উপজেলা প্রতিনিধি, (কুতুবদিয়া) কক্সবাজার
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় নববধূ ডেইজি আক্তার হত্যাকাণ্ডে আসামির ফাঁসির রায় ঝুলে আছে ১০ বছর ধরে। এরআগে ২০১১ সালে উপজেলার কৈয়ারবিল বটতলী গ্রামের দরিদ্র পরিবারের মেয়ে ডেইজি আক্তারকে স্বামী শওকত আলম দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যার পর পাশের বিলে পুঁতে রাখে। পরদিন লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এ সময় স্বামীকে জনতা ধরে পুলিশে দেয়। আদালতে আসামি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করে। মামলাটির ২০১৫ সালে জেলা দায়রা জজ আদালতে একমাত্র আসামি শওকতকে বিজ্ঞ জজ মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।
বাদী মিনুয়ারা বেগম (মা) দরিদ্র বিধায় মামলায় তদবির ঝিমিয়ে পড়ে । এই ফাঁকে আসামি পক্ষ উচ্চ আদালতে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। জেল আপিল ২১২/২০১৫। দীর্ঘ ৫ বছর পর ৩০২ ধারায় দণ্ডিত আপিল শুনানি ডেথ রেফারেন্স ৩০/২০১৫ এর ২০২০ সালে ১২,১৬,২৩,২৪ ও ২৫ ফেব্রুয়ারি শুনানি শেষে আপিল নামঞ্জুর করে ২৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি আখতারুজ্জামান ও বিচারপতি শহিদুল করিম আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রাখেন।
এ বহাল আদেশের দীর্ঘ ৫ বছর পেরিয়ে গেলেও আসামির ফাঁসি কার্যকর প্রক্রিয়া ঝুলে থাকায় নিহতের ভাই মোহাম্মদ আব্দুর রহিম শঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, তাদের আর্থিক সমর্থ নেই। বোন হত্যার ১৫ বছর পার হয়েছে। সর্বশেষ ২০২০ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখেছেন।
বাদী তার মা বয়োবৃদ্ধ এখন। মামলার খোঁজ নিতেও পারছেন না। আসামি পক্ষ বিভিন্ন অজুহাতের আশ্রয় নেয়ায় সঠিক সময়ে বিচার পাচ্ছি না।
চট্টগ্রাম জজকোর্টের অ্যাডভোকেট জাহিদুল ইসলাম (হৃদয়) বলেন, উচ্চ আদালতে আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল থাকলেও একাধিক ধাপ পার হতে হয়। আসামি পক্ষ আপিল বিভাগে যেতে পারেন। এছাড়া রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার বিষয়টিও রয়েছে। এসব ধাপ অতিক্রম হলে ফাঁসি কার্যকরে আইনত বাধা থাকবে না।
কক্সবাজারের কুতুবদিয়ায় নববধূ ডেইজি আক্তার হত্যাকাণ্ডে আসামির ফাঁসির রায় ঝুলে আছে ১০ বছর ধরে। এরআগে ২০১১ সালে উপজেলার কৈয়ারবিল বটতলী গ্রামের দরিদ্র পরিবারের মেয়ে ডেইজি আক্তারকে স্বামী শওকত আলম দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যার পর পাশের বিলে পুঁতে রাখে। পরদিন লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এ সময় স্বামীকে জনতা ধরে পুলিশে দেয়। আদালতে আসামি ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করে। মামলাটির ২০১৫ সালে জেলা দায়রা জজ আদালতে একমাত্র আসামি শওকতকে বিজ্ঞ জজ মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন।
বাদী মিনুয়ারা বেগম (মা) দরিদ্র বিধায় মামলায় তদবির ঝিমিয়ে পড়ে । এই ফাঁকে আসামি পক্ষ উচ্চ আদালতে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে। জেল আপিল ২১২/২০১৫। দীর্ঘ ৫ বছর পর ৩০২ ধারায় দণ্ডিত আপিল শুনানি ডেথ রেফারেন্স ৩০/২০১৫ এর ২০২০ সালে ১২,১৬,২৩,২৪ ও ২৫ ফেব্রুয়ারি শুনানি শেষে আপিল নামঞ্জুর করে ২৭ ফেব্রুয়ারি বিচারপতি আখতারুজ্জামান ও বিচারপতি শহিদুল করিম আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রাখেন।
এ বহাল আদেশের দীর্ঘ ৫ বছর পেরিয়ে গেলেও আসামির ফাঁসি কার্যকর প্রক্রিয়া ঝুলে থাকায় নিহতের ভাই মোহাম্মদ আব্দুর রহিম শঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, তাদের আর্থিক সমর্থ নেই। বোন হত্যার ১৫ বছর পার হয়েছে। সর্বশেষ ২০২০ সালে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখেছেন।
বাদী তার মা বয়োবৃদ্ধ এখন। মামলার খোঁজ নিতেও পারছেন না। আসামি পক্ষ বিভিন্ন অজুহাতের আশ্রয় নেয়ায় সঠিক সময়ে বিচার পাচ্ছি না।
চট্টগ্রাম জজকোর্টের অ্যাডভোকেট জাহিদুল ইসলাম (হৃদয়) বলেন, উচ্চ আদালতে আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল থাকলেও একাধিক ধাপ পার হতে হয়। আসামি পক্ষ আপিল বিভাগে যেতে পারেন। এছাড়া রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার বিষয়টিও রয়েছে। এসব ধাপ অতিক্রম হলে ফাঁসি কার্যকরে আইনত বাধা থাকবে না।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় আমির হামজা (১৩) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেবিকেলে প্রায় ৩০–৪০ যুবক দোস্ত বিল্ডিংয়ে এসে হামলা চালায় ও ভাঙচুর করে। হামলাকারীদের হাতে হকিস্টিক ও লাঠিসোঁটা ছিল। ভাঙচুর শেষে তারা ভবনটির তৃতীয় তলায় থাকা চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় এবং মুজিব সেনা কার্যালয়ে অবস্থান নেয়।
৫ ঘণ্টা আগেসোহাগ হোসাইন বলেন, “গণ-অধিকার পরিষদ একটি গণমুখী, অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে দেশের প্রতিটি মানুষের অধিকার ও মর্যাদার নিশ্চয়তায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি—জনগণের মতামত, সমস্যার বাস্তব চিত্র এবং ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য সংলাপ, জনসম্পৃক্ততা ও স্বচ্ছতা অপরিহার্য।”
৭ ঘণ্টা আগেবন্দর থানার ওসি আফতাব আহমেদ আমার দেশকে বলেন, আটক দুজনের নাম মো. শাহাদাত ও মো. আকাশ। তারা চট্টগ্রাম শহরের বাসিন্দা। ব্যাগ থেকে মোবাইল ফোন ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে পালানোর চেষ্টা করছিল তারা। ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে ওই দুই যুবক।
৭ ঘণ্টা আগে