
উপজেলা প্রতিনিধি, গজারিয়া (মুন্সীগঞ্জ)

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় নিখোঁজের ১২ দিন পর ধানক্ষেত থেকে এক বাকপ্রতিবন্ধীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করছেন স্বজনরা।
মঙ্গলবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে ভবেরচর ইউনিয়নের নয়াকান্দি গ্রামের পশ্চিম চকের হান্দারবাড়ি এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত বাকপ্রতিবন্ধীর নাম রবিউল আউয়াল (৫৪)। তিনি গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের নয়াকান্দি গ্রামের সোনা মিয়া সওদাগরের ছেলে।
জানা যায়, রবিউল আউয়াল বাকপ্রতিবন্ধী হওয়ায় বিয়ে করেননি। বড় ভাই জিলানীর বাসায় থাকতেন। কৃষিকাজ, দিনমজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। ১ আগস্ট সকালে বাড়ি থেকে বের হন রবিউল আউয়াল। সন্ধ্যায় বাসায় না ফিরলে খোঁজাখুঁজি শুরু করে স্বজনরা। কিন্তু কোথায়ও সন্ধান পাওয়া যায়নি তার।
মঙ্গলবার সকালে স্থানীয় এক জেলে দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে ধানক্ষেতে একটি লাশ দেখতে পান। লাশটি দেখে ধারণা করা হচ্ছে ১০-১২ দিন আগে তার মৃত্যু হয়েছে। পরে স্বজনরা ঘটনাস্থলে গিয়ে জামাকাপড় দেখে লাশটি রবিউল আউয়ালের বলে নিশ্চিত করেন।
রবিউল আউয়ালের বড় ভাই জিলানি বলেন, 'লাশটি যেখানে পাওয়া গেছে সেখানে হাঁটুপানি। সেখানে ডুবে কারো মৃত্যু হওয়ার কথা নয়। আমার ভাই বাকপ্রতিবন্ধী ছিল। তার অন্য কোনো সমস্যা ছিল না। তার সাথে সবসময় ২০/৩০ হাজার টাকা থাকতো। তাকে কেউ হত্যা করেছে বলে ধারণা করছি আমরা।’
বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় নিখোঁজের ১২ দিন পর ধানক্ষেত থেকে এক বাকপ্রতিবন্ধীর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করছেন স্বজনরা।
মঙ্গলবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে ভবেরচর ইউনিয়নের নয়াকান্দি গ্রামের পশ্চিম চকের হান্দারবাড়ি এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত বাকপ্রতিবন্ধীর নাম রবিউল আউয়াল (৫৪)। তিনি গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের নয়াকান্দি গ্রামের সোনা মিয়া সওদাগরের ছেলে।
জানা যায়, রবিউল আউয়াল বাকপ্রতিবন্ধী হওয়ায় বিয়ে করেননি। বড় ভাই জিলানীর বাসায় থাকতেন। কৃষিকাজ, দিনমজুরি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন তিনি। ১ আগস্ট সকালে বাড়ি থেকে বের হন রবিউল আউয়াল। সন্ধ্যায় বাসায় না ফিরলে খোঁজাখুঁজি শুরু করে স্বজনরা। কিন্তু কোথায়ও সন্ধান পাওয়া যায়নি তার।
মঙ্গলবার সকালে স্থানীয় এক জেলে দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে ধানক্ষেতে একটি লাশ দেখতে পান। লাশটি দেখে ধারণা করা হচ্ছে ১০-১২ দিন আগে তার মৃত্যু হয়েছে। পরে স্বজনরা ঘটনাস্থলে গিয়ে জামাকাপড় দেখে লাশটি রবিউল আউয়ালের বলে নিশ্চিত করেন।
রবিউল আউয়ালের বড় ভাই জিলানি বলেন, 'লাশটি যেখানে পাওয়া গেছে সেখানে হাঁটুপানি। সেখানে ডুবে কারো মৃত্যু হওয়ার কথা নয়। আমার ভাই বাকপ্রতিবন্ধী ছিল। তার অন্য কোনো সমস্যা ছিল না। তার সাথে সবসময় ২০/৩০ হাজার টাকা থাকতো। তাকে কেউ হত্যা করেছে বলে ধারণা করছি আমরা।’
বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৫ ঘণ্টা আগে