জেলা প্রতিনিধি, মানিকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের সামনের সড়কে চলমান খোঁড়াখুঁড়ির কারণে দুর্ভোগে পড়েছে হাজারো পরীক্ষার্থী। এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সড়ক সংস্কারের কাজ শুরু হওয়ায় শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি নিয়ে কলেজে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে।
সরকারি দেবেন্দ্র কলেজ ছাড়াও একই এলাকায় অবস্থিত সরকারি মহিলা কলেজ ও খান বাহাদুর আওলাদ হোসেন খান কলেজে পরীক্ষার সিট পড়েছে। প্রতিদিন এসব কলেজের হাজারো পরীক্ষার্থী এ সড়ক ব্যবহার করে কেন্দ্রে পৌঁছাতে বাধ্য হচ্ছেন। অথচ এ সময় সড়ক খননকাজ শুরু হওয়ায় দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে।
স্থানীয় শিক্ষার্থী মাহফুজা আক্তার বলেন, ‘সড়কের মাঝখানে মাটি খুঁড়ে ফেলে রাখা হয়েছে। এতে চলাচল করা কষ্ট হচ্ছে। বৃষ্টি হলে সড়কটি কাদায় পরিণত হয়, তখন হেঁটে যাওয়া দুর্বিষহ হয়ে পড়ে।’
শিক্ষকদের অভিযোগ, এটি দায়িত্বশীলতার চরম অভাব। তারা মনে করেন, পরীক্ষা শুরুর আগে কিংবা শেষে এই উন্নয়নকাজ করা যেত। কিন্তু পরীক্ষার মাঝপথে এমন কাজ শুরু করায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবক—দুই পক্ষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা কলেজের শিক্ষক সাইফুদ্দিন আহমেদ নান্নু বলেন, ‘এই গুরুত্বপূর্ণ সড়কে উন্নয়নকাজ দীর্ঘদিন ধরে ধীরগতিতে চলছে। এইচএসসি পরীক্ষার সময় দেবেন্দ্র কলেজের সামনের সড়ক খননের ফলে পরীক্ষার্থীদের যাতায়াতে চরম ভোগান্তি হচ্ছে। এ সড়ক দিয়ে তিনটি কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন বোর্ড পরীক্ষায় অংশ নিতে যাতায়াত করেন—এ বিষয়টি পৌরসভার বিবেচনায় রাখা উচিত ছিল। অথচ তারা দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়েছে।’
এ বিষয়ে মানিকগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক সানজিদা জেসমিন বলেন, ‘প্রকল্পের মেয়াদ প্রায় শেষপর্যায়ে, কিন্তু ঠিকাদারের গাফিলতির কারণে কাজ বিলম্বিত হয়েছে। বৃহত্তর স্বার্থে আমরা নিজেরাই কাজ শুরু করেছি। প্রকল্পে ৮০০ মিটার পাইপ বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে, যার মধ্যে ৪০০ মিটার সম্পন্ন হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি বিবেচনায় নিয়ে আমরা দ্রুততম সময়ে কাজ শেষ করার চেষ্টা করছি।’ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা দ্রুত এ সড়কের সংস্কারকাজ শেষ করে স্বাভাবিক চলাচলের উপযোগী করার জোর দাবি জানিয়েছেন।
মানিকগঞ্জ শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরকারি দেবেন্দ্র কলেজের সামনের সড়কে চলমান খোঁড়াখুঁড়ির কারণে দুর্ভোগে পড়েছে হাজারো পরীক্ষার্থী। এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে সড়ক সংস্কারের কাজ শুরু হওয়ায় শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি নিয়ে কলেজে আসা-যাওয়া করতে হচ্ছে।
সরকারি দেবেন্দ্র কলেজ ছাড়াও একই এলাকায় অবস্থিত সরকারি মহিলা কলেজ ও খান বাহাদুর আওলাদ হোসেন খান কলেজে পরীক্ষার সিট পড়েছে। প্রতিদিন এসব কলেজের হাজারো পরীক্ষার্থী এ সড়ক ব্যবহার করে কেন্দ্রে পৌঁছাতে বাধ্য হচ্ছেন। অথচ এ সময় সড়ক খননকাজ শুরু হওয়ায় দুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে।
স্থানীয় শিক্ষার্থী মাহফুজা আক্তার বলেন, ‘সড়কের মাঝখানে মাটি খুঁড়ে ফেলে রাখা হয়েছে। এতে চলাচল করা কষ্ট হচ্ছে। বৃষ্টি হলে সড়কটি কাদায় পরিণত হয়, তখন হেঁটে যাওয়া দুর্বিষহ হয়ে পড়ে।’
শিক্ষকদের অভিযোগ, এটি দায়িত্বশীলতার চরম অভাব। তারা মনে করেন, পরীক্ষা শুরুর আগে কিংবা শেষে এই উন্নয়নকাজ করা যেত। কিন্তু পরীক্ষার মাঝপথে এমন কাজ শুরু করায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবক—দুই পক্ষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা কলেজের শিক্ষক সাইফুদ্দিন আহমেদ নান্নু বলেন, ‘এই গুরুত্বপূর্ণ সড়কে উন্নয়নকাজ দীর্ঘদিন ধরে ধীরগতিতে চলছে। এইচএসসি পরীক্ষার সময় দেবেন্দ্র কলেজের সামনের সড়ক খননের ফলে পরীক্ষার্থীদের যাতায়াতে চরম ভোগান্তি হচ্ছে। এ সড়ক দিয়ে তিনটি কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন বোর্ড পরীক্ষায় অংশ নিতে যাতায়াত করেন—এ বিষয়টি পৌরসভার বিবেচনায় রাখা উচিত ছিল। অথচ তারা দায়িত্বজ্ঞানহীনতার পরিচয় দিয়েছে।’
এ বিষয়ে মানিকগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক সানজিদা জেসমিন বলেন, ‘প্রকল্পের মেয়াদ প্রায় শেষপর্যায়ে, কিন্তু ঠিকাদারের গাফিলতির কারণে কাজ বিলম্বিত হয়েছে। বৃহত্তর স্বার্থে আমরা নিজেরাই কাজ শুরু করেছি। প্রকল্পে ৮০০ মিটার পাইপ বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে, যার মধ্যে ৪০০ মিটার সম্পন্ন হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি বিবেচনায় নিয়ে আমরা দ্রুততম সময়ে কাজ শেষ করার চেষ্টা করছি।’ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা দ্রুত এ সড়কের সংস্কারকাজ শেষ করে স্বাভাবিক চলাচলের উপযোগী করার জোর দাবি জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে