
উপজেলা প্রতিনিধি, (সালথা) ফরিদপুর

ফরিদপুরের সালথায় নাদেরা বেগম (২৩) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে সালথা থানা পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যার পর উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের পশ্চিম বিভাগদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নাদেরা বেগম স্থানীয় রাজু মাতুব্বরের স্ত্রী। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত রাজু মাতুব্বর ও তার পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছে। রাজু মাতুব্বর একই গ্রামের জয়নাল মাতুব্বরের পুত্র। তবে নিহত নাদেরা বেগমের বাবার বাড়ির ঠিকানা এখনও জানা যায়নি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় দুই সপ্তাহ আগে রাজু মাতুব্বর নাদেরা বেগমকে স্ত্রী পরিচয়ে বাড়িতে নিয়ে আসেন। জানা গেছে, রাজু এর আগেও একাধিক বিবাহ করেছিলেন। নাদেরাকে আনার পর থেকেই তার উপর নির্যাতন করতেন রাজু।
শনিবার বিকালে পারিবারিক কলহের জেরে রাজু নাদেরাকে মারপিট করেন। এরপর স্থানীয় পল্লী চিকিৎসককে দেখিয়ে বাড়িতে ফিরে আসেন নাদেরা। অভিযোগ উঠে, পরে রাতে আবার নাদেরাকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায় রাজু। রাজুর ঘরের মধ্যে নাদেরার লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে সালথা থানা পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে।
এ বিষয়ে সালথা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, “রাজু মাতুব্বর ১৪-১৫ দিন আগে মেয়েটিকে স্ত্রী পরিচয়ে বাড়িতে রেখেছিল। শনিবার রাতে নাদেরাকে মেরে পালিয়ে যায় রাজু। খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘাতক রাজুকে দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।”
তিনি আরও বলেন, নিহত নাদেরা আক্তারের বাবার বাড়ির ঠিকানা খুঁজে পাওয়া যায়নি। সেজন্য সিআইডি ও পিবিআইকে অবগত করা হয়েছে।

ফরিদপুরের সালথায় নাদেরা বেগম (২৩) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে সালথা থানা পুলিশ। শনিবার সন্ধ্যার পর উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের পশ্চিম বিভাগদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নাদেরা বেগম স্থানীয় রাজু মাতুব্বরের স্ত্রী। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত রাজু মাতুব্বর ও তার পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছে। রাজু মাতুব্বর একই গ্রামের জয়নাল মাতুব্বরের পুত্র। তবে নিহত নাদেরা বেগমের বাবার বাড়ির ঠিকানা এখনও জানা যায়নি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় দুই সপ্তাহ আগে রাজু মাতুব্বর নাদেরা বেগমকে স্ত্রী পরিচয়ে বাড়িতে নিয়ে আসেন। জানা গেছে, রাজু এর আগেও একাধিক বিবাহ করেছিলেন। নাদেরাকে আনার পর থেকেই তার উপর নির্যাতন করতেন রাজু।
শনিবার বিকালে পারিবারিক কলহের জেরে রাজু নাদেরাকে মারপিট করেন। এরপর স্থানীয় পল্লী চিকিৎসককে দেখিয়ে বাড়িতে ফিরে আসেন নাদেরা। অভিযোগ উঠে, পরে রাতে আবার নাদেরাকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে পালিয়ে যায় রাজু। রাজুর ঘরের মধ্যে নাদেরার লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে সালথা থানা পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে।
এ বিষয়ে সালথা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, “রাজু মাতুব্বর ১৪-১৫ দিন আগে মেয়েটিকে স্ত্রী পরিচয়ে বাড়িতে রেখেছিল। শনিবার রাতে নাদেরাকে মেরে পালিয়ে যায় রাজু। খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘাতক রাজুকে দ্রুত গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।”
তিনি আরও বলেন, নিহত নাদেরা আক্তারের বাবার বাড়ির ঠিকানা খুঁজে পাওয়া যায়নি। সেজন্য সিআইডি ও পিবিআইকে অবগত করা হয়েছে।

তাদের এই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ মিটিংয়ে সংযুক্ত ছিলেন শাজাহানপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক সভাপতি আজাদুল ইসলাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব আলী এবং সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল মোমিন। এছাড়া বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী ঐ গ্রুপে যুক্ত ছিলেন।
৪ মিনিট আগে
পুলিশ, নিহতের পরিবার ও এলাকাবাসি সূত্রে জানা গেছে, সাইফুল ইসলাম মুন্সী গত বুধবার সকালে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরে আসেনি। গতকাল সকালে এলাকাবাসী নিহতের লাশ বাজারের পাসের একটি পুকুরে ভাসতে দেখে থানা পুলিশকে খবর দেন।
৩২ মিনিট আগে
সংবাদে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, তারা কেউই জামায়াতের কোনো পর্যায়ের সদস্য ছিলেন না। এমনকি ‘জয়েন্ট সেক্রেটারি’ নামে যে পদ উল্লেখ করা হয়েছে, তা জামায়াতে ইসলামীতে কখনোই ছিল না।
৪১ মিনিট আগে
হাফিজ ইব্রাহিম বলেছেন, গত ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার জিয়ার পরিবারের পর সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছে আমার পরিবার।
১ ঘণ্টা আগে