শরীয়তপুরে আ.লীগের ককটেলযুদ্ধ
স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল ও শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের জাজিরার বিলাসপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও মুহুর্মুহু ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা হয়েছে। পুলিশ বাদী হয়ে বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে জাজিরা থানায় মামলাটি করেছে। এতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী। রোববার মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন জাজিরা থানার ওসি মোহাম্মদ দুলাল আকন্দ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিলাসপুর ইউপি চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কুদ্দুস বেপারী ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছে। মাঝেমধ্যে তারা সংঘর্ষে লিপ্ত হন। এরই অংশ হিসেবে শনিবার ইউনিয়নের কাজিয়ারচর এলাকায় তারা বোমাযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন।
এ ঘটনায় রোববার সকালে জাজিরা থানা পুলিশের এসআই সঞ্জয় কুমার দাস বাদী হয়ে দুই পক্ষের ৮৮ জনের নাম উল্লেখসহ এক হাজার জনকে অজ্ঞাত পরিচয়ের আসামি করে মামলা করেন। তাদের মধ্যে আটজনকে আটক করতে পেরেছে পুলিশ ও র্যাব।
এর মধ্যে বিলাসপুর ইউপি চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কুদ্দুস বেপারীকে শনিবার রাতে র্যাব-৮ ও র্যাব-৩-এর সদস্যরা ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করেন। বাকি সাতজনকে বিলাসপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা থেকে আটক করে যৌথবাহিনী।
ওসি দুলাল আকন্দ বলেন, আওয়ামী লীগের সংঘর্ষের ঘটনায় অপর আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সংশ্লিষ্ট এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে র্যাব-৮ মাদারীপুরের কোম্পানি কমান্ডার পুলিশ সুপার মনির হোসেন কুদ্দুস বেপারীকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, র্যাব-৮ ও র্যাব-৩-এর যৌথ অভিযানে ঢাকার মোমিনবাগ এলাকা থেকে রোববার রাত ১টার দিকে প্রধান আসামি কুদ্দুস বেপারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি এখন র্যাব হেফাজতে রয়েছেন।
শরীয়তপুরের জাজিরার বিলাসপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও মুহুর্মুহু ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় মামলা হয়েছে। পুলিশ বাদী হয়ে বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে জাজিরা থানায় মামলাটি করেছে। এতে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী। রোববার মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন জাজিরা থানার ওসি মোহাম্মদ দুলাল আকন্দ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিলাসপুর ইউপি চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কুদ্দুস বেপারী ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জলিল মাদবরের সমর্থকদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছে। মাঝেমধ্যে তারা সংঘর্ষে লিপ্ত হন। এরই অংশ হিসেবে শনিবার ইউনিয়নের কাজিয়ারচর এলাকায় তারা বোমাযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন।
এ ঘটনায় রোববার সকালে জাজিরা থানা পুলিশের এসআই সঞ্জয় কুমার দাস বাদী হয়ে দুই পক্ষের ৮৮ জনের নাম উল্লেখসহ এক হাজার জনকে অজ্ঞাত পরিচয়ের আসামি করে মামলা করেন। তাদের মধ্যে আটজনকে আটক করতে পেরেছে পুলিশ ও র্যাব।
এর মধ্যে বিলাসপুর ইউপি চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি কুদ্দুস বেপারীকে শনিবার রাতে র্যাব-৮ ও র্যাব-৩-এর সদস্যরা ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করেন। বাকি সাতজনকে বিলাসপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা থেকে আটক করে যৌথবাহিনী।
ওসি দুলাল আকন্দ বলেন, আওয়ামী লীগের সংঘর্ষের ঘটনায় অপর আসামিদের গ্রেপ্তারে চেষ্টা চলছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সংশ্লিষ্ট এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে র্যাব-৮ মাদারীপুরের কোম্পানি কমান্ডার পুলিশ সুপার মনির হোসেন কুদ্দুস বেপারীকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, র্যাব-৮ ও র্যাব-৩-এর যৌথ অভিযানে ঢাকার মোমিনবাগ এলাকা থেকে রোববার রাত ১টার দিকে প্রধান আসামি কুদ্দুস বেপারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি এখন র্যাব হেফাজতে রয়েছেন।
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২৪ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪৩ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
৩ ঘণ্টা আগে