
জেলা প্রতিনিধি, নোয়াখালী

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিচ্ছু সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর জন্য রাতে থাকা ও খাবারের ব্যবস্থা করেছে নোয়াখালী জেলা, নোবিপ্রবি, সদর উপজেলা, পৌরসভা, নোয়াখালী সরকারি কলেজ ও সোনাপুর ডিগ্রি কলেজের ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার সকাল ১১টায় নোবিপ্রবি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের তৃতীয় ধাপে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামে ছেলে ও মেয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা থাকা ও রাতের খাবারের ব্যবস্থা করেছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার সকালে জেলা শহরের বিভিন্ন স্থানে সারা দেশ থেকে আগত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের সুবিধার্থে হেল্প ডেস্ক স্থাপন করা হয়েছে।
হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাগ ও মোবাইল সংরক্ষণ, তথ্য প্রদান, পানি বিতরণ, মোটরসাইকেলযোগে নিরাপদে নোবিপ্রবি'তে পৌঁছে দেওয়াসহ বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করা হয়।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিনের সার্বিক সহযোগিতা ও নির্দেশনায় নেতাকর্মীরা এই আয়োজন করেছেন।
আবাসন ও খাবার কার্যক্রমে অংশ নেন নোয়াখালী জেলা ছাত্রদল নেতা এনবিএস রাসেল, আনোয়ার হোসেন রকি, জিয়াউর রহমান রায়হান, আশ্রাফুল করিম পাবেল, সজিব রহমান সজিব, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সদস্য সচিব শাহরাজ উদ্দিন জিহান, ছাত্রদল নেতা মো. জাহিদ হাসান, নোয়াখালী সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রাশেদুল ইসলাম সোহাগ, সাফায়েত হোসেন নাবিল, সোনাপুর ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের গিয়াস উদ্দিন রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন রুবেল প্রমূখ।
এর আগে, নোবিপ্রবি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ওই দুই ধাপের পরীক্ষায়ও একই ধরনের সেবা প্রদান করেছে জেলা ছাত্রদলের সব ইউনিটের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিচ্ছু সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর জন্য রাতে থাকা ও খাবারের ব্যবস্থা করেছে নোয়াখালী জেলা, নোবিপ্রবি, সদর উপজেলা, পৌরসভা, নোয়াখালী সরকারি কলেজ ও সোনাপুর ডিগ্রি কলেজের ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার সকাল ১১টায় নোবিপ্রবি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের তৃতীয় ধাপে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামে ছেলে ও মেয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা থাকা ও রাতের খাবারের ব্যবস্থা করেছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
শুক্রবার সকালে জেলা শহরের বিভিন্ন স্থানে সারা দেশ থেকে আগত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের সুবিধার্থে হেল্প ডেস্ক স্থাপন করা হয়েছে।
হেল্প ডেস্কের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাগ ও মোবাইল সংরক্ষণ, তথ্য প্রদান, পানি বিতরণ, মোটরসাইকেলযোগে নিরাপদে নোবিপ্রবি'তে পৌঁছে দেওয়াসহ বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা করা হয়।
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিনের সার্বিক সহযোগিতা ও নির্দেশনায় নেতাকর্মীরা এই আয়োজন করেছেন।
আবাসন ও খাবার কার্যক্রমে অংশ নেন নোয়াখালী জেলা ছাত্রদল নেতা এনবিএস রাসেল, আনোয়ার হোসেন রকি, জিয়াউর রহমান রায়হান, আশ্রাফুল করিম পাবেল, সজিব রহমান সজিব, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সদস্য সচিব শাহরাজ উদ্দিন জিহান, ছাত্রদল নেতা মো. জাহিদ হাসান, নোয়াখালী সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রাশেদুল ইসলাম সোহাগ, সাফায়েত হোসেন নাবিল, সোনাপুর ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের গিয়াস উদ্দিন রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন রুবেল প্রমূখ।
এর আগে, নোবিপ্রবি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ওই দুই ধাপের পরীক্ষায়ও একই ধরনের সেবা প্রদান করেছে জেলা ছাত্রদলের সব ইউনিটের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।

রোববার ভোর ৪টা থেকেই পাবনার ঈশ্বরদী, আমিনপুর, কুষ্টিয়ার দৌলতপুর ও রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নদীচর এলাকায় এ অভিযানের শুরু হয়। এখন পর্যন্ত চলছে সাঁড়াশি অভিযান।
২ মিনিট আগে
জায়েদ প্যাদা তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে ভিডিওটি পোস্ট করে লিখেছেন, “অনেক দিন পর আবার রাজপথে।” একই ভিডিও উপজেলা ছাত্রলীগের (নিষিদ্ধ) বিভিন্ন ফেসবুক পেজেও শেয়ার করা হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগে
গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ২৪ নম্বর সোনাসুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চারপাশে যতদূর চোখ যায়— থই থই পানি। শতবর্ষী বিদ্যালয়টি যেন জলমগ্ন জনপদের নিঃসঙ্গ এক প্রহরী। চারদিকের পানিবন্দি অবস্থার কারণে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের দুর্ভোগ যেন চিরচেনা বাস্তবতা। স্থানীয়দের মুখে শোনা যায়—‘না চলে নাও, না চলে পাও
১ ঘণ্টা আগে
দেড় ঘণ্টা অপেক্ষার পর ডা. মাহমুদা আক্তার কক্ষে প্রবেশ করেন। শিশুর অসুস্থতার কথা জানালে তিনি কোনো উত্তর না দিয়ে কক্ষের দরজা বন্ধ করে নাস্তা খেতে বসেন। অভিভাবকের অনুরোধ উপেক্ষা করে তিনি বলেন, নাস্তা শেষ না করা পর্যন্ত রোগী দেখবো না।
১ ঘণ্টা আগে