চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের আটটি কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকরা। তবে নিরাপত্তাজনিত কারণ পুলিশ তাদের সরিয়ে দিয়েছে। ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
শনিবার সকাল দশটায় ইপিজেডের প্রধান গেটে আনুমানিক এক হাজার শ্রমিক বিক্ষোভ করার জন্য জড়ো হয়৷ এসময় তারা কারখানা খুলে দেয়ার দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদেরকে বুঝিয়ে সরিয়ে দেয়। জানা গেছে রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের নিরাপত্তার কথা ভেবে তাদের সরিয়ে দেয়া হয়েছে। সেখানে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইপিজেড থানার ওসি জামির হোসেন মিয়া। তিনি জানান, সকাল দশটার দিকে মূল ফটকে ৮০০-১০০০ শ্রমিক জড়ো হয়। আটটি কারখানায় প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক রয়েছে। আমরা নিরাপত্তাজনিত কারণে তাদের বিষয়টি বুঝানোর পর সরিয়ে দিয়েছি। তারাও আমাদের অনুরোধে স্থান ত্যাগ করে। ঘটনাস্থলে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার সকাল নয়টায় ইপিজেডে প্যাসিফিক জিন্সের শ্রমিকদের দুই গ্রুপে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এছাড়াও এর আগে থেকে বেশ কিছু দিন ধরে ছোটখাটো সংঘর্ষ চলছিল সেখানে। শ্রমিক বিক্ষোভের পরপর কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। এরপর রাতে মালিক পক্ষ কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে। যা শনিবার থেকে কার্যকর হচ্ছে। কাজ বন্ধ রাখা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- প্যাসিফিক জিন্স-১, প্যাসিফিক জিন্স-২, প্যাসিফিক অ্যাটায়ারস, প্যাসিফিক অ্যাক্সেসরিজ, প্যাসিফিক ওয়ারকওয়্যারস, ইউনিভারসেল জিন্স, এইচটি ফ্যাশন, জিন্স ২০০০।
কারখানা বন্ধের নোটিশে বলা হয়েছে, কিছু শ্রমিক ১৪ অক্টোবর কাজ বন্ধ করে বেআইনিভাবে কর্মবিরতি পালন করে। কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শ্রমিকদের কাজে যোগ দেয়ার নির্দেশ দিলেও কারাখানার শ্রমিকরা কাজে যোগ না দিয়ে উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে এবং ১৫ ও ১৬ অক্টোবরও অব্যাহত রাখে। একপর্যায়ে শ্রমিকরা নিজেদের মধ্যে মারামারি, কারখানা ভাঙচুর এবং কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের শারীরিকভাবে আঘাত করে। নোটিশে আরও বলা হয়, কারখানার শ্রমিকদের এ ধরনের আচরণ বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম আইনের-২০১৯ অনুযায়ী বেআইনি ধর্মঘটের পর্যায়ে পড়ে। এ পরিস্থিতিতে এবং শ্রমিকদের বাধার কারণে কারাখানা কার্যক্রম চালু রাখা কোনোভাবেই সম্ভব হচ্ছে না।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে ইপিজেডের ভেতরের শিল্প পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। সে ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ইপিজেড থানায় একটি মামলা করে। মামলায় এখনও কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। মামলাটি বর্তমানে শিল্প পুলিশ তদন্ত করছে। মামলার তথ্য-সংগ্রহ নিয়ে শ্রমিকদের এক পক্ষের অসন্তোষ। শ্রমিকদের দাবি, তাদের নামে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের আটটি কারখানায় প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক রয়েছে।
চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলে (সিইপিজেড) প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের আটটি কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন শ্রমিকরা। তবে নিরাপত্তাজনিত কারণ পুলিশ তাদের সরিয়ে দিয়েছে। ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
শনিবার সকাল দশটায় ইপিজেডের প্রধান গেটে আনুমানিক এক হাজার শ্রমিক বিক্ষোভ করার জন্য জড়ো হয়৷ এসময় তারা কারখানা খুলে দেয়ার দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদেরকে বুঝিয়ে সরিয়ে দেয়। জানা গেছে রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের নিরাপত্তার কথা ভেবে তাদের সরিয়ে দেয়া হয়েছে। সেখানে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইপিজেড থানার ওসি জামির হোসেন মিয়া। তিনি জানান, সকাল দশটার দিকে মূল ফটকে ৮০০-১০০০ শ্রমিক জড়ো হয়। আটটি কারখানায় প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক রয়েছে। আমরা নিরাপত্তাজনিত কারণে তাদের বিষয়টি বুঝানোর পর সরিয়ে দিয়েছি। তারাও আমাদের অনুরোধে স্থান ত্যাগ করে। ঘটনাস্থলে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার সকাল নয়টায় ইপিজেডে প্যাসিফিক জিন্সের শ্রমিকদের দুই গ্রুপে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এছাড়াও এর আগে থেকে বেশ কিছু দিন ধরে ছোটখাটো সংঘর্ষ চলছিল সেখানে। শ্রমিক বিক্ষোভের পরপর কারখানা ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। এরপর রাতে মালিক পক্ষ কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে। যা শনিবার থেকে কার্যকর হচ্ছে। কাজ বন্ধ রাখা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে- প্যাসিফিক জিন্স-১, প্যাসিফিক জিন্স-২, প্যাসিফিক অ্যাটায়ারস, প্যাসিফিক অ্যাক্সেসরিজ, প্যাসিফিক ওয়ারকওয়্যারস, ইউনিভারসেল জিন্স, এইচটি ফ্যাশন, জিন্স ২০০০।
কারখানা বন্ধের নোটিশে বলা হয়েছে, কিছু শ্রমিক ১৪ অক্টোবর কাজ বন্ধ করে বেআইনিভাবে কর্মবিরতি পালন করে। কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শ্রমিকদের কাজে যোগ দেয়ার নির্দেশ দিলেও কারাখানার শ্রমিকরা কাজে যোগ না দিয়ে উচ্ছৃঙ্খল আচরণ করে এবং ১৫ ও ১৬ অক্টোবরও অব্যাহত রাখে। একপর্যায়ে শ্রমিকরা নিজেদের মধ্যে মারামারি, কারখানা ভাঙচুর এবং কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের শারীরিকভাবে আঘাত করে। নোটিশে আরও বলা হয়, কারখানার শ্রমিকদের এ ধরনের আচরণ বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম আইনের-২০১৯ অনুযায়ী বেআইনি ধর্মঘটের পর্যায়ে পড়ে। এ পরিস্থিতিতে এবং শ্রমিকদের বাধার কারণে কারাখানা কার্যক্রম চালু রাখা কোনোভাবেই সম্ভব হচ্ছে না।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে ইপিজেডের ভেতরের শিল্প পুলিশের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। সে ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ইপিজেড থানায় একটি মামলা করে। মামলায় এখনও কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। মামলাটি বর্তমানে শিল্প পুলিশ তদন্ত করছে। মামলার তথ্য-সংগ্রহ নিয়ে শ্রমিকদের এক পক্ষের অসন্তোষ। শ্রমিকদের দাবি, তাদের নামে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের আটটি কারখানায় প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক রয়েছে।
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে থাকাবস্থায় হারুন অর রশিদকে গত ১৮ অক্টোবর (শনিবার) গভর্নিং বডির মাসিক সভা ডাকার নির্দেশ দেওয়া হলে তিনি রহস্যজনক কারণে সভা ডাকেননি। এছাড়াও ১৯ অক্টোবর (রোববার) ফের স্কুলে মিটিং ডাকার জন্য বলা হলে মিটিং ডাকবেন বলে জানান
৭ মিনিট আগেইলিশ মাছ বিতরণের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার গরুর মাংস বিতরণের ঘোষণা দিয়েছেন ফরিদপুর- ৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা রায়হান জামিল। আগামী ৩০ অক্টোবর ১ টাকা কেজিতে ভাঙ্গা উপজেলার ১০০ অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মধ্যে তিনি মাংস বিতরণের এ ঘোষণা দিয়েছেন।
২০ মিনিট আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মো. জসিম উদ্দিনের মেয়ে লামিয়া ধর্ষণ মামলার দুই আসামির ১৩ ও একজনের ১০ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার সকালে পটুয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগেফায়ার সার্ভিসের দাবি, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, পানির পর্যাপ্ত উৎসের অভাব এবং সমন্বয়হীনতার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। বিশেষ করে বন্দর, বিমানবন্দর, ইপিজেড ও জাহাজভাঙা শিল্পাঞ্চলে আগুন নেভাতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। কারণ, এসব স্থানে আগুন লাগার খবর অনেক সময় দেরিতে পৌঁছ
৪ ঘণ্টা আগে