
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার

কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার চাঞ্চল্যকর শিশু মাহিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অভিযুক্ত মোহাম্মদ সোলেমানকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি বিভিন্ন ধারায় দুইবার যাবজ্জীবনসহ একাধিক মেয়াদের কারাদণ্ড এবং ২ লাখ ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবং জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ওসমান গনি এই রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত সোলেমান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. সোলেমান (২৮) টেকনাফের হোয়াইক্যং এলাকার মৃত সৈয়দ করিমের ছেলে। মহেশখালীতে তিনি একজন ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকতেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এর ধারা ৭: ধর্ষণের অপরাধে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা। অনাদায়ে আরও এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এর ধারা ৮: হত্যার উদ্দেশে জখম করার অপরাধে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা। অনাদায়ে আরও এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড।
পেনাল কোড, ১৮৬০-এর ধারা ২০১: মরদেহ গুম করার অপরাধে ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা। অনাদায়ে আরও এক মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এর ধারা ৯ (২): ধর্ষণ ও হত্যার অপরাধে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা।
আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, সব সাজা একসাথে কার্যকর হবে এবং জরিমানার সব টাকা ভুক্তভোগীর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ হিসেবে দেওয়া হবে। যদি আসামির বর্তমান সম্পত্তি থেকে জরিমানা আদায় সম্ভব না হয়, তাহলে ভবিষ্যতে তিনি যে সম্পদের মালিক হবেন তা থেকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আদায় করা হবে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর ছয় বছরের শিশু মাহিয়া স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে সোলেমান তাকে কেক ও চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করে নিজের বাসায় নিয়ে যান। সেখানে তাকে নির্মমভাবে ধর্ষণের পর হত্যা করে মরদেহ গুম করা হয়। এরপরও সোলেমান ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন।
শিশুটির নিখোঁজের পর তার পরিবার থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে। পরে পুলিশ তদন্তে অপহরণের বিষয়টি নিশ্চিত হয় এবং শিশুর বাবা আয়াত উল্লাহ অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মীর মোশাররফ হোসেন টিটু জানান, মুক্তিপণের জন্য করা মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে পুলিশ ২০২২ সালের ১০ ডিসেম্বর সোলেমানকে তার স্ত্রীসহ আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে সোলেমানের সম্পৃক্ততা প্রমাণিত হয়। তিনি আরও বলেন, “এমন নৃশংস ঘটনার একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ডই হতে পারে।” তিনি বিশ্বাস করেন, এই রায়ের ফলে সমাজে একটি বার্তা যাবে যে ভবিষ্যতে কেউ এমন নৃশংস অপরাধ করলে একই ধরনের শাস্তি হবে।
আদালতের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে নিহত শিশুটির বাবা আয়াত উল্লাহ বলেন, “নৃশংস এই ঘটনার ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় আমরা আদালতের কাছে কৃতজ্ঞ।”

কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার চাঞ্চল্যকর শিশু মাহিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অভিযুক্ত মোহাম্মদ সোলেমানকে মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি বিভিন্ন ধারায় দুইবার যাবজ্জীবনসহ একাধিক মেয়াদের কারাদণ্ড এবং ২ লাখ ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবং জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ওসমান গনি এই রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত সোলেমান আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. সোলেমান (২৮) টেকনাফের হোয়াইক্যং এলাকার মৃত সৈয়দ করিমের ছেলে। মহেশখালীতে তিনি একজন ভাড়াটিয়া হিসেবে থাকতেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এর ধারা ৭: ধর্ষণের অপরাধে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা। অনাদায়ে আরও এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এর ধারা ৮: হত্যার উদ্দেশে জখম করার অপরাধে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা। অনাদায়ে আরও এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড।
পেনাল কোড, ১৮৬০-এর ধারা ২০১: মরদেহ গুম করার অপরাধে ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা। অনাদায়ে আরও এক মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০-এর ধারা ৯ (২): ধর্ষণ ও হত্যার অপরাধে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা।
আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, সব সাজা একসাথে কার্যকর হবে এবং জরিমানার সব টাকা ভুক্তভোগীর পরিবারকে ক্ষতিপূরণ হিসেবে দেওয়া হবে। যদি আসামির বর্তমান সম্পত্তি থেকে জরিমানা আদায় সম্ভব না হয়, তাহলে ভবিষ্যতে তিনি যে সম্পদের মালিক হবেন তা থেকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আদায় করা হবে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর ছয় বছরের শিশু মাহিয়া স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে সোলেমান তাকে কেক ও চকলেটের প্রলোভন দেখিয়ে অপহরণ করে নিজের বাসায় নিয়ে যান। সেখানে তাকে নির্মমভাবে ধর্ষণের পর হত্যা করে মরদেহ গুম করা হয়। এরপরও সোলেমান ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন।
শিশুটির নিখোঁজের পর তার পরিবার থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে। পরে পুলিশ তদন্তে অপহরণের বিষয়টি নিশ্চিত হয় এবং শিশুর বাবা আয়াত উল্লাহ অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মীর মোশাররফ হোসেন টিটু জানান, মুক্তিপণের জন্য করা মোবাইল ফোনের সূত্র ধরে পুলিশ ২০২২ সালের ১০ ডিসেম্বর সোলেমানকে তার স্ত্রীসহ আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে সোলেমানের সম্পৃক্ততা প্রমাণিত হয়। তিনি আরও বলেন, “এমন নৃশংস ঘটনার একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ডই হতে পারে।” তিনি বিশ্বাস করেন, এই রায়ের ফলে সমাজে একটি বার্তা যাবে যে ভবিষ্যতে কেউ এমন নৃশংস অপরাধ করলে একই ধরনের শাস্তি হবে।
আদালতের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করে নিহত শিশুটির বাবা আয়াত উল্লাহ বলেন, “নৃশংস এই ঘটনার ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় আমরা আদালতের কাছে কৃতজ্ঞ।”

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে