চট্টগ্রাম ব্যুরো
চট্টগ্রামের হালিশহরে উন্মুক্ত নালায় পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু হুমায়রার মৃত্যুর ঘটনার পুরো দায় শিশুটির পরিবারের উপর চাপানো হয়েছে। সিটি করপোরেশনের গঠিত এ সংক্রান্ত একটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এ দায় চাপানো হয়।
গত ১০ জুলাই ওই তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিলেও বিষয়টি জানাজানি হয় শনিবার সকালে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, শিশুটির মা যথাযথ খেয়াল না রাখায় এ ঘটনা ঘটেছে। তাছাড়াও ভবনটির দরজা খোলা থাকায় ও কেয়ারটেকার না থাকায় শিশুটি সহজে বাইরে যেতে পেরেছে।
এর আগে গত বুধবার দুপুরে হালিশহরের নয়াবাজার আনন্দীপুর জামে মসজিদের সামনে উন্মুক্ত নালায় পড়ে ৩ বছর বয়সী হুমায়রার মৃত্যু হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, দোকানে যাওয়ার সময় খোলা একটি নালায় পড়ে যায় শিশুটি। নালার স্ল্যাবটি তোলা থাকায় ওপরে পানি জমে ছিল, ফলে নালাটি বোঝা যায়নি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সড়কের পাশে থাকা সংকীর্ণ ড্রেনগুলো পরিষ্কারের উদ্দেশ্যেই খোলা রাখা হয়েছে এবং সেগুলো স্ল্যাব দিয়ে ঢাকার অনুপযোগী। এসব ড্রেন প্রাইভেট ড্রেন হিসেবে বিচেচিত। তবে ড্রেনটি ব্যক্তি মালিকানাধীন স্থানীয়দের তৈরি বলেও জানানো হয়। এছাড়াও সৃষ্ট জলাবদ্ধতা পার্শ্ববর্তী একজন জায়গার মালিকের বলেও দাবি করা হয়। এতে সিটি করপোরেশনের কোন দায় উল্লেখ নেই।
প্রতিবেদনে ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে ৬ ধরনের সুপারিশ করা হয়। ওই সুপারিশগুলোতেও মা-বাবাকে শিশুদের দেখে শুনে রাখার এবং গার্মেন্টেস মালিকদের প্রতি তাদের কর্মীদের শিশুকে কর্মস্থলে নিরাপদে রাখার ব্যবস্থা করার পরামর্শ দিয়েছে তদন্ত কমিটি।
তদন্ত কমিটির প্রধান ও চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী আমার দেশকে জানান, একজন শিশুকে অবহেলা করে একাকী ছেড়ে দেওয়া সম্পূর্ণ পরিবারের দায়। এতে আমাদের কোনো দায় নেই।
তবে সিটি করপোরেশনের এই প্রতিবেদন দায় এড়ানোর ব্যর্থ চেষ্টা বলে মনে করেন নগরবিদরা। নগরবিদ প্রকৌশলী দেলোয়ার মুজমদার জানান, বাচ্চাকে খেয়াল না রাখায় পরিবারের দায় থাকতে পারে। কিন্তু বাইরে মৃত্যুকূপ খনন করে রাখা হয়েছে তার দায় কাউকে না কাউকেতো নিতে হবে। সিটি করপোরেশনের এই প্রতিবেদন শোকাহত পরিবারকে আরেকবার আহত করবে। প্রতিবেদনে যদি পরিবারের দায়ের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের দায়ও স্বীকার করে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ থাকতো তবে বিষয়টি পেশাদারিত্ব বজায় থাকতো। ভবিষ্যতে এমন অপমৃত্যু হয়তো বন্ধ হতো।
চট্টগ্রামের হালিশহরে উন্মুক্ত নালায় পড়ে ৩ বছর বয়সী শিশু হুমায়রার মৃত্যুর ঘটনার পুরো দায় শিশুটির পরিবারের উপর চাপানো হয়েছে। সিটি করপোরেশনের গঠিত এ সংক্রান্ত একটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এ দায় চাপানো হয়।
গত ১০ জুলাই ওই তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিলেও বিষয়টি জানাজানি হয় শনিবার সকালে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, শিশুটির মা যথাযথ খেয়াল না রাখায় এ ঘটনা ঘটেছে। তাছাড়াও ভবনটির দরজা খোলা থাকায় ও কেয়ারটেকার না থাকায় শিশুটি সহজে বাইরে যেতে পেরেছে।
এর আগে গত বুধবার দুপুরে হালিশহরের নয়াবাজার আনন্দীপুর জামে মসজিদের সামনে উন্মুক্ত নালায় পড়ে ৩ বছর বয়সী হুমায়রার মৃত্যু হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, দোকানে যাওয়ার সময় খোলা একটি নালায় পড়ে যায় শিশুটি। নালার স্ল্যাবটি তোলা থাকায় ওপরে পানি জমে ছিল, ফলে নালাটি বোঝা যায়নি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সড়কের পাশে থাকা সংকীর্ণ ড্রেনগুলো পরিষ্কারের উদ্দেশ্যেই খোলা রাখা হয়েছে এবং সেগুলো স্ল্যাব দিয়ে ঢাকার অনুপযোগী। এসব ড্রেন প্রাইভেট ড্রেন হিসেবে বিচেচিত। তবে ড্রেনটি ব্যক্তি মালিকানাধীন স্থানীয়দের তৈরি বলেও জানানো হয়। এছাড়াও সৃষ্ট জলাবদ্ধতা পার্শ্ববর্তী একজন জায়গার মালিকের বলেও দাবি করা হয়। এতে সিটি করপোরেশনের কোন দায় উল্লেখ নেই।
প্রতিবেদনে ভবিষ্যতে এ ধরনের দুর্ঘটনা এড়াতে ৬ ধরনের সুপারিশ করা হয়। ওই সুপারিশগুলোতেও মা-বাবাকে শিশুদের দেখে শুনে রাখার এবং গার্মেন্টেস মালিকদের প্রতি তাদের কর্মীদের শিশুকে কর্মস্থলে নিরাপদে রাখার ব্যবস্থা করার পরামর্শ দিয়েছে তদন্ত কমিটি।
তদন্ত কমিটির প্রধান ও চসিকের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা কমান্ডার ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী আমার দেশকে জানান, একজন শিশুকে অবহেলা করে একাকী ছেড়ে দেওয়া সম্পূর্ণ পরিবারের দায়। এতে আমাদের কোনো দায় নেই।
তবে সিটি করপোরেশনের এই প্রতিবেদন দায় এড়ানোর ব্যর্থ চেষ্টা বলে মনে করেন নগরবিদরা। নগরবিদ প্রকৌশলী দেলোয়ার মুজমদার জানান, বাচ্চাকে খেয়াল না রাখায় পরিবারের দায় থাকতে পারে। কিন্তু বাইরে মৃত্যুকূপ খনন করে রাখা হয়েছে তার দায় কাউকে না কাউকেতো নিতে হবে। সিটি করপোরেশনের এই প্রতিবেদন শোকাহত পরিবারকে আরেকবার আহত করবে। প্রতিবেদনে যদি পরিবারের দায়ের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের দায়ও স্বীকার করে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ থাকতো তবে বিষয়টি পেশাদারিত্ব বজায় থাকতো। ভবিষ্যতে এমন অপমৃত্যু হয়তো বন্ধ হতো।
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১৩ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৩২ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২ ঘণ্টা আগে