উপজেলা প্রতিনিধি, সেনবাগ (নোয়াখালী)
নোয়াখালীর সেনবাগে যৌথ বাহিনীর নেতৃত্বে প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র সেবারহাটের উত্তর পাশে ফেনী-চৌমুহনী সরকারি খাল দখল করে দোকানপাট, বাঁধ ও ব্রিজ নির্মাণের কারণে পানি নিষ্কাশনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম চৌধুরী সরেজমিন গিয়ে খালের ওপর থাকা দোকানপাট সরিয়ে নিতে বারবার তাগিদ দিলেও কেউ কর্ণপাত করেনি। পরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলামকে বিষয়টি অবগত করলে তিনি সরেজমিন এসে খালের ওপর থেকে দোকানপাট সরিয়ে নিতে দুই সপ্তাহের সময় বেঁধে দেন।
সময়সীমা অতিক্রম হওয়ায় গতকাল খালের ওপর থাকা অবৈধ দোকান ও স্থাপনা ভ্যাকু দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। এ সময় সেবারহাট থেকে পশ্চিমে খালের ওপর অবৈধ বাঁধ, ছমির মুন্সির হাটের মোহাম্মদীয়া হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের সামনের ব্রিজসহ দুটি ব্রিজ ভেঙে দেয়া হয়। সকাল ১০টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান চলমান ছিল।
উচ্ছেদ অভিযানে সহযোগিতা করেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনবাগ ক্যাম্পের ইনচার্জ ক্যাপ্টেন পারভেজ, লেফটেন্যান্ট মাহাদী ও সেনা সদস্য, সেনবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মিজানুর রহমান ও পুলিশ ফোর্স।
এ সময় স্থানীয় মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম চৌধুরীসহ প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযান চলাকালীন সেনবাগ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, সেনবাগের প্রতিটি খাল ও সরকারি জায়গায় অবৈধ জবরদখল উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।
নোয়াখালীর সেনবাগে যৌথ বাহিনীর নেতৃত্বে প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র সেবারহাটের উত্তর পাশে ফেনী-চৌমুহনী সরকারি খাল দখল করে দোকানপাট, বাঁধ ও ব্রিজ নির্মাণের কারণে পানি নিষ্কাশনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়েছে।
এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম চৌধুরী সরেজমিন গিয়ে খালের ওপর থাকা দোকানপাট সরিয়ে নিতে বারবার তাগিদ দিলেও কেউ কর্ণপাত করেনি। পরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলামকে বিষয়টি অবগত করলে তিনি সরেজমিন এসে খালের ওপর থেকে দোকানপাট সরিয়ে নিতে দুই সপ্তাহের সময় বেঁধে দেন।
সময়সীমা অতিক্রম হওয়ায় গতকাল খালের ওপর থাকা অবৈধ দোকান ও স্থাপনা ভ্যাকু দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়। এ সময় সেবারহাট থেকে পশ্চিমে খালের ওপর অবৈধ বাঁধ, ছমির মুন্সির হাটের মোহাম্মদীয়া হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের সামনের ব্রিজসহ দুটি ব্রিজ ভেঙে দেয়া হয়। সকাল ১০টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান চলমান ছিল।
উচ্ছেদ অভিযানে সহযোগিতা করেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেনবাগ ক্যাম্পের ইনচার্জ ক্যাপ্টেন পারভেজ, লেফটেন্যান্ট মাহাদী ও সেনা সদস্য, সেনবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম মিজানুর রহমান ও পুলিশ ফোর্স।
এ সময় স্থানীয় মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম চৌধুরীসহ প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
অভিযান চলাকালীন সেনবাগ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম গণমাধ্যমকে জানান, সেনবাগের প্রতিটি খাল ও সরকারি জায়গায় অবৈধ জবরদখল উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে