উপজেলা প্রতিনিধি, মেঘনা (কুমিল্লা)
কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের দড়িকান্দি এলাকার বাসিন্দা মরহুম মোজাম্মেল হক শিকদার। বিয়ের পর সন্তান না হওয়ায় এক শিশুকে দত্তক এনে লালন পালন করেন। তার নাম হালিম শিকদার। তিনি এখন হালিম স্যার নামে এলাকায় পরিচিত।
লেখাপড়া শেষে তাকে বিয়ে করান পিতা। মোজাম্মেল হক শিকদারের সন্তান হিসেবেই বড় হন তিনি। জন্মনিবন্ধন, অ্যাকাডেমিক সনদ, ভোটার আইডিসহ সব কিছুতেই পিতার নাম মোজাম্মেল হক শিকদার। একমাত্র সন্তান হিসেবে আদর-যত্নে বড় করেন তাকে। কিন্তু একপর্যায়ে স্বজনদের রোষানলে পড়েন। একটা সময় মোজাম্মেল হক শিকদার মারা যান। এরপর হালিমের জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। সম্পত্তি নিয়ে শুরু হয় বিরোধ। বাপের জমিজমা নিজ নামে আনতে উদ্যোগ নেন। পরে ইউপি চেয়ারম্যান গোবিন্দপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মাঈনুদ্দিন মুন্সি তপন তাকে ওয়ারিশ সনদ প্রদান করেন।
সেই সনদ দেখিয়ে জমি খারিজ করেন তিনি। এর মধ্যে অনেক টাকা খরচ করে ঋণী হয়ে গেছেন। শুরু হয় পরিবারে অশান্তি। জমি বিক্রি করতে গেলে চাচাত বোনেরা সেই চেয়ারম্যানের কাছ থেকেই প্রত্যয়নপত্র নিয়ে ভূমি অফিসে খারিজের বিরুদ্ধে মামলা করেন। একপর্যায়ে খারিজ বাদ হয়ে যায়। পেশায় ছিলেন শিক্ষক, এখন দিনমজুরি করে সংসার চালান হালিম।
এদিকে জমি বিক্রি করেও রেজিস্ট্রেশন করতে না পারায় দেনা পরিশোধ করতে পারছে না তিনি। অন্যদিকে জমি রক্ষায় আদালতে মামলা করেন। এখন সবাই কোর্টের বারান্দায় ঘোরে।
এলাকাবাসী বলেন, চেয়ারম্যান মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ছেলেকে ওয়ারিশ সনদ প্রদান করেন। যার সূত্র ধরেই খারিজসহ জমি বিক্রি করেন তিনি। পরে আবার প্রত্যয়নপত্র দিয়ে বাতিল করে দেয় খারিজ। বিষয়টি শেষ পর্যন্ত মামলায় গড়ায়। তাও আবার চাচাতো বোনদের সঙ্গে।
চেয়ারম্যানের এ ধরনের প্রতারণায় তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
হালিম শিকদার বলেন, পৃথিবীতে জন্ম নেয়াটাই কি আমার অভিশাপ? আমি আমার পিতৃ পরিচয় চাই। মরহুম মোজাম্মেল হক শিকদারই আমার বাবা, এটাই সত্য।
এ বিষয়ে কিছু দিন আগে গোবিন্দপুর ইউপি চেয়ারম্যান মাঈনুদ্দিন মুন্সি তপন বলেন, সার্টিফিকেট দেখে ওয়ারিশ সনদ দেয়া হয়েছে। তবে পরে যখন জানতে পারি সে পালিত সন্তান, তখন তার চাচাতো বোনদের প্রত্যয়নপত্র প্রদান করি।
কুমিল্লার মেঘনা উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের দড়িকান্দি এলাকার বাসিন্দা মরহুম মোজাম্মেল হক শিকদার। বিয়ের পর সন্তান না হওয়ায় এক শিশুকে দত্তক এনে লালন পালন করেন। তার নাম হালিম শিকদার। তিনি এখন হালিম স্যার নামে এলাকায় পরিচিত।
লেখাপড়া শেষে তাকে বিয়ে করান পিতা। মোজাম্মেল হক শিকদারের সন্তান হিসেবেই বড় হন তিনি। জন্মনিবন্ধন, অ্যাকাডেমিক সনদ, ভোটার আইডিসহ সব কিছুতেই পিতার নাম মোজাম্মেল হক শিকদার। একমাত্র সন্তান হিসেবে আদর-যত্নে বড় করেন তাকে। কিন্তু একপর্যায়ে স্বজনদের রোষানলে পড়েন। একটা সময় মোজাম্মেল হক শিকদার মারা যান। এরপর হালিমের জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। সম্পত্তি নিয়ে শুরু হয় বিরোধ। বাপের জমিজমা নিজ নামে আনতে উদ্যোগ নেন। পরে ইউপি চেয়ারম্যান গোবিন্দপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মাঈনুদ্দিন মুন্সি তপন তাকে ওয়ারিশ সনদ প্রদান করেন।
সেই সনদ দেখিয়ে জমি খারিজ করেন তিনি। এর মধ্যে অনেক টাকা খরচ করে ঋণী হয়ে গেছেন। শুরু হয় পরিবারে অশান্তি। জমি বিক্রি করতে গেলে চাচাত বোনেরা সেই চেয়ারম্যানের কাছ থেকেই প্রত্যয়নপত্র নিয়ে ভূমি অফিসে খারিজের বিরুদ্ধে মামলা করেন। একপর্যায়ে খারিজ বাদ হয়ে যায়। পেশায় ছিলেন শিক্ষক, এখন দিনমজুরি করে সংসার চালান হালিম।
এদিকে জমি বিক্রি করেও রেজিস্ট্রেশন করতে না পারায় দেনা পরিশোধ করতে পারছে না তিনি। অন্যদিকে জমি রক্ষায় আদালতে মামলা করেন। এখন সবাই কোর্টের বারান্দায় ঘোরে।
এলাকাবাসী বলেন, চেয়ারম্যান মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ছেলেকে ওয়ারিশ সনদ প্রদান করেন। যার সূত্র ধরেই খারিজসহ জমি বিক্রি করেন তিনি। পরে আবার প্রত্যয়নপত্র দিয়ে বাতিল করে দেয় খারিজ। বিষয়টি শেষ পর্যন্ত মামলায় গড়ায়। তাও আবার চাচাতো বোনদের সঙ্গে।
চেয়ারম্যানের এ ধরনের প্রতারণায় তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
হালিম শিকদার বলেন, পৃথিবীতে জন্ম নেয়াটাই কি আমার অভিশাপ? আমি আমার পিতৃ পরিচয় চাই। মরহুম মোজাম্মেল হক শিকদারই আমার বাবা, এটাই সত্য।
এ বিষয়ে কিছু দিন আগে গোবিন্দপুর ইউপি চেয়ারম্যান মাঈনুদ্দিন মুন্সি তপন বলেন, সার্টিফিকেট দেখে ওয়ারিশ সনদ দেয়া হয়েছে। তবে পরে যখন জানতে পারি সে পালিত সন্তান, তখন তার চাচাতো বোনদের প্রত্যয়নপত্র প্রদান করি।
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২৬ মিনিট আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগে