এম কে মনির, চট্টগ্রাম
বছরের পর বছর পানি সংকটে ভুগছেন চট্টগ্রাম নগরবাসী। বেশ কয়েকটি প্রকল্প গ্রহণ করেও পানি সংকট কাটানো যায়নি। এরই মধ্যে আবার নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ওয়াসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পানির সুষম চাপ নিশ্চিত এবং রাজস্ব আয় বাড়াতে এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।
প্রকল্পটি চলতি বছরের ২০ এপ্রিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) অনুমোদন করে। বেশিরভাগ অর্থায়ন বিশ্বব্যাংকের ঋণে হওয়ায় প্রকল্পের কাজ শুরু হতে আগামী বছরের অক্টোবর-নভেম্বর গড়াতে পারে। তবে শিগগির শুরু হচ্ছে প্রকল্পের ডিজাইন ও ড্রইংয়ের কাজ।
ওয়াসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানান, এ প্রকল্পের চমক হিসেবে থাকছে পুরোনো অ্যানালগ মিটার বাদ দিয়ে নতুন করে ৯০ হাজার গ্রাহকের ঘরে স্মার্ট মিটার বসানো। তাছাড়া প্রতিষ্ঠার পর থেকে ওয়াসার মাটির তলের সম্পত্তিসহ সব ধরনের সম্পত্তি নিয়ে কোনো ডেটা তৈরি করা হয়নি। এ প্রকল্পে থাকছে সে ব্যবস্থাও। মূলত এ প্রকল্পের প্রধান কাজ হিসেবে ৫৫টি গভীর নলকূপ এবং ৩৭৫ কিলোমিটার পাইপলাইন বসানো হবে।
ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ উন্নয়ন প্রকল্প (সিডব্লিউএসআইপি) নামে এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে তিন হাজার ৯২২ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের অনুদান ৫৭৯ কোটি টাকা আর বিশ্বব্যাংকের ঋণ থেকে আসবে তিন হাজার ২৬৯ কোটি টাকা। এছাড়াও ওয়াসার ফান্ড থেকে যাবে ৭৫ কোটি টাকা। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে ২০৩০ সালের মার্চ পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে।
প্রকল্প কর্মকর্তার দপ্তর থেকে জানা গেছে, সম্প্রতি ওয়াসা কনসালট্যান্ট নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। এতে বিশ্বের ৩৫টি প্রতিষ্ঠান আবেদন জমা দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে যোগ্যতা বিবেচনায় একটি প্রতিষ্ঠানকে কনসালট্যান্ট নিয়োগ দেওয়া হবে। এরপর প্রতিষ্ঠানটি প্রকল্পের ড্রয়িং ও ডিজাইন করবে।
জানা গেছে, নগরীর বারিক বিল্ডিং থেকে পতেঙ্গা, জিইসি মোড় থেকে এ কে খান মোড়, বহদ্দারহাট থেকে চান্দগাঁও, মোহরা, বাকলিয়া, কালামিয়া বাজার এবং চাক্তাই খালের পাড়ের অংশে ৩৭৫ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করা হবে। এছাড়া ৫৫টি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হবে।
ওয়াসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনা পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণে নগরীকে ছয়টি হাইড্রোলিক জোনে বিভক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি কর্ণফুলী সার্ভিস এরিয়ায় জাইকা এবং বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে কর্ণফুলী পানি সরবরাহ প্রকল্পের (ফেজ-২) আওতায় পাইপলাইন প্রতিস্থাপন ও ডিস্ট্রিক্ট মিটারিং এরিয়া (ডিএমএ) সচল রাখা হয়েছে।
বাকি পাঁচটি জোনে জরাজীর্ণ পাইপলাইন, লিকেজ, ম্যানুয়াল মিটারিং ও অবৈধ সংযোগের কারণে ৪০ হাজার সার্ভিস কানেকশনে নিরবচ্ছিন্ন সুষম চাপে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। এর আওতায় ৪৬টি নিম্নআয়ের জনগোষ্ঠীর এলাকায় পানি সরবরাহ এবং আরো ১৯টি একই ধরনের এলাকায় ৪০ হাজার নাগরিককে পানি দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রকল্প পরিচালক ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল আহসান চৌধুরী জানান, আমাদের স্টোরেজ হাউসগুলো ৭০ বছরের বেশি পুরোনা। হালিশহর ও নাসিরাবাদে নতুন স্টোরহাউস কাম ওয়্যারহাউস নির্মাণ করা হবে। এছাড়াও ওয়াসার কোনো ট্রেনিং সিস্টেম নেই। আধুনিক ট্রেনিং সেন্টার নির্মাণ, ট্রেনিং মডিউল ও কোর্স ম্যাটেরিয়ালস তৈরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
এ প্রকল্পে মোহরা পানি শোধনাগার প্রকল্প এরিয়ায় ১৮০ কিলোমিটার, মদুনাঘাট ও কালুরঘাট আয়রন রিমোভাল প্লান্ট এরিয়ায় ১৯৫ কিলোমিটার পাইপলাইন, ৪৬টি ডিস্ট্রিক্ট মিটারিং এরিয়া, গ্রাহক সংযোগ স্থাপন, রিমুভাল প্লান্ট ও বুস্টার স্টেশনের উন্নতি সাধন করা হবে।
ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট ছাড়া কীভাবে পানি সরবরাহ করা হবেÑজানতে চাইলে তিনি বলেন, অন্য প্লান্ট থেকে পানি সরবরাহ করা হবে। তাছাড়াও কালুরঘাটে নলকূপ স্থাপিত হলে প্রতিটি নলকূপ থেকে ঘণ্টায় ৮০ হাজার লিটার করে দৈনিক পাঁচ কোটি লিটার পানি উত্তোলন করা যাবে। সে হিসাবে ওয়াসার উৎপাদন ৬০ কোটি লিটারে দাঁড়াবে। বর্তমানে উৎপাদন ৫০ কোটি লিটার। চাহিদা আছে ৭০ কোটি লিটারের।
ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম জানান, মহানগরীতে ড্রেনেজ ও স্যানিটেশনের কোনো মাস্টারপ্ল্যান নেই। এ প্রকল্পের আওতায় দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ ও কর্মপরিকল্পনার জন্য মাস্টারপ্ল্যান করা হবে। তাছাড়া ওয়াসা জানে তার কত সম্পত্তি রয়েছে। সব সম্পত্তিকে একটি অ্যাসেট ম্যানজেমেন্ট সিস্টেমে আনা হবে।
তিনি আরো জানান, চট্টগ্রাম ওয়াসা প্রতিষ্ঠার পর থেকে কোনো ইউনিফর্ম এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং (ইআরএফ) নেই। ফলে পানি উত্তোলন, রাজস্ব, হিসাব, মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনাসহ সব কার্যক্রম একীভূত করে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনা প্রয়োজন।
চট্টগ্রাম ওয়াসার তথ্য অনুযায়ী, নগরীতে বর্তমানে প্রতিদিন ৫৬ কোটি লিটার পানির চাহিদা আছে। তার বিপরীতে উত্তোলন করা হয় ৫০ কোটি লিটার। এ প্রকল্প থেকে পানি উত্তোলনসহ চাহিদা মেটানোর আশা করছেন কর্মকর্তারা। যদিও প্রতিদিনের উত্তোলিত পানির ৩০ শতাংশ ‘সিস্টেম লস’ (কারিগরি অপচয়) হিসেবে দেখানো হয়। অর্থাৎ ৩৫ কোটি লিটার মানুষের কাছে পৌঁছায়, বাকি পানি অপচয় হয়।
বছরের পর বছর পানি সংকটে ভুগছেন চট্টগ্রাম নগরবাসী। বেশ কয়েকটি প্রকল্প গ্রহণ করেও পানি সংকট কাটানো যায়নি। এরই মধ্যে আবার নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। ওয়াসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পানির সুষম চাপ নিশ্চিত এবং রাজস্ব আয় বাড়াতে এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।
প্রকল্পটি চলতি বছরের ২০ এপ্রিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) অনুমোদন করে। বেশিরভাগ অর্থায়ন বিশ্বব্যাংকের ঋণে হওয়ায় প্রকল্পের কাজ শুরু হতে আগামী বছরের অক্টোবর-নভেম্বর গড়াতে পারে। তবে শিগগির শুরু হচ্ছে প্রকল্পের ডিজাইন ও ড্রইংয়ের কাজ।
ওয়াসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানান, এ প্রকল্পের চমক হিসেবে থাকছে পুরোনো অ্যানালগ মিটার বাদ দিয়ে নতুন করে ৯০ হাজার গ্রাহকের ঘরে স্মার্ট মিটার বসানো। তাছাড়া প্রতিষ্ঠার পর থেকে ওয়াসার মাটির তলের সম্পত্তিসহ সব ধরনের সম্পত্তি নিয়ে কোনো ডেটা তৈরি করা হয়নি। এ প্রকল্পে থাকছে সে ব্যবস্থাও। মূলত এ প্রকল্পের প্রধান কাজ হিসেবে ৫৫টি গভীর নলকূপ এবং ৩৭৫ কিলোমিটার পাইপলাইন বসানো হবে।
ওয়াসা সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ উন্নয়ন প্রকল্প (সিডব্লিউএসআইপি) নামে এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে তিন হাজার ৯২২ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারের অনুদান ৫৭৯ কোটি টাকা আর বিশ্বব্যাংকের ঋণ থেকে আসবে তিন হাজার ২৬৯ কোটি টাকা। এছাড়াও ওয়াসার ফান্ড থেকে যাবে ৭৫ কোটি টাকা। চলতি বছরের এপ্রিল থেকে ২০৩০ সালের মার্চ পর্যন্ত প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে।
প্রকল্প কর্মকর্তার দপ্তর থেকে জানা গেছে, সম্প্রতি ওয়াসা কনসালট্যান্ট নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। এতে বিশ্বের ৩৫টি প্রতিষ্ঠান আবেদন জমা দিয়েছে। বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে যোগ্যতা বিবেচনায় একটি প্রতিষ্ঠানকে কনসালট্যান্ট নিয়োগ দেওয়া হবে। এরপর প্রতিষ্ঠানটি প্রকল্পের ড্রয়িং ও ডিজাইন করবে।
জানা গেছে, নগরীর বারিক বিল্ডিং থেকে পতেঙ্গা, জিইসি মোড় থেকে এ কে খান মোড়, বহদ্দারহাট থেকে চান্দগাঁও, মোহরা, বাকলিয়া, কালামিয়া বাজার এবং চাক্তাই খালের পাড়ের অংশে ৩৭৫ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করা হবে। এছাড়া ৫৫টি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হবে।
ওয়াসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনা পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণে নগরীকে ছয়টি হাইড্রোলিক জোনে বিভক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে একটি কর্ণফুলী সার্ভিস এরিয়ায় জাইকা এবং বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে কর্ণফুলী পানি সরবরাহ প্রকল্পের (ফেজ-২) আওতায় পাইপলাইন প্রতিস্থাপন ও ডিস্ট্রিক্ট মিটারিং এরিয়া (ডিএমএ) সচল রাখা হয়েছে।
বাকি পাঁচটি জোনে জরাজীর্ণ পাইপলাইন, লিকেজ, ম্যানুয়াল মিটারিং ও অবৈধ সংযোগের কারণে ৪০ হাজার সার্ভিস কানেকশনে নিরবচ্ছিন্ন সুষম চাপে পানি সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। এর আওতায় ৪৬টি নিম্নআয়ের জনগোষ্ঠীর এলাকায় পানি সরবরাহ এবং আরো ১৯টি একই ধরনের এলাকায় ৪০ হাজার নাগরিককে পানি দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রকল্প পরিচালক ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী রেজাউল আহসান চৌধুরী জানান, আমাদের স্টোরেজ হাউসগুলো ৭০ বছরের বেশি পুরোনা। হালিশহর ও নাসিরাবাদে নতুন স্টোরহাউস কাম ওয়্যারহাউস নির্মাণ করা হবে। এছাড়াও ওয়াসার কোনো ট্রেনিং সিস্টেম নেই। আধুনিক ট্রেনিং সেন্টার নির্মাণ, ট্রেনিং মডিউল ও কোর্স ম্যাটেরিয়ালস তৈরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
এ প্রকল্পে মোহরা পানি শোধনাগার প্রকল্প এরিয়ায় ১৮০ কিলোমিটার, মদুনাঘাট ও কালুরঘাট আয়রন রিমোভাল প্লান্ট এরিয়ায় ১৯৫ কিলোমিটার পাইপলাইন, ৪৬টি ডিস্ট্রিক্ট মিটারিং এরিয়া, গ্রাহক সংযোগ স্থাপন, রিমুভাল প্লান্ট ও বুস্টার স্টেশনের উন্নতি সাধন করা হবে।
ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট ছাড়া কীভাবে পানি সরবরাহ করা হবেÑজানতে চাইলে তিনি বলেন, অন্য প্লান্ট থেকে পানি সরবরাহ করা হবে। তাছাড়াও কালুরঘাটে নলকূপ স্থাপিত হলে প্রতিটি নলকূপ থেকে ঘণ্টায় ৮০ হাজার লিটার করে দৈনিক পাঁচ কোটি লিটার পানি উত্তোলন করা যাবে। সে হিসাবে ওয়াসার উৎপাদন ৬০ কোটি লিটারে দাঁড়াবে। বর্তমানে উৎপাদন ৫০ কোটি লিটার। চাহিদা আছে ৭০ কোটি লিটারের।
ওয়াসার প্রধান প্রকৌশলী মাকসুদ আলম জানান, মহানগরীতে ড্রেনেজ ও স্যানিটেশনের কোনো মাস্টারপ্ল্যান নেই। এ প্রকল্পের আওতায় দীর্ঘমেয়াদে বিনিয়োগ ও কর্মপরিকল্পনার জন্য মাস্টারপ্ল্যান করা হবে। তাছাড়া ওয়াসা জানে তার কত সম্পত্তি রয়েছে। সব সম্পত্তিকে একটি অ্যাসেট ম্যানজেমেন্ট সিস্টেমে আনা হবে।
তিনি আরো জানান, চট্টগ্রাম ওয়াসা প্রতিষ্ঠার পর থেকে কোনো ইউনিফর্ম এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং (ইআরএফ) নেই। ফলে পানি উত্তোলন, রাজস্ব, হিসাব, মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনাসহ সব কার্যক্রম একীভূত করে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনা প্রয়োজন।
চট্টগ্রাম ওয়াসার তথ্য অনুযায়ী, নগরীতে বর্তমানে প্রতিদিন ৫৬ কোটি লিটার পানির চাহিদা আছে। তার বিপরীতে উত্তোলন করা হয় ৫০ কোটি লিটার। এ প্রকল্প থেকে পানি উত্তোলনসহ চাহিদা মেটানোর আশা করছেন কর্মকর্তারা। যদিও প্রতিদিনের উত্তোলিত পানির ৩০ শতাংশ ‘সিস্টেম লস’ (কারিগরি অপচয়) হিসেবে দেখানো হয়। অর্থাৎ ৩৫ কোটি লিটার মানুষের কাছে পৌঁছায়, বাকি পানি অপচয় হয়।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৩২ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
৩৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে