উপজেলা প্রতিনিধি, মিরসরাই (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। রোববার (২৯ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বারইয়ারহাট পৌর সদরের কাশবন রেস্টুরেন্ট সংলগ্ন জোবেদা ফার্মেসির সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এতে আহত হয়েছেন বিএনপির সদস্য সচিব আজিজুর রহমান চৌধুরী ও বারইয়ারহাট পৌরসভা বিএনপির আহবায়ক মঈন উদ্দিন লিটনসহ প্রায় ১০ জন নেতাকর্মী।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নুরুল আমিন ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যানের অনুসারীদের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
এতে গুরুতর আহত আজিজুর রহমানের অনুসারী মাওলা (৫০) ও কাশেম মাহফুজ (৪২) কে রাতেই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় রাতেই জোরারগঞ্জ থানায় বিক্ষোভ করে আজিজুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে তাদের অনুসারীরা। পরে ৩০ জন এজাহার নামীয় এবং অজ্ঞাত আরো ৫০/৬০ জনকে আসামি করে মামলা করেন মাঈনুল ইসলাম রাহাত।
সংঘর্ষে নুরুল আমিন চেয়ারম্যান গ্রুপের আহতরা হলেন, ছাত্রদলের তানবীর হোসেন নিশাত, শাহীন আলম নিশাত, স্বেচ্ছাসেবক দলের শাফায়েত হোসেন শুভ, মো. বাদশা, বারইয়ারহাট পৌরসভা ছাত্রদলর যুগ্ম আহবায়ক মো. জাহিদুল ইসলাম।
আহত মিরসরাই উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আজিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, রোববার রাতে বারইয়ারহাট পৌরসভা বিএনপির আহবায়ক মঈন উদ্দিন লিটনসহ আমাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে সাথে নিয়ে কাশবন রেস্টুরেন্টে চা নাস্তা খেতে যাই। সেখান থেকে বের হলে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া সন্ত্রাসীরা আমাদের টার্গেট করে হামলা চালায়। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান অনুসারীরা মূলত আমাদের উপর এ ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। আমরা মামলা করেছি। আসামিদের এখনো গ্রেফতার করা হয়নি।
এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের রাজনৈতিক অনুসারী মিরসরাই উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব গাজী নিজাম উদ্দিন বলেন, এটি কোনো রাজনৈতিক পূর্ব পরিকল্পিত ঘটনা নয়। কাশবন হোটেলের সামনে ছাত্রদল যুবদলের কয়েকজন নেতাকর্মীকে দেখে আজিজুর রহমান চৌধুরী, মাঈন উদ্দিন লিটনসহ তাদের অনুসারীরা কটূক্তি করে। একপর্যায়ে সেটি বাকবিতণ্ডা থেকে সংঘর্ষে রুপ নেয়। তারাই প্রথমে হামলা করে।
মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স (মস্তাননগর) হাসপাতালে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সালাউদ্দিন রাতে জানিয়েছেন, হামলায় আহত হওয়া ৪ জনকে আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি। একজন গুরুতর আহত হওয়ায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হালিম হামলার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এটা মনে হয় তাদের দলীয় কোন্দল। খবর পেয়ে পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে যায়। রাতে বিএনপি একপক্ষের নেতাকর্মীরা থানায় আসে। মাঈনুল ইসলাম রাহাত ৩০ জন এজাহার নামীয় এবং অজ্ঞাত ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আমরা মামলা নিয়েছি, তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবো।
চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। রোববার (২৯ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বারইয়ারহাট পৌর সদরের কাশবন রেস্টুরেন্ট সংলগ্ন জোবেদা ফার্মেসির সামনে এ ঘটনা ঘটে।
এতে আহত হয়েছেন বিএনপির সদস্য সচিব আজিজুর রহমান চৌধুরী ও বারইয়ারহাট পৌরসভা বিএনপির আহবায়ক মঈন উদ্দিন লিটনসহ প্রায় ১০ জন নেতাকর্মী।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নুরুল আমিন ও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যানের অনুসারীদের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।
এতে গুরুতর আহত আজিজুর রহমানের অনুসারী মাওলা (৫০) ও কাশেম মাহফুজ (৪২) কে রাতেই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় রাতেই জোরারগঞ্জ থানায় বিক্ষোভ করে আজিজুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে তাদের অনুসারীরা। পরে ৩০ জন এজাহার নামীয় এবং অজ্ঞাত আরো ৫০/৬০ জনকে আসামি করে মামলা করেন মাঈনুল ইসলাম রাহাত।
সংঘর্ষে নুরুল আমিন চেয়ারম্যান গ্রুপের আহতরা হলেন, ছাত্রদলের তানবীর হোসেন নিশাত, শাহীন আলম নিশাত, স্বেচ্ছাসেবক দলের শাফায়েত হোসেন শুভ, মো. বাদশা, বারইয়ারহাট পৌরসভা ছাত্রদলর যুগ্ম আহবায়ক মো. জাহিদুল ইসলাম।
আহত মিরসরাই উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব আজিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, রোববার রাতে বারইয়ারহাট পৌরসভা বিএনপির আহবায়ক মঈন উদ্দিন লিটনসহ আমাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে সাথে নিয়ে কাশবন রেস্টুরেন্টে চা নাস্তা খেতে যাই। সেখান থেকে বের হলে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া সন্ত্রাসীরা আমাদের টার্গেট করে হামলা চালায়। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নুরুল আমিন চেয়ারম্যান অনুসারীরা মূলত আমাদের উপর এ ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। আমরা মামলা করেছি। আসামিদের এখনো গ্রেফতার করা হয়নি।
এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান নুরুল আমিনের রাজনৈতিক অনুসারী মিরসরাই উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব গাজী নিজাম উদ্দিন বলেন, এটি কোনো রাজনৈতিক পূর্ব পরিকল্পিত ঘটনা নয়। কাশবন হোটেলের সামনে ছাত্রদল যুবদলের কয়েকজন নেতাকর্মীকে দেখে আজিজুর রহমান চৌধুরী, মাঈন উদ্দিন লিটনসহ তাদের অনুসারীরা কটূক্তি করে। একপর্যায়ে সেটি বাকবিতণ্ডা থেকে সংঘর্ষে রুপ নেয়। তারাই প্রথমে হামলা করে।
মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স (মস্তাননগর) হাসপাতালে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. সালাউদ্দিন রাতে জানিয়েছেন, হামলায় আহত হওয়া ৪ জনকে আমরা প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি। একজন গুরুতর আহত হওয়ায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হালিম হামলার সত্যতা নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, এটা মনে হয় তাদের দলীয় কোন্দল। খবর পেয়ে পুলিশের টিম ঘটনাস্থলে যায়। রাতে বিএনপি একপক্ষের নেতাকর্মীরা থানায় আসে। মাঈনুল ইসলাম রাহাত ৩০ জন এজাহার নামীয় এবং অজ্ঞাত ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আমরা মামলা নিয়েছি, তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবো।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
২৭ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে