উপজেলা প্রতিনিধি, উখিয়া (কক্সবাজার)
মাদক সংশ্লিষ্ট কোনো আলামত না থাকা সত্ত্বেও কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জাতীয়তাবাদী যুবদল নেতা মো. সোনা আলমকে গ্রেপ্তার করে পুরাতন একটি মাদক মামলায় ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তার স্ত্রী ছমিরা আক্তার।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) মরিচ্যা বাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ উত্থাপন করেন।
ছমিরা আক্তার অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার স্বামী একজন সৎ ব্যবসায়ী ও জনপ্রিয় যুবদল নেতা। তিনি চব্বিশের বৈষম্যবিরোধী জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের একজন সাহসী সৈনিক। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই একটি অসৎ চক্র পরিকল্পিতভাবে তাকে ফাঁসিয়েছে।’
তিনি জানান, পূর্বে দায়ের হওয়া একটি মামলায় জামিনে মুক্তি পান সোনা আলম। এরপর চলতি বছরের ২৪ জুলাই কক্সবাজার সদর থানায় দায়ের হওয়া আরেকটি মাদক মামলায় অযৌক্তিকভাবে তার নাম জড়ানো হয়। ওই মামলার মূল আসামি ছিলেন রিজিয়া নামে এক নারী এবং এজাহারে আরো দুজন অজ্ঞাতনামার কথা উল্লেখ ছিল। কিন্তু কোনো প্রমাণ ছাড়াই পুলিশ তাকে মামলায় আসামি করে আদালতে পাঠায়।
ছমিরা আক্তারের দাবি, মামলার কোনো পর্যায়ে সোনা আলমের নাম ছিল না। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাকে ফাঁসানো হয়েছে, যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, মরিচ্যা বাজারের এক চাঁদাবাজকে প্রতিহত করার ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে একটি অসৎ চক্র প্রতিশোধ মূলক এই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। তারা স্থানীয়ভাবে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। কিছু হলুদ মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাবি করা হচ্ছে, ‘সোনা আলম ১০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছে’ -যা পরিবার প্রত্যাখ্যান করেছে।
ছমিরা আক্তার আরো বলেন, ‘আমরা চাই সুষ্ঠু তদন্ত হোক। মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা প্রত্যাহার করে আমার স্বামীকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় আমরা মানববন্ধন, আন্দোলনসহ কঠোর কর্মসূচি নিতে বাধ্য হব। প্রয়োজনে সাইবার অপরাধ আইনে মামলা করবো।’
তিনি কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, প্রকৃত সত্য উদঘাটন করে একজন নির্দোষ মানুষকে ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। একইসঙ্গে দেশবাসীকে মিথ্যা প্রচারণায় বিভ্রান্ত না হয়ে সত্যের পাশে থাকার অনুরোধ জানান।
প্রসঙ্গত, মো. সোনা আলম উখিয়ার হলদিয়াপালং ইউনিয়নের পশ্চিম মরিচ্যা এলাকার বাসিন্দা। তিনি রাজনৈতিক সচেতন ও জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণের কারণে স্থানীয়ভাবে পরিচিত মুখ।
মাদক সংশ্লিষ্ট কোনো আলামত না থাকা সত্ত্বেও কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জাতীয়তাবাদী যুবদল নেতা মো. সোনা আলমকে গ্রেপ্তার করে পুরাতন একটি মাদক মামলায় ষড়যন্ত্রমূলকভাবে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তার স্ত্রী ছমিরা আক্তার।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) মরিচ্যা বাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ উত্থাপন করেন।
ছমিরা আক্তার অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার স্বামী একজন সৎ ব্যবসায়ী ও জনপ্রিয় যুবদল নেতা। তিনি চব্বিশের বৈষম্যবিরোধী জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের একজন সাহসী সৈনিক। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণেই একটি অসৎ চক্র পরিকল্পিতভাবে তাকে ফাঁসিয়েছে।’
তিনি জানান, পূর্বে দায়ের হওয়া একটি মামলায় জামিনে মুক্তি পান সোনা আলম। এরপর চলতি বছরের ২৪ জুলাই কক্সবাজার সদর থানায় দায়ের হওয়া আরেকটি মাদক মামলায় অযৌক্তিকভাবে তার নাম জড়ানো হয়। ওই মামলার মূল আসামি ছিলেন রিজিয়া নামে এক নারী এবং এজাহারে আরো দুজন অজ্ঞাতনামার কথা উল্লেখ ছিল। কিন্তু কোনো প্রমাণ ছাড়াই পুলিশ তাকে মামলায় আসামি করে আদালতে পাঠায়।
ছমিরা আক্তারের দাবি, মামলার কোনো পর্যায়ে সোনা আলমের নাম ছিল না। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাকে ফাঁসানো হয়েছে, যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, মরিচ্যা বাজারের এক চাঁদাবাজকে প্রতিহত করার ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে একটি অসৎ চক্র প্রতিশোধ মূলক এই ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। তারা স্থানীয়ভাবে মিথ্যা প্রচারণা চালিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। কিছু হলুদ মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দাবি করা হচ্ছে, ‘সোনা আলম ১০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছে’ -যা পরিবার প্রত্যাখ্যান করেছে।
ছমিরা আক্তার আরো বলেন, ‘আমরা চাই সুষ্ঠু তদন্ত হোক। মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা প্রত্যাহার করে আমার স্বামীকে অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে। অন্যথায় আমরা মানববন্ধন, আন্দোলনসহ কঠোর কর্মসূচি নিতে বাধ্য হব। প্রয়োজনে সাইবার অপরাধ আইনে মামলা করবো।’
তিনি কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, প্রকৃত সত্য উদঘাটন করে একজন নির্দোষ মানুষকে ষড়যন্ত্রের হাত থেকে রক্ষা করতে হবে। একইসঙ্গে দেশবাসীকে মিথ্যা প্রচারণায় বিভ্রান্ত না হয়ে সত্যের পাশে থাকার অনুরোধ জানান।
প্রসঙ্গত, মো. সোনা আলম উখিয়ার হলদিয়াপালং ইউনিয়নের পশ্চিম মরিচ্যা এলাকার বাসিন্দা। তিনি রাজনৈতিক সচেতন ও জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণের কারণে স্থানীয়ভাবে পরিচিত মুখ।
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১৫ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৩৪ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২ ঘণ্টা আগে