
জেলা প্রতিনিধি, মেহেরপুর

মেহেরপুরে বন্ধুর সাথে ঘুরতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী। ঘটনায় সাথে জড়িত দু’যুবককে গ্রেপ্তার করেছে সদর থানা পুলিশ।
বুধবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার বারাকপুর মাঠের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আটক দু’জন হলেন বারাকপুর গ্রামের আফতাব আলীর ছেলে আশরাফুল ইসলাম (৩০), জুমাত আলীর ছেলে রাকিবুল ইসলাম (২৪)। অন্যদিকে আরেক ধর্ষক নজরুল ইসলামের ছেলে মিনারুল ইসলাম (২২) পলাতক রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে দু’আসামিকে সদর থানা পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে। রাতে ধর্ষণের শিকার কলেজছাত্রী থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত দুজনকে শুক্রবার দুপুরে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, বুধবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী তার বন্ধুকে সাথে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে সদর উপজেলার বুড়িপোতা গ্রামে ঘুরতে যান। পরে ফিরে আসার সময় বারাকপুর মোড়ে দাঁড়িয়ে গল্প করছিল তারা।
স্থানীয়রা জানায়, অস্ত্রের মুখে মেয়েটিকে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটিয়েছে আসামিরা। রাস্তায় দাঁড়িয়ে গল্প করার সময় আসামিরা নানা ধরনের প্রশ্ন করতে থাকে তাদের। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে মেয়েটির বন্ধুর গলায় অস্ত্র ঠেকিয়ে পাশের একটি লিচু বাগানে নিয়ে যায়। এ সময় তারা ২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দিলে তাদের দু’জনকে বিবস্ত্র করে সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করে দেয়া হবে বলে হুমকি দিতে থাকে। এ সময় ঐ কলেজ ছাত্রীর বন্ধু মেয়েটিকে তিন যুবকের কাছে রেখে টাকা আনতে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন ও বন্ধুদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখে মেয়েটি গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বাড়ি পাঠায়।
মেহেরপুর সদর থানার ওসি অপারেশন জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, ধর্ষণের শিকার শিক্ষার্থী নিজে মামলা দায়ের করেছেন। ঘটনার সাথে জড়িত দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পলাতক আসামিকে আটকে পুলিশের অভিযান চলমান রয়েছে।

মেহেরপুরে বন্ধুর সাথে ঘুরতে গিয়ে গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী। ঘটনায় সাথে জড়িত দু’যুবককে গ্রেপ্তার করেছে সদর থানা পুলিশ।
বুধবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার বারাকপুর মাঠের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আটক দু’জন হলেন বারাকপুর গ্রামের আফতাব আলীর ছেলে আশরাফুল ইসলাম (৩০), জুমাত আলীর ছেলে রাকিবুল ইসলাম (২৪)। অন্যদিকে আরেক ধর্ষক নজরুল ইসলামের ছেলে মিনারুল ইসলাম (২২) পলাতক রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে দু’আসামিকে সদর থানা পুলিশের একটি টিম অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে। রাতে ধর্ষণের শিকার কলেজছাত্রী থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত দুজনকে শুক্রবার দুপুরে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, বুধবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে মেহেরপুর সরকারি মহিলা কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী তার বন্ধুকে সাথে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে সদর উপজেলার বুড়িপোতা গ্রামে ঘুরতে যান। পরে ফিরে আসার সময় বারাকপুর মোড়ে দাঁড়িয়ে গল্প করছিল তারা।
স্থানীয়রা জানায়, অস্ত্রের মুখে মেয়েটিকে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটিয়েছে আসামিরা। রাস্তায় দাঁড়িয়ে গল্প করার সময় আসামিরা নানা ধরনের প্রশ্ন করতে থাকে তাদের। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে মেয়েটির বন্ধুর গলায় অস্ত্র ঠেকিয়ে পাশের একটি লিচু বাগানে নিয়ে যায়। এ সময় তারা ২০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা না দিলে তাদের দু’জনকে বিবস্ত্র করে সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল করে দেয়া হবে বলে হুমকি দিতে থাকে। এ সময় ঐ কলেজ ছাত্রীর বন্ধু মেয়েটিকে তিন যুবকের কাছে রেখে টাকা আনতে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন ও বন্ধুদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখে মেয়েটি গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে বাড়ি পাঠায়।
মেহেরপুর সদর থানার ওসি অপারেশন জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, ধর্ষণের শিকার শিক্ষার্থী নিজে মামলা দায়ের করেছেন। ঘটনার সাথে জড়িত দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পলাতক আসামিকে আটকে পুলিশের অভিযান চলমান রয়েছে।

তাদের এই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ মিটিংয়ে সংযুক্ত ছিলেন শাজাহানপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক সভাপতি আজাদুল ইসলাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব আলী এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মোমিন। এছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ঐ গ্রুপে যুক্ত ছিলেন।
২৬ মিনিট আগে
পুলিশ, নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসি সূত্রে জানা গেছে, সাইফুল ইসলাম মুন্সী গত বুধবার সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে আসেনি। গতকাল সকালে এলাকাবাসী নিহতের লাশ বাজারের পাসের একটি পুকুরে ভাসতে দেখে থানা পুলিশকে খবর দেন।
১ ঘণ্টা আগে
সংবাদে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তারা কেউই জামায়াতের কোনো পর্যায়ের সদস্য ছিলেন না। এমনকি ‘জয়েন্ট সেক্রেটারি’ নামে যে পদ উল্লেখ করা হয়েছে, তা জামায়াতে ইসলামীতে কখনোই ছিল না।
১ ঘণ্টা আগে
হাফিজ ইব্রাহিম বলেছেন, গত ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার জিয়ার পরিবারের পর সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছে আমার পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে