
স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার

বিডিফেক্টচেকের প্রতিষ্ঠাতা ও আমেরিকা প্রবাসী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ড. জাহেদ আরমানের গ্রামের বাড়িসহ অন্তত ৫টি বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে ভারুয়াখালীর ১নং ওয়ার্ডের মশরফ পাড়ায় এই হামলা ও লুটপাট চালানো হয় বলে জানা গেছে।
আমার দেশের কক্সবাজার ব্যুরো চিফ জানান, সদর উপজেলার ভারুয়াখালীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বিএনপি নেতা রহিম উদ্দিন সিকদারের নিহত হওয়ার ঘটনায় রাতের আঁধারে অন্তত ৫টি বসতবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। এসব বাড়ির মধ্যে জাহেদ আরমানের গ্রামের বাড়িও ছিল।
কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া না গেলেও অভিযোগের তীর ছোড়া হচ্ছে নিহত রহিমের বড় ভাই ও ভারুয়াখালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শফিকুর রহমান সিকদার ও তার লোকজনের বিরুদ্ধে।
তবে তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তারা নিজেরাই নিজেদের মালপত্র সরিয়ে নিয়ে আমাদের ওপর দোষ দেওয়ার চেষ্টা করছে।
ভারুয়াখালীর স্থানীয় ইউপি সদস্য কাজল মেম্বার জানান, তিনিও শুনেছেন রাতে বেশ কিছু বাড়িতে হামলা ও লুটপাট হয়েছে। তবে এই ঘটনা কারা ঘটিয়েছে তিনি তা নিশ্চিত করতে পারেননি।
স্থানীয় জামায়াত আমির নুরুল আমিন জানিয়েছেন, তিনিও রাতের আঁধারে কয়েকটি বসতঘরে ভাঙচুর ও লুটপাটের কথা শুনেছেন। তবে কারা হামলা করেছে, কাদের বাড়িতে লুটপাট হয়েছে তা বিস্তারিত জানতে পারেননি।
তিনি বলেন, ওই এলাকায় আমাদের সাংগঠনিক কোনো কার্যক্রম নেই।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে ড. জাহেদ আরমান জানিয়েছেন, হামলাকারীর সংখ্যা ৮ জন। জিনিসপত্র সব নিয়ে গেছে।
তার দাবি, নিজের ভাইয়ের লাশ নিয়ে রাজনীতি করতেও শফিক গংদের বাধে না।
ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ‘সন্ত্রাসী শফিক রহমানের ভাড়া করা গুন্ডারা রাতে কক্সবাজার সদরের ভারুয়াখালী ইউনিয়নের মশরফ পাড়া গ্রামে হামলা চালিয়েছে। তারা আমার পৈত্রিক বাড়িতে হামলা চালিয়ে জিনিসপত্র ভাঙচুর করেছে, জমির দলিলাদি ছিঁড়ে ফেলেছে, দামি আসবাবপত্র গাড়িতে (টমটম) উঠিয়ে নিয়ে গেছে। রাত আনুমানিক ২টা থেকে ৪টার মধ্যে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। হামলাকারীরা মুখোশ পরিহিত ছিলো। তাদেরকে আরেক সন্ত্রাসীর মাধ্যমে শফিক চেয়ারম্যান ভাড়া করে নিয়ে এসেছে বলে জানা গেছে।’
এ বিষয়ে জানতে জাহেদ আরমানের বাবা মাহফুজুর রহমানের মোবাইল নাম্বারে একাধিকবার কল করলেও প্রতিবারই ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে নিহত রহিম উদ্দিন সিকদারের বড় ভাই ও ভারুয়াখালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শফিকুর রহমান সিকদার বলেন, ওখানে কারো বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটেনি। বরং নিজেরাই নিজেদের বাড়ির মালপত্র অন্যত্র সরিয়ে আমাদের ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তিনি কোনো অভিযোগ পাননি। যাদের ঘটনা তারা পুলিশকে না জানিয়ে অনদিকে ঘুরছেন।
তিনি বলেন, হত্যাকান্ড ও সামগ্রিক বিষয়ে পুলিশের বিশেষ টিম কাজ করছে। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৩ জুলাই জমি ও খালের দখল-বেদখল নিয়ে বিরোধের জেরে মসজিদ কমিটি ও স্থানীয় মুসল্লিদের সাথে আরেকটি পক্ষের সংঘর্ষ হয়। এতে বিএনপি নেতা রহিম উদ্দিন সিকদারসহ কয়েকজন আহত হন। পরে ১৫ জুলাই সকালে চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রহিম সিকদার মারা যান।

বিডিফেক্টচেকের প্রতিষ্ঠাতা ও আমেরিকা প্রবাসী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ড. জাহেদ আরমানের গ্রামের বাড়িসহ অন্তত ৫টি বাড়িতে হামলা ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে ভারুয়াখালীর ১নং ওয়ার্ডের মশরফ পাড়ায় এই হামলা ও লুটপাট চালানো হয় বলে জানা গেছে।
আমার দেশের কক্সবাজার ব্যুরো চিফ জানান, সদর উপজেলার ভারুয়াখালীতে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে বিএনপি নেতা রহিম উদ্দিন সিকদারের নিহত হওয়ার ঘটনায় রাতের আঁধারে অন্তত ৫টি বসতবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। এসব বাড়ির মধ্যে জাহেদ আরমানের গ্রামের বাড়িও ছিল।
কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া না গেলেও অভিযোগের তীর ছোড়া হচ্ছে নিহত রহিমের বড় ভাই ও ভারুয়াখালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শফিকুর রহমান সিকদার ও তার লোকজনের বিরুদ্ধে।
তবে তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তারা নিজেরাই নিজেদের মালপত্র সরিয়ে নিয়ে আমাদের ওপর দোষ দেওয়ার চেষ্টা করছে।
ভারুয়াখালীর স্থানীয় ইউপি সদস্য কাজল মেম্বার জানান, তিনিও শুনেছেন রাতে বেশ কিছু বাড়িতে হামলা ও লুটপাট হয়েছে। তবে এই ঘটনা কারা ঘটিয়েছে তিনি তা নিশ্চিত করতে পারেননি।
স্থানীয় জামায়াত আমির নুরুল আমিন জানিয়েছেন, তিনিও রাতের আঁধারে কয়েকটি বসতঘরে ভাঙচুর ও লুটপাটের কথা শুনেছেন। তবে কারা হামলা করেছে, কাদের বাড়িতে লুটপাট হয়েছে তা বিস্তারিত জানতে পারেননি।
তিনি বলেন, ওই এলাকায় আমাদের সাংগঠনিক কোনো কার্যক্রম নেই।
অপরদিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে ড. জাহেদ আরমান জানিয়েছেন, হামলাকারীর সংখ্যা ৮ জন। জিনিসপত্র সব নিয়ে গেছে।
তার দাবি, নিজের ভাইয়ের লাশ নিয়ে রাজনীতি করতেও শফিক গংদের বাধে না।
ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ‘সন্ত্রাসী শফিক রহমানের ভাড়া করা গুন্ডারা রাতে কক্সবাজার সদরের ভারুয়াখালী ইউনিয়নের মশরফ পাড়া গ্রামে হামলা চালিয়েছে। তারা আমার পৈত্রিক বাড়িতে হামলা চালিয়ে জিনিসপত্র ভাঙচুর করেছে, জমির দলিলাদি ছিঁড়ে ফেলেছে, দামি আসবাবপত্র গাড়িতে (টমটম) উঠিয়ে নিয়ে গেছে। রাত আনুমানিক ২টা থেকে ৪টার মধ্যে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। হামলাকারীরা মুখোশ পরিহিত ছিলো। তাদেরকে আরেক সন্ত্রাসীর মাধ্যমে শফিক চেয়ারম্যান ভাড়া করে নিয়ে এসেছে বলে জানা গেছে।’
এ বিষয়ে জানতে জাহেদ আরমানের বাবা মাহফুজুর রহমানের মোবাইল নাম্বারে একাধিকবার কল করলেও প্রতিবারই ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এদিকে নিহত রহিম উদ্দিন সিকদারের বড় ভাই ও ভারুয়াখালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শফিকুর রহমান সিকদার বলেন, ওখানে কারো বাড়িঘরে হামলার ঘটনা ঘটেনি। বরং নিজেরাই নিজেদের বাড়ির মালপত্র অন্যত্র সরিয়ে আমাদের ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস খান জানিয়েছেন, এ বিষয়ে তিনি কোনো অভিযোগ পাননি। যাদের ঘটনা তারা পুলিশকে না জানিয়ে অনদিকে ঘুরছেন।
তিনি বলেন, হত্যাকান্ড ও সামগ্রিক বিষয়ে পুলিশের বিশেষ টিম কাজ করছে। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৩ জুলাই জমি ও খালের দখল-বেদখল নিয়ে বিরোধের জেরে মসজিদ কমিটি ও স্থানীয় মুসল্লিদের সাথে আরেকটি পক্ষের সংঘর্ষ হয়। এতে বিএনপি নেতা রহিম উদ্দিন সিকদারসহ কয়েকজন আহত হন। পরে ১৫ জুলাই সকালে চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রহিম সিকদার মারা যান।

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে