উপজেলা সংবাদদাতা, (শ্রীপুর) গাজীপুর
সড়কের দুই পাশে সবুজের ছোঁয়া। বিশাল এলাকাজুড়ে এ ধানক্ষেতে আটকে যায় চোখ। এখানেই শস্যচিত্রে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে গণঅভ্যুত্থানে জীবন দেওয়া শহীদ আবু সাঈদের প্রতিকৃতি। দুই রঙের ধানগাছে এমন শিল্প তুলে ধরেছেন কৃষক।
গাজীপুরের শ্রীপুরে আবু সাঈদের এই প্রতিকৃতি দেখতে নিয়মিত ভিড় জমাচ্ছেন মানুষ। উপজেলার টেংরা বাজার থেকে পাকা সড়ক ধরে একটু সামনে গেলেই পৌঁছানো যায় এ ধানক্ষেতে। শুধু শ্রীপুর নয়, সৌন্দর্য উপভোগ করতে আশপাশের বিভিন্ন উপজেলার লোকজনও আসছেন।
শস্যচিত্র তুলে ধরা কৃষকের নাম এনামুল হক। তিনি উপজেলার বেকাশাহরা গ্রামের আবদুল আউয়ালের ছেলে। স্ত্রী ও দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে তার সংসার। ২০২২ সাল থেকে নিয়মিত জমিতে শস্যচিত্র বানাচ্ছেন এই কৃষক।
ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থেকে আসা আতর আলী বলেন, গত বছর এনামুলের করা শস্যচিত্র দেখতে এসেছিলাম। এর আগের বছর শস্যচিত্র ‘জাতীয় পতাকা বানিয়েছেন তিনি। এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ হওয়া আবু সাঈদের প্রতিকৃতি দেখতে এসেছি।
মাওনা থেকে আসা আজমল হোসেন বলেন, একজন শৌখিন মানুষের ধানগাছ দিয়ে বানানো এমন শিল্পকর্ম দেখতে ভালো লাগছে। একজন কৃষকের এমন উদ্যোগ আসলেই প্রশংসনীয়।
শখ থেকেই এমন চিত্র তৈরি করেন বলে জানান এনামুল হক। তিনি বলেন, মানুষ আমার বানানো শস্যচিত্র দেখতে আসেন। এতে যে আনন্দ, তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি উৎসাহ পাই।
কীভাবে এমন শস্যচিত্র করেছেন জানতে চাইলে এনামুল বলেন, এবারের শস্যচিত্র বানাতে বেগুনি ও সবুজ জাতের ধানের বীজ ব্যবহার করা হয়েছে। প্রথমে জমিতে দড়ি দিয়ে কাঠামো তৈরি করি। এরপর নিখুঁতভাবে ধানের চারা রোপণ করা হয়। মূলত শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় শহীদ আবু সাঈদের প্রতিকৃতি বানিয়েছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সুমাইয়া সুলতানা বন্যা বলেন, কৃষক এনামুলের শস্যচিত্রের কথা শুনেছি। এমন উদ্যোগ খুবই প্রশংসনীয়।
সড়কের দুই পাশে সবুজের ছোঁয়া। বিশাল এলাকাজুড়ে এ ধানক্ষেতে আটকে যায় চোখ। এখানেই শস্যচিত্রে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে গণঅভ্যুত্থানে জীবন দেওয়া শহীদ আবু সাঈদের প্রতিকৃতি। দুই রঙের ধানগাছে এমন শিল্প তুলে ধরেছেন কৃষক।
গাজীপুরের শ্রীপুরে আবু সাঈদের এই প্রতিকৃতি দেখতে নিয়মিত ভিড় জমাচ্ছেন মানুষ। উপজেলার টেংরা বাজার থেকে পাকা সড়ক ধরে একটু সামনে গেলেই পৌঁছানো যায় এ ধানক্ষেতে। শুধু শ্রীপুর নয়, সৌন্দর্য উপভোগ করতে আশপাশের বিভিন্ন উপজেলার লোকজনও আসছেন।
শস্যচিত্র তুলে ধরা কৃষকের নাম এনামুল হক। তিনি উপজেলার বেকাশাহরা গ্রামের আবদুল আউয়ালের ছেলে। স্ত্রী ও দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে তার সংসার। ২০২২ সাল থেকে নিয়মিত জমিতে শস্যচিত্র বানাচ্ছেন এই কৃষক।
ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থেকে আসা আতর আলী বলেন, গত বছর এনামুলের করা শস্যচিত্র দেখতে এসেছিলাম। এর আগের বছর শস্যচিত্র ‘জাতীয় পতাকা বানিয়েছেন তিনি। এবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ হওয়া আবু সাঈদের প্রতিকৃতি দেখতে এসেছি।
মাওনা থেকে আসা আজমল হোসেন বলেন, একজন শৌখিন মানুষের ধানগাছ দিয়ে বানানো এমন শিল্পকর্ম দেখতে ভালো লাগছে। একজন কৃষকের এমন উদ্যোগ আসলেই প্রশংসনীয়।
শখ থেকেই এমন চিত্র তৈরি করেন বলে জানান এনামুল হক। তিনি বলেন, মানুষ আমার বানানো শস্যচিত্র দেখতে আসেন। এতে যে আনন্দ, তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি উৎসাহ পাই।
কীভাবে এমন শস্যচিত্র করেছেন জানতে চাইলে এনামুল বলেন, এবারের শস্যচিত্র বানাতে বেগুনি ও সবুজ জাতের ধানের বীজ ব্যবহার করা হয়েছে। প্রথমে জমিতে দড়ি দিয়ে কাঠামো তৈরি করি। এরপর নিখুঁতভাবে ধানের চারা রোপণ করা হয়। মূলত শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় শহীদ আবু সাঈদের প্রতিকৃতি বানিয়েছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সুমাইয়া সুলতানা বন্যা বলেন, কৃষক এনামুলের শস্যচিত্রের কথা শুনেছি। এমন উদ্যোগ খুবই প্রশংসনীয়।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে