উপজেলা প্রতিনিধি, (লালমাই) কুমিল্লা
একটি বাড়ি ও একাধিক প্রজন্ম, মাদক ব্যবসা যেন তাদের পারিবারিক পেশা। কুমিল্লার লালমাই উপজেলার পেরুল দক্ষিণ ইউনিয়নের ফাজিলপুর গ্রামে ফজুর বাড়িতে চলে আসছিল মাদকের এমনই সাম্রাজ্য। অবশেষে ৩০ বছরের অন্ধকার ব্যবসার পর আইনের মুখোমুখি হলো এই পরিবারের সদস্যরা। ভ্রাম্যমান আদালত মা-ছেলেসহ চারজনকে কারাদণ্ড দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার রাতে লালমাই আর্মি ক্যাম্প ও লালমাই থানা পুলিশের সহায়তায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেন লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিমাদ্রী খীসা। অপরাধ স্বীকার করায় রাতেই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয়।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ফাজিলপুর গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে শামীম (৪৩), মামুন (১৮), শামীমের মা পারভীন (৬০) ও খালা বেলায়েতুননেছা (৫০)। অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী ভ্রাম্যমান আদালত মাদকব্যবসায়ী শামীম ও মামুনকে ৫ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং তাদের মা পারভিন ও খালা বেলায়েতুন্নেছাকে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।
ফাজিলপুর ও গজারিয়া গ্রামের কয়েকজন ব্যক্তি পরিচয় গোপন রাখার শর্তে জানান, ফাজিলপুর গ্রামের এই পরিবারটি বিগত ৩০ বছর ধরে মাদকের ব্যবসা করে আসছে। প্রথমদিকে দণ্ডপ্রাপ্ত পারভীনের শাশুড়ি ফজু এই ব্যবসা শুরু করেছিলেন। পরবর্তীতে পারভীনের স্বামী দুলাল মিয়া মাদকের বেচাকেনা করতেন। বর্তমানে পারভীন, তার দুই ছেলে ও বোন এই ব্যবসায় সম্পৃক্ত। তাদের বাড়িতে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মানুষের আনাগোনা থাকতো। আশেপাশের প্রতিটি গ্রামেই তাকে একাধিক বিক্রয়কর্মী রয়েছে।
লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শহীদুল ইসলাম বলেন, একই পরিবারের ৪ জনকে মাদক সেবন করার অপরাধে ভ্রাম্যমান আদালত সাজা দিয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্তদের কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিমাদ্রী খীসা আমার দেশকে বলেন, সেনা ও পুলিশ সদস্যদের সহায়তায় বৃহস্পতিবার রাতে ফাজিলপুরে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। একটি পরিবারের সবাই মাদকের বেচাকেনায় সম্পৃক্ত। অপরাধ স্বীকার করায় চারজনকে বিভিন্ন মেয়াদে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
একটি বাড়ি ও একাধিক প্রজন্ম, মাদক ব্যবসা যেন তাদের পারিবারিক পেশা। কুমিল্লার লালমাই উপজেলার পেরুল দক্ষিণ ইউনিয়নের ফাজিলপুর গ্রামে ফজুর বাড়িতে চলে আসছিল মাদকের এমনই সাম্রাজ্য। অবশেষে ৩০ বছরের অন্ধকার ব্যবসার পর আইনের মুখোমুখি হলো এই পরিবারের সদস্যরা। ভ্রাম্যমান আদালত মা-ছেলেসহ চারজনকে কারাদণ্ড দিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার রাতে লালমাই আর্মি ক্যাম্প ও লালমাই থানা পুলিশের সহায়তায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেন লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিমাদ্রী খীসা। অপরাধ স্বীকার করায় রাতেই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেয়া হয়।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ফাজিলপুর গ্রামের দুলাল মিয়ার ছেলে শামীম (৪৩), মামুন (১৮), শামীমের মা পারভীন (৬০) ও খালা বেলায়েতুননেছা (৫০)। অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী ভ্রাম্যমান আদালত মাদকব্যবসায়ী শামীম ও মামুনকে ৫ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং তাদের মা পারভিন ও খালা বেলায়েতুন্নেছাকে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন।
ফাজিলপুর ও গজারিয়া গ্রামের কয়েকজন ব্যক্তি পরিচয় গোপন রাখার শর্তে জানান, ফাজিলপুর গ্রামের এই পরিবারটি বিগত ৩০ বছর ধরে মাদকের ব্যবসা করে আসছে। প্রথমদিকে দণ্ডপ্রাপ্ত পারভীনের শাশুড়ি ফজু এই ব্যবসা শুরু করেছিলেন। পরবর্তীতে পারভীনের স্বামী দুলাল মিয়া মাদকের বেচাকেনা করতেন। বর্তমানে পারভীন, তার দুই ছেলে ও বোন এই ব্যবসায় সম্পৃক্ত। তাদের বাড়িতে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মানুষের আনাগোনা থাকতো। আশেপাশের প্রতিটি গ্রামেই তাকে একাধিক বিক্রয়কর্মী রয়েছে।
লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শহীদুল ইসলাম বলেন, একই পরিবারের ৪ জনকে মাদক সেবন করার অপরাধে ভ্রাম্যমান আদালত সাজা দিয়েছে। দণ্ডপ্রাপ্তদের কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
লালমাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) হিমাদ্রী খীসা আমার দেশকে বলেন, সেনা ও পুলিশ সদস্যদের সহায়তায় বৃহস্পতিবার রাতে ফাজিলপুরে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। একটি পরিবারের সবাই মাদকের বেচাকেনায় সম্পৃক্ত। অপরাধ স্বীকার করায় চারজনকে বিভিন্ন মেয়াদে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
২ ঘণ্টা আগে