮৭ । ই-মেইল: circulation@dailyamardesh.com
ওয়েব মেইল
কনভার্টারআর্কাইভবিজ্ঞাপনসাইটম্যাপ
> সারা দেশ
> চট্টগ্রাম

উখিয়ায় অফিস-দোকানে নেই অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম, বিপর্যয়ের আশঙ্কা

মোহাম্মদ ইব্রাহিম মোস্তফা, উখিয়া (কক্সবাজার)
প্রকাশ : ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ১৯: ২১
logo
উখিয়ায় অফিস-দোকানে নেই অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম, বিপর্যয়ের আশঙ্কা

মোহাম্মদ ইব্রাহিম মোস্তফা, উখিয়া (কক্সবাজার)

প্রকাশ : ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ১৯: ২১

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকায় সরকারি-বেসরকারি অফিস, এনজিও সংস্থা, হাসপাতাল, ক্লিনিক, দোকান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ভাড়াবাসাগুলোতে নেই পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম। কিছু স্থানে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র থাকলেও বেশির ভাগই মেয়াদোত্তীর্ণ এবং অচল অবস্থায় রয়েছে। ফলে সামান্য অগ্নিকাণ্ড দ্রুত ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে—বাড়ছে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা।

সাম্প্রতিক ১০ নভেম্বর বিদ্যুৎ সার্কিটের ত্রুটিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে উখিয়ার দারোগাবাজারে ১৬টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় দুই কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ সময় এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, পুরো বাজারে একটি অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রও ছিল না। ফলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তারা নিয়মিত পরিদর্শন, তদারকি ও লাইসেন্স নবায়নের কথা বললেও গত দেড় বছর ধরে তেমন কোনো কার্যকর নজরদারি দেখা যায়নি।

সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই। দেশি-বিদেশি প্রায় দেড় শতাধিক উন্নয়ন সংস্থার অফিসের মধ্যেও বেশির ভাগ জায়গায় এসব সরঞ্জাম অনুপস্থিত।

উখিয়া সদর, কুতুপালং, পালংখালী, থাইংখালী, বালুখালী, কোটবাজার, সোনারপাড়া ও মরিচ্যা—এই আটটি বাজারে প্রায় সাড়ে চার হাজার দোকান রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৫০০ দোকানে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র পাওয়া গেছে; বাকি চার হাজার দোকান সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় চলছে। তাছাড়া রোহিঙ্গা আগমনের পর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা বড় বড় ভবনে প্রায় ২০ হাজার মানুষ বসবাস করছেন। এসব ভবনেও অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কিছু অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র থাকলেও বেশ কয়েকটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। অন্যদিকে পালংখালী তাজমান হাসপাতাল, কুতুপালং আলিফ হাসপাতাল, পালং জেনারেল হাসপাতাল, উখিয়া সেঞ্চুরি ল্যাব, কোটবাজার, অরিজিন, ডিজিটাল, অরিয়ন হাসপাতাল ও পালং নার্সিং ইনস্টিটিউটেও একই অবস্থা—যন্ত্র আছে, কিন্তু অনেকটাই অকার্যকর।

দারোগা বাজারের ব্যবসায়ী রাসেল বলেন, আমাদের বাজারে প্রায় চার শতাধিক দোকান আছে, কিন্তু একটি অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রও নেই। গত ১০ নভেম্বরের অগ্নিকাণ্ডে আমরা চোখের সামনে দোকান পুড়তে দেখেছি, কিন্তু কিছুই করতে পারিনি। প্রশাসন যদি আগে থেকেই সচেতনতা ও সরঞ্জাম নিশ্চিত করত, এত ক্ষতি হতো না।

রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মীর শাহেদুল ইসলাম রোমান চৌধুরী বলেন, অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম না থাকা সত্যিই উদ্বেগজনক। আমরা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বারবার সচেতনতামূলক উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছি।

উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কর্মকর্তা ডলার ত্রিপুরা বলেন, আমরা নিয়মিতভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বাজার পরিদর্শন করি এবং নির্দেশনা দিই। অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক এবং যারা নিয়ম মানছে না তাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুল হোসেন চৌধুরী বলেন, অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম না থাকার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ইতোমধ্যে ফায়ার সার্ভিসকে নিয়ে যৌথভাবে অভিযান শুরু করার পরিকল্পনা নিয়েছি। সরকারি-বেসরকারি অফিস, দোকান, হাসপাতাল ও ভাড়াবাসায় অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র বাধ্যতামূলকভাবে স্থাপন নিশ্চিত করা হবে।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মাহমুদুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত এবং আল-ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে এবং অস্থায়ীভাবে মিডিয়া প্রিন্টার্স লি. ৪৪৬/এইচ, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ : ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভিণিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। পিএবিএক্স : ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল : info@dailyamardesh.com

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকায় সরকারি-বেসরকারি অফিস, এনজিও সংস্থা, হাসপাতাল, ক্লিনিক, দোকান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ভাড়াবাসাগুলোতে নেই পর্যাপ্ত অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম। কিছু স্থানে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র থাকলেও বেশির ভাগই মেয়াদোত্তীর্ণ এবং অচল অবস্থায় রয়েছে। ফলে সামান্য অগ্নিকাণ্ড দ্রুত ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে—বাড়ছে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা।

সাম্প্রতিক ১০ নভেম্বর বিদ্যুৎ সার্কিটের ত্রুটিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে উখিয়ার দারোগাবাজারে ১৬টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় দুই কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ সময় এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, পুরো বাজারে একটি অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রও ছিল না। ফলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।

বিজ্ঞাপন

স্থানীয়দের অভিযোগ, উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তারা নিয়মিত পরিদর্শন, তদারকি ও লাইসেন্স নবায়নের কথা বললেও গত দেড় বছর ধরে তেমন কোনো কার্যকর নজরদারি দেখা যায়নি।

সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলা বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র নেই। দেশি-বিদেশি প্রায় দেড় শতাধিক উন্নয়ন সংস্থার অফিসের মধ্যেও বেশির ভাগ জায়গায় এসব সরঞ্জাম অনুপস্থিত।

উখিয়া সদর, কুতুপালং, পালংখালী, থাইংখালী, বালুখালী, কোটবাজার, সোনারপাড়া ও মরিচ্যা—এই আটটি বাজারে প্রায় সাড়ে চার হাজার দোকান রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৫০০ দোকানে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র পাওয়া গেছে; বাকি চার হাজার দোকান সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় চলছে। তাছাড়া রোহিঙ্গা আগমনের পর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে অপরিকল্পিতভাবে গড়ে ওঠা বড় বড় ভবনে প্রায় ২০ হাজার মানুষ বসবাস করছেন। এসব ভবনেও অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কিছু অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র থাকলেও বেশ কয়েকটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। অন্যদিকে পালংখালী তাজমান হাসপাতাল, কুতুপালং আলিফ হাসপাতাল, পালং জেনারেল হাসপাতাল, উখিয়া সেঞ্চুরি ল্যাব, কোটবাজার, অরিজিন, ডিজিটাল, অরিয়ন হাসপাতাল ও পালং নার্সিং ইনস্টিটিউটেও একই অবস্থা—যন্ত্র আছে, কিন্তু অনেকটাই অকার্যকর।

দারোগা বাজারের ব্যবসায়ী রাসেল বলেন, আমাদের বাজারে প্রায় চার শতাধিক দোকান আছে, কিন্তু একটি অগ্নিনির্বাপক যন্ত্রও নেই। গত ১০ নভেম্বরের অগ্নিকাণ্ডে আমরা চোখের সামনে দোকান পুড়তে দেখেছি, কিন্তু কিছুই করতে পারিনি। প্রশাসন যদি আগে থেকেই সচেতনতা ও সরঞ্জাম নিশ্চিত করত, এত ক্ষতি হতো না।

রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মীর শাহেদুল ইসলাম রোমান চৌধুরী বলেন, অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম না থাকা সত্যিই উদ্বেগজনক। আমরা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বারবার সচেতনতামূলক উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছি।

উপজেলা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কর্মকর্তা ডলার ত্রিপুরা বলেন, আমরা নিয়মিতভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বাজার পরিদর্শন করি এবং নির্দেশনা দিই। অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র স্থাপন বাধ্যতামূলক এবং যারা নিয়ম মানছে না তাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কামরুল হোসেন চৌধুরী বলেন, অগ্নিনির্বাপণ সরঞ্জাম না থাকার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ইতোমধ্যে ফায়ার সার্ভিসকে নিয়ে যৌথভাবে অভিযান শুরু করার পরিকল্পনা নিয়েছি। সরকারি-বেসরকারি অফিস, দোকান, হাসপাতাল ও ভাড়াবাসায় অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র বাধ্যতামূলকভাবে স্থাপন নিশ্চিত করা হবে।

আমার দেশের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিষয়:

কক্সবাজারআমার দেশউখিয়া
সর্বশেষ
১

ঢাবিতে বছরজুড়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ শুরু ১৬ নভেম্বর

২

রাজধানীতে আ. লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের আরও ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৩

রংপুর-৬ আসনে এনসিপির মনোনয়ন সংগ্রহ মাসুমের

৪

বিইসিপিএসের স্বীকৃতি পেলেন ৪ মনোবিজ্ঞানী

৫

ড্রিমারস স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের ‘ক্যারিয়ার ভাবনা’

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

ড্রিমারস স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের ‘ক্যারিয়ার ভাবনা’

অনুপ্রেরণামূলক আলোচনা মোটিভেশনাল আলোচনা করেন আবিদ হাসান রাফি, শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও শেখ মুজিবুর রহমান হল সংসদ সাহিত্য সম্পাদক সাব্বির আহাম্মেদ সাঈদি, শিক্ষার্থী বেরোবি রবিউল ইসলাম, শিক্ষার্থী কারমাইকেল কলেজ।

২২ মিনিট আগে

শীতের আগমনে পর্যটকে মুখরিত কক্সবাজার

কক্সবাজারে এখনো শীত পুরোপুরি নামেনি। কিন্তু সাগর অনেকটাই শান্ত। এখানে বিরাজ করছে চমৎকার আবহাওয়া। এ অবস্থায় সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ছুটে এসেছেন হাজার হাজার ভ্রমণপিপাসু। তারা উল্লাস আর মুগ্ধতায় মেতে উঠেছেন বিশাল বালুচরে।

৪০ মিনিট আগে

একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট জনগণ মেনে নেবে না: এটিএম আজহার

এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, একই দিনে সংসদ নির্বাচন ও জুলাই সনদের ওপর গণভোট হলে নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতা হারাতে পারে। তিনি অভিযোগ করেন, অতীতে বিভিন্ন সরকার দায়িত্বে থাকা অবস্থায় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের প্রতি নির্যাতন ও মামলা-হামলার মাধ্যমে চাপ সৃষ্টি করেছে...

১ ঘণ্টা আগে

নির্বাচন ও বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. তাহের

জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, আগামী নির্বাচন ও বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে জামায়াতের উদ্যোগে এক নির্বাচনি জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

১ ঘণ্টা আগে
ড্রিমারস স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের ‘ক্যারিয়ার ভাবনা’

ড্রিমারস স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের ‘ক্যারিয়ার ভাবনা’

শীতের আগমনে পর্যটকে মুখরিত কক্সবাজার

শীতের আগমনে পর্যটকে মুখরিত কক্সবাজার

একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট জনগণ মেনে নেবে না: এটিএম আজহার

একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট জনগণ মেনে নেবে না: এটিএম আজহার

নির্বাচন ও বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. তাহের

নির্বাচন ও বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে: ডা. তাহের