স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলাকে ঘিরে রণক্ষেত্রে হয়েছে বীরশ্রেষ্ট রুহুল আমিন স্টেডিয়াম। উত্তেজিত ও ক্ষুব্ধ দর্শকরা পুরো স্টেডিয়ামজুড়ে ভাঙচুর চালিয়েছে। স্টেডিয়ামের মূল ভবনের প্রতিটি গ্লাস ইট-পাটকেল ছুঁড়ে ভাঙচুর করা হয়েছে, ভেঙে ফেলা হয়েছে মাঠের চারপাশে লাগানো লোহার তৈরি ফ্যান্সিং। সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। এই সময়ে প্রচুর দর্শক, সাংবাদিক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য আহতহয়েছেন।
শেষ পর্যন্ত রামু উপজেলা ও টেকনাফ উপজেলা দলের মধ্যকার ফাইনাল খেলাটি ঘোষণা ছাড়াই পণ্ড হয়ে গেছে। প্রতিটি দর্শকেরই অভিযোগ, গ্যালারির ৫০ টাকার টিকেট ২০০ টাকা থেকে দেড় হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। এ নিয়েই সবচেয়ে বেশি ক্ষুব্ধ হয়েছেন দর্শকরা। একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ এক ছাত্রনেতার নেতৃত্বে এবারের টুর্নামেন্টের টিকিট বিক্রির ইজারা নিয়েছিলেন।
কক্সবাজার শহরের বীরশ্রেষ্ট রুহুল আমিন স্টেডিয়ামে আসা দর্শকদের মতে, টেকনাফ উপজেলা দল ও রামু উপজেলা দলের মধ্যকার জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ঘিরে সাধারণ মানুষের মাঝে উচ্ছ্বাস ও উদ্দীপনা ছিল। বিশেষ করে টেকনাফ উপজেলা থেকে হাজার হাজার দর্শক ফাইনাল খেলা দেখতে টেকনাফ থেকে কক্সবাজার এসেছেন। খেলা শুরু হওয়ার কথা ছিল বিকেল ৩টায়। কিন্তু জুমার নামাজের আগেই পুরো স্টেডিয়ামের গ্যালারি দর্শকে পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, জুমার নামাজের সময় হাজার হাজার দর্শক গ্যালারিতে ঢুকতে না পেরে স্টেডিয়াম ভবনের দক্ষিণ পাশের গেইট ভেঙে মাঠে ঢুকে পড়েন।
এখান থেকেই শুরু হয় উত্তেজনা। টুর্নামেন্ট আয়োজক কমিটি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে ঢুকে পড়া দর্শকদের বের করে খেলা শুরু করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু কোনোভাবেই মাঠের দর্শকরা বের হচ্ছিলেন না। একদিক থেকে সরানোর চেষ্টা করলে তারা মাঠের অন্যদিকে সরে যায়। কিন্তু মাঠ থেকে বের হয় না।
এই সময়ের মধ্যে বিকেল ৪টার দিকে মাঠে ঢুকতে না পারা দর্শকরা স্টেডিয়াম ভবন লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুঁড়তে শুরু করেন। তাদের ছোঁড়া ইট-পাটকেলে স্টেডিয়াম ভবনের প্রায় সব গ্লাস ভেঙে যায়। ভবনের যেখানে ভাঙচুর করা হয় সেখানে ছিল খেলোয়াড়দের ড্রেসিংরুম। তাদের ছোঁড়া ইট-পাটকেল ড্রেসিংরুমেও এসে পড়ে। ওই সময় দু’দলের খেলোয়াড়রাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
স্টেডিয়াম সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আয়োজক কমিটি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আপ্রাণ চেষ্টায় বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে অন্তত কিছু সময়ের জন্য খেলা চালানোর চেষ্টা চালায়। কিন্তু খেলোয়াড়রা নিরাপত্তাজনিত কারণে খেলতে রাজি না হওয়ায় ফাইনাল ম্যাচটি কোনো ঘোষণা ছাড়াই স্থগিত হয়ে যায়। ওই সময় গ্যালারিতে থাকা দর্শকরা মাঠের চারপাশে দেয়া লোহার ফ্যান্সিং ভেঙে মাঠে ঢুকে পড়েন। হাজার হাজার দর্শক মাঠে ঢুকে এলোপাতাড়ি ভাঙচুর ও জিনিসপত্রে অগ্নিসংযোগ করতে
থাকেন। সে সময় মাঠের বাইরে থাকা দর্শকরাও আবারও ক্ষিপ্ত হয়ে ইট-পাটকেল ছুঁড়তে থাকেন। এ সময় উত্তেজিত দর্শকদের সাথে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হামলাকারিরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভে সাংবাদিকদেরও টার্গেট করে ইট-পাটকেল ছুঁড়তে থাকেন। এ সময় বেশ কয়েকজন সাংবাদিক আহত হন। তবে সব মিলিয়ে এই ঘটনায় কতজন আহত হয়েছেন তা নিশ্চিত করা যায়নি। এ সময়ে ইটের আঘাতে গ্যালারিতে বসেই হাতে আঘাত পেয়েছেন কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নীলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী।
পরে র্যাব ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অ্যাকশনে যান। অল্প সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। তবে অধিকাংশ দর্শকদেরই অভিযোগ, ৫০ টাকার টিকিট যেখানে ২০০ টাকা থেকে দেড় হাজার টাকায় কিনতে হয়েছে সেখানে এক মিনিটও খেলা না চলে যেতে হয়েছে। তাদের টাকাও ফিরিয়ে দেয়া হয়নি।
তাদের অভিযোগ, গ্যালারি টিকিটের ডাককারীরা অতিরিক্ত মুনাফার জন্য বেশি দামে টিকেট বিক্রি করেছেন এবং গ্যালারির ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি টিকেট বিক্রি করায় স্টেডিয়ামে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তারা টিকেট বিক্রিতে জড়িতদের
শাস্তিও দাবি করেছেন।
স্টেডিয়ামের এই ঘটনার জন্য রোহিঙ্গাদের দায়ী করেছেন কক্সবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রিদুয়ান আলী। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যারা এই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে তারা সকলেই রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে এসেছে।
তাদের চেহেরা দেখলেই বোঝা যায়। তার ভাষায়, এদের কারা নিয়ে এসেছে আমি জানি না। তবে তারা রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে এসেছে।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য মোহাম্মদ হোছাইন বলেন, আমরা সবকিছু শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু উত্তেজিত দর্শকদের কারণে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
তিনি বলেন, কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত ছাড়াই ফাইনাল খেলা বাতিল হয়ে গেছে। পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের কমিটির আহ্বায়ক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইমরান হোসাইন সজিব জানান, ফাইনাল খেলার বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। ভাঙচুরে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও এখনই বলা যাচ্ছে না। আহত কতজন হয়েছেন তাও নিশ্চিত নন তিনি।
তিনি বলেন, আমরা মাঠে আছি। এনালাইসিস করে পরে সব জানানো হবে। এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলাকে ঘিরে রণক্ষেত্রে হয়েছে বীরশ্রেষ্ট রুহুল আমিন স্টেডিয়াম। উত্তেজিত ও ক্ষুব্ধ দর্শকরা পুরো স্টেডিয়ামজুড়ে ভাঙচুর চালিয়েছে। স্টেডিয়ামের মূল ভবনের প্রতিটি গ্লাস ইট-পাটকেল ছুঁড়ে ভাঙচুর করা হয়েছে, ভেঙে ফেলা হয়েছে মাঠের চারপাশে লাগানো লোহার তৈরি ফ্যান্সিং। সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি। এই সময়ে প্রচুর দর্শক, সাংবাদিক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য আহতহয়েছেন।
শেষ পর্যন্ত রামু উপজেলা ও টেকনাফ উপজেলা দলের মধ্যকার ফাইনাল খেলাটি ঘোষণা ছাড়াই পণ্ড হয়ে গেছে। প্রতিটি দর্শকেরই অভিযোগ, গ্যালারির ৫০ টাকার টিকেট ২০০ টাকা থেকে দেড় হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়েছে। এ নিয়েই সবচেয়ে বেশি ক্ষুব্ধ হয়েছেন দর্শকরা। একটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ এক ছাত্রনেতার নেতৃত্বে এবারের টুর্নামেন্টের টিকিট বিক্রির ইজারা নিয়েছিলেন।
কক্সবাজার শহরের বীরশ্রেষ্ট রুহুল আমিন স্টেডিয়ামে আসা দর্শকদের মতে, টেকনাফ উপজেলা দল ও রামু উপজেলা দলের মধ্যকার জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ঘিরে সাধারণ মানুষের মাঝে উচ্ছ্বাস ও উদ্দীপনা ছিল। বিশেষ করে টেকনাফ উপজেলা থেকে হাজার হাজার দর্শক ফাইনাল খেলা দেখতে টেকনাফ থেকে কক্সবাজার এসেছেন। খেলা শুরু হওয়ার কথা ছিল বিকেল ৩টায়। কিন্তু জুমার নামাজের আগেই পুরো স্টেডিয়ামের গ্যালারি দর্শকে পরিপূর্ণ হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, জুমার নামাজের সময় হাজার হাজার দর্শক গ্যালারিতে ঢুকতে না পেরে স্টেডিয়াম ভবনের দক্ষিণ পাশের গেইট ভেঙে মাঠে ঢুকে পড়েন।
এখান থেকেই শুরু হয় উত্তেজনা। টুর্নামেন্ট আয়োজক কমিটি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে ঢুকে পড়া দর্শকদের বের করে খেলা শুরু করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু কোনোভাবেই মাঠের দর্শকরা বের হচ্ছিলেন না। একদিক থেকে সরানোর চেষ্টা করলে তারা মাঠের অন্যদিকে সরে যায়। কিন্তু মাঠ থেকে বের হয় না।
এই সময়ের মধ্যে বিকেল ৪টার দিকে মাঠে ঢুকতে না পারা দর্শকরা স্টেডিয়াম ভবন লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুঁড়তে শুরু করেন। তাদের ছোঁড়া ইট-পাটকেলে স্টেডিয়াম ভবনের প্রায় সব গ্লাস ভেঙে যায়। ভবনের যেখানে ভাঙচুর করা হয় সেখানে ছিল খেলোয়াড়দের ড্রেসিংরুম। তাদের ছোঁড়া ইট-পাটকেল ড্রেসিংরুমেও এসে পড়ে। ওই সময় দু’দলের খেলোয়াড়রাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
স্টেডিয়াম সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, আয়োজক কমিটি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আপ্রাণ চেষ্টায় বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে অন্তত কিছু সময়ের জন্য খেলা চালানোর চেষ্টা চালায়। কিন্তু খেলোয়াড়রা নিরাপত্তাজনিত কারণে খেলতে রাজি না হওয়ায় ফাইনাল ম্যাচটি কোনো ঘোষণা ছাড়াই স্থগিত হয়ে যায়। ওই সময় গ্যালারিতে থাকা দর্শকরা মাঠের চারপাশে দেয়া লোহার ফ্যান্সিং ভেঙে মাঠে ঢুকে পড়েন। হাজার হাজার দর্শক মাঠে ঢুকে এলোপাতাড়ি ভাঙচুর ও জিনিসপত্রে অগ্নিসংযোগ করতে
থাকেন। সে সময় মাঠের বাইরে থাকা দর্শকরাও আবারও ক্ষিপ্ত হয়ে ইট-পাটকেল ছুঁড়তে থাকেন। এ সময় উত্তেজিত দর্শকদের সাথে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সদস্যদের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হামলাকারিরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভে সাংবাদিকদেরও টার্গেট করে ইট-পাটকেল ছুঁড়তে থাকেন। এ সময় বেশ কয়েকজন সাংবাদিক আহত হন। তবে সব মিলিয়ে এই ঘটনায় কতজন আহত হয়েছেন তা নিশ্চিত করা যায়নি। এ সময়ে ইটের আঘাতে গ্যালারিতে বসেই হাতে আঘাত পেয়েছেন কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নীলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী।
পরে র্যাব ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অ্যাকশনে যান। অল্প সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। তবে অধিকাংশ দর্শকদেরই অভিযোগ, ৫০ টাকার টিকিট যেখানে ২০০ টাকা থেকে দেড় হাজার টাকায় কিনতে হয়েছে সেখানে এক মিনিটও খেলা না চলে যেতে হয়েছে। তাদের টাকাও ফিরিয়ে দেয়া হয়নি।
তাদের অভিযোগ, গ্যালারি টিকিটের ডাককারীরা অতিরিক্ত মুনাফার জন্য বেশি দামে টিকেট বিক্রি করেছেন এবং গ্যালারির ধারণক্ষমতার চেয়ে বেশি টিকেট বিক্রি করায় স্টেডিয়ামে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তারা টিকেট বিক্রিতে জড়িতদের
শাস্তিও দাবি করেছেন।
স্টেডিয়ামের এই ঘটনার জন্য রোহিঙ্গাদের দায়ী করেছেন কক্সবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থার আহ্বায়ক কমিটির সদস্য রিদুয়ান আলী। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যারা এই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে তারা সকলেই রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে এসেছে।
তাদের চেহেরা দেখলেই বোঝা যায়। তার ভাষায়, এদের কারা নিয়ে এসেছে আমি জানি না। তবে তারা রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে এসেছে।
জেলা ক্রীড়া সংস্থার আহ্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য মোহাম্মদ হোছাইন বলেন, আমরা সবকিছু শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু উত্তেজিত দর্শকদের কারণে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
তিনি বলেন, কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত ছাড়াই ফাইনাল খেলা বাতিল হয়ে গেছে। পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের কমিটির আহ্বায়ক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ইমরান হোসাইন সজিব জানান, ফাইনাল খেলার বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি। ভাঙচুরে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও এখনই বলা যাচ্ছে না। আহত কতজন হয়েছেন তাও নিশ্চিত নন তিনি।
তিনি বলেন, আমরা মাঠে আছি। এনালাইসিস করে পরে সব জানানো হবে। এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২০ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগে