কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে এখনো বহাল তবিয়তে শেখ মুজিবুর রহমান ও স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও বাহাউদ্দিন বাহারের ছবি। এসব ছবি নামাতে অনীহা প্রকাশ করেছেন উপ-পরিচালক মো. শামসুজ্জামান।
মঙ্গলবার বিকেলে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কুমিল্লা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে নোটিশ বোর্ডে লাগানো রয়েছে শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ হাসিনা ও কুমিল্লার দানব খ্যাত বাহাউদ্দিন বাহারের কয়েকটি ছবি।
জানা যায়, গত ৪ বছর ধরে কুমিল্লা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে কর্মরত আছেন মো. শামসুজ্জামান। কার্যালয়ে তার ব্যক্তিগত ছবিও বড় করে টানানো রয়েছে। পাশাপাশি শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ হাসিনা ও বাহাউদ্দিন বাহারের ১০টি ছবি রয়েছে তার কার্যালয়ে। এর আগে তার অফিসের কর্মকর্তারা ছবি নামাতে চাইলেও তিনি নামাতে দেননি।
গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা তার এমপি মন্ত্রী ও নেতাদের নিয়ে পালিয়ে গেলেও তার ছবি তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ হাসিনা এবং কুমিল্লার শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহারের ছবি যুব উন্নয়ন কার্যালয়ে বহাল থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা।
কৃষ্ণনগর এলাকার শরিফুল ইসলাম নামে একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, যুব উন্নয়ন অফিস ডিডি স্বৈরাচারের দোসর। স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার এক বছর পরেও শেখ মুজিব হাসিনা ও বাহারের ছবি টাঙিয়ে রেখেছে তার কার্যালয়ে। তাকে এখান থেকে সরাতে হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপির কুমিল্লা মহানগরীর যুগ্ম-সমন্বয়কারী রাশেদুল হাসান দৈনিক আমার দেশকে বলেন, সরকারি অফিসগুলোতে এখনো স্বৈরাচারের দোসর গুলো বহাল তবিয়তে আছে এটাই তার প্রমাণ। স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার এক বছর পরেও কিভাবে নোটিশ বোর্ডে শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা ও বাহারের ছবি থাকে। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় কিছু কর্মকর্তা হাসিনার তোষামোদি করছে।
তিনি আরো বলেন, এক বছর পরে এসে এসব ছবি না নামানোর কোনো অজুহাত গ্রহণ করা হবে না। এদের বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু বলেন, একটি সরকারি অফিসে কিভাবে এখনো স্বৈরাচারের দোসরদের ছবি থাকে? কাদের ইন্দনে এই ছবি এখনো ঝুলছে নোটিশ বোর্ডে? যে সকল সরকারি কর্মকর্তারা এসব ছবি এখনো নামাননি তারা স্বৈরাচারের দোসর।
নোটিশ বোর্ডে এখনো স্বৈরাচারের দোসরদের ছবি এ বিষয়ে জানতে চাইলে চার বছর ধরে কর্মরত যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. শামসুজ্জামান বলেন, ছবিগুলো চোখে পড়েনি। কিছু ছবি নামানো হবে। সব ছবি নামানো যাবে না।
কুমিল্লা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে এখনো বহাল তবিয়তে শেখ মুজিবুর রহমান ও স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও বাহাউদ্দিন বাহারের ছবি। এসব ছবি নামাতে অনীহা প্রকাশ করেছেন উপ-পরিচালক মো. শামসুজ্জামান।
মঙ্গলবার বিকেলে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কুমিল্লা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে নোটিশ বোর্ডে লাগানো রয়েছে শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ হাসিনা ও কুমিল্লার দানব খ্যাত বাহাউদ্দিন বাহারের কয়েকটি ছবি।
জানা যায়, গত ৪ বছর ধরে কুমিল্লা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরে কর্মরত আছেন মো. শামসুজ্জামান। কার্যালয়ে তার ব্যক্তিগত ছবিও বড় করে টানানো রয়েছে। পাশাপাশি শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ হাসিনা ও বাহাউদ্দিন বাহারের ১০টি ছবি রয়েছে তার কার্যালয়ে। এর আগে তার অফিসের কর্মকর্তারা ছবি নামাতে চাইলেও তিনি নামাতে দেননি।
গত ৫ আগস্ট স্বৈরাচার শেখ হাসিনা তার এমপি মন্ত্রী ও নেতাদের নিয়ে পালিয়ে গেলেও তার ছবি তার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান, শেখ হাসিনা এবং কুমিল্লার শীর্ষ সন্ত্রাসী বাহারের ছবি যুব উন্নয়ন কার্যালয়ে বহাল থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে স্থানীয়রা।
কৃষ্ণনগর এলাকার শরিফুল ইসলাম নামে একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, যুব উন্নয়ন অফিস ডিডি স্বৈরাচারের দোসর। স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার এক বছর পরেও শেখ মুজিব হাসিনা ও বাহারের ছবি টাঙিয়ে রেখেছে তার কার্যালয়ে। তাকে এখান থেকে সরাতে হবে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপির কুমিল্লা মহানগরীর যুগ্ম-সমন্বয়কারী রাশেদুল হাসান দৈনিক আমার দেশকে বলেন, সরকারি অফিসগুলোতে এখনো স্বৈরাচারের দোসর গুলো বহাল তবিয়তে আছে এটাই তার প্রমাণ। স্বৈরাচার পালিয়ে যাওয়ার এক বছর পরেও কিভাবে নোটিশ বোর্ডে শেখ মুজিব, শেখ হাসিনা ও বাহারের ছবি থাকে। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় কিছু কর্মকর্তা হাসিনার তোষামোদি করছে।
তিনি আরো বলেন, এক বছর পরে এসে এসব ছবি না নামানোর কোনো অজুহাত গ্রহণ করা হবে না। এদের বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু বলেন, একটি সরকারি অফিসে কিভাবে এখনো স্বৈরাচারের দোসরদের ছবি থাকে? কাদের ইন্দনে এই ছবি এখনো ঝুলছে নোটিশ বোর্ডে? যে সকল সরকারি কর্মকর্তারা এসব ছবি এখনো নামাননি তারা স্বৈরাচারের দোসর।
নোটিশ বোর্ডে এখনো স্বৈরাচারের দোসরদের ছবি এ বিষয়ে জানতে চাইলে চার বছর ধরে কর্মরত যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. শামসুজ্জামান বলেন, ছবিগুলো চোখে পড়েনি। কিছু ছবি নামানো হবে। সব ছবি নামানো যাবে না।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩১ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে