
চট্টগ্রাম ব্যুরো

৩২ লাখ ৯৬ হাজার টিইইউএস কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করে এবারও রেকর্ড গড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর। অথচ রাজনৈতিক অস্থিরতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, কাস্টমসসহ সরকারি বিভিন্ন দফতরে অজাচিত আন্দোলনের কারণে প্রায় তিনমাস সমপরিমান সময় স্থবির ছিলো এই বন্দরের কার্যক্রম। নইলে কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ ৩৫ লাখ ছাড়াতো বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। তারপরও যে পরিমাণ কন্টেইনার ওঠানামা করেছে তা ৪৮ বছরের ইতিহাসের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে।
গেল ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৩১ লাখ ৬৮ হাজার টিইইউএস কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করে সক্ষমতার দিক থেকে ওয়ার্ল্ড র্যাংকিং লয়েড লিস্টে ৬৭তম অবস্থান অর্জন করে চট্টগ্রাম বন্দর। এবার গেল বছরের চেয়ে প্রায় দেড়লাখ টিইইউএস কন্টেইনার বেশি হ্যান্ডলিং হওয়ায় ওয়ার্ল্ড র্যাংকিংদের বাংলাদেশের প্রধান এই সমুদ্র বন্দরের অবস্থান আরো এগিয়ে আসবে বলে প্রত্যাশার কথা জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বন্দরের পরিসংখ্যন বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের চারটি টার্মিনাল ছাড়াও কমলাপুর কনটেইনার ডিপো ও পাঁনগাও নৌ টার্মিনালে মিলিয়ে এই অর্থবছরে প্রাং ৩৩ লাখ কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করা হয়েছে। যা বিগত অর্থবছরের চেয়ে এক লাখ ২৮ হাজার টিইইউএস কন্টেইনার বেশি। শতাংশের হিসেবে এবার প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ শতাংশ। গত ১০ বছর ধরে প্রতিবছর ৩ থেকে সাড়ে ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যহত রয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে। কিন্তু সদ্য বিদায়ী অর্থবছরের শুরুতে অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ফ্যাসিস্ট সরকার বিরোধী গণ-অন্দোলন আগস্টে সরকার পতনের অনেক নীতিতে পরিবর্তনের কারণে বছরের শুরুতে বিগত দিনের অবস্থান ধরে রাখা নিয়ে শংশয় তৈরি হয়। কিন্তু বর্তমান সরকারের ব্যবসা বান্ধব নীতি ও আন্তরিকতায় সহজেই ঘুরে দাড়ায় দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য। ডলার সংকট কেটে যাওয়ায় বৃদ্ধি পায় আমদানী।
অন্যদিকে বহির্বিশ্বের সঙ্গে সরকারের রাজনৈতিক সম্পর্ক উন্নত থাকায় প্রবৃদ্ধি আসে রপ্তানিতেও। সবমিলিয়ে বছর শেষে সুখবর আসে আমদানি-রপ্তানী বাণিজ্যে।
চট্টগ্রাম বন্দরে আসা মোট পণ্যের ২৩ শতাংশ আনা নেয়া হয় কন্টেইনারের মাধ্যমে। বাকি ৭৭ শতাংশ আসে বাল্ক বা খোলাপণ্য। যা বহির্নোঙ্গোরে খালাস করে লাইটার জাহাজের মাধ্যমে পরিবহণ করা হয়। কিন্তু রপ্তানি পণ্যের পুরোটায় পরিচালনা করা হয় কন্টেইনারে।
চট্টগ্রাম বন্দর সচিব ওমর ফারুক জানান, অর্থবছরের শুরু ও শেষটা ভালো হয়নি। শুরুতে রাজনৈতিক অস্থিরতা আর শেসে কাস্টমসের আন্দোলনে বাধাগ্রস্ত হয় বন্দরের কার্যক্রম। নইলে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার পরিবহন আরও বৃদ্ধি পেতো। তারপরও আগের চেয়ে প্রায় দেড় লাখ টিইইউএস কন্টেইনার বেশি হ্যান্ডলিং হওয়ায় সক্ষমতা বড় প্রমাণ দিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর।

৩২ লাখ ৯৬ হাজার টিইইউএস কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করে এবারও রেকর্ড গড়েছে চট্টগ্রাম বন্দর। অথচ রাজনৈতিক অস্থিরতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, কাস্টমসসহ সরকারি বিভিন্ন দফতরে অজাচিত আন্দোলনের কারণে প্রায় তিনমাস সমপরিমান সময় স্থবির ছিলো এই বন্দরের কার্যক্রম। নইলে কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ ৩৫ লাখ ছাড়াতো বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। তারপরও যে পরিমাণ কন্টেইনার ওঠানামা করেছে তা ৪৮ বছরের ইতিহাসের সব রেকর্ড ছাড়িয়েছে।
গেল ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৩১ লাখ ৬৮ হাজার টিইইউএস কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করে সক্ষমতার দিক থেকে ওয়ার্ল্ড র্যাংকিং লয়েড লিস্টে ৬৭তম অবস্থান অর্জন করে চট্টগ্রাম বন্দর। এবার গেল বছরের চেয়ে প্রায় দেড়লাখ টিইইউএস কন্টেইনার বেশি হ্যান্ডলিং হওয়ায় ওয়ার্ল্ড র্যাংকিংদের বাংলাদেশের প্রধান এই সমুদ্র বন্দরের অবস্থান আরো এগিয়ে আসবে বলে প্রত্যাশার কথা জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বন্দরের পরিসংখ্যন বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের চারটি টার্মিনাল ছাড়াও কমলাপুর কনটেইনার ডিপো ও পাঁনগাও নৌ টার্মিনালে মিলিয়ে এই অর্থবছরে প্রাং ৩৩ লাখ কন্টেইনার হ্যান্ডলিং করা হয়েছে। যা বিগত অর্থবছরের চেয়ে এক লাখ ২৮ হাজার টিইইউএস কন্টেইনার বেশি। শতাংশের হিসেবে এবার প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪ শতাংশ। গত ১০ বছর ধরে প্রতিবছর ৩ থেকে সাড়ে ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যহত রয়েছে চট্টগ্রাম বন্দরে। কিন্তু সদ্য বিদায়ী অর্থবছরের শুরুতে অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ফ্যাসিস্ট সরকার বিরোধী গণ-অন্দোলন আগস্টে সরকার পতনের অনেক নীতিতে পরিবর্তনের কারণে বছরের শুরুতে বিগত দিনের অবস্থান ধরে রাখা নিয়ে শংশয় তৈরি হয়। কিন্তু বর্তমান সরকারের ব্যবসা বান্ধব নীতি ও আন্তরিকতায় সহজেই ঘুরে দাড়ায় দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য। ডলার সংকট কেটে যাওয়ায় বৃদ্ধি পায় আমদানী।
অন্যদিকে বহির্বিশ্বের সঙ্গে সরকারের রাজনৈতিক সম্পর্ক উন্নত থাকায় প্রবৃদ্ধি আসে রপ্তানিতেও। সবমিলিয়ে বছর শেষে সুখবর আসে আমদানি-রপ্তানী বাণিজ্যে।
চট্টগ্রাম বন্দরে আসা মোট পণ্যের ২৩ শতাংশ আনা নেয়া হয় কন্টেইনারের মাধ্যমে। বাকি ৭৭ শতাংশ আসে বাল্ক বা খোলাপণ্য। যা বহির্নোঙ্গোরে খালাস করে লাইটার জাহাজের মাধ্যমে পরিবহণ করা হয়। কিন্তু রপ্তানি পণ্যের পুরোটায় পরিচালনা করা হয় কন্টেইনারে।
চট্টগ্রাম বন্দর সচিব ওমর ফারুক জানান, অর্থবছরের শুরু ও শেষটা ভালো হয়নি। শুরুতে রাজনৈতিক অস্থিরতা আর শেসে কাস্টমসের আন্দোলনে বাধাগ্রস্ত হয় বন্দরের কার্যক্রম। নইলে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার পরিবহন আরও বৃদ্ধি পেতো। তারপরও আগের চেয়ে প্রায় দেড় লাখ টিইইউএস কন্টেইনার বেশি হ্যান্ডলিং হওয়ায় সক্ষমতা বড় প্রমাণ দিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর।

নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২২ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪০ মিনিট আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২ ঘণ্টা আগে