
প্রতিনিধি, ইবি

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ইকসু) গঠনের রোডম্যাপের দাবিতে ‘মার্চ ফর ইকসু’ করেছে শিক্ষার্থী ও ছাত্রনেতারা। সোমবার বেলা দুইটা নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে একত্রিত হয় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। পরে সেখান থেকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করেন তারা।
এ সময় উপাচার্য ছাড়াও সভাকক্ষে উপস্থিত ছিলেন, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী, প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামাম, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম, সাবেক সমন্বয়ক এস এম সুইট, ইবি ছাত্রদলের আহবায়ক সাহেদ আহম্মেদ, ছাত্রশিবির সভাপতি মাহমুদুল হাসান, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত, খেলাফত ছাত্র মজলিসের সভাপতি সাদেক খান, ইকসু গঠন আন্দোলনের বোরহান উদ্দিন, রাকিবুল ইসলাম, সাজ্জাতুল্লাহ শেখ ছাড়াও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও ছাত্রনেতাবৃন্দ।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ছাত্র সংসদ করা সহজ কারণ তাদের গঠনতন্ত্রে আগে থেকেই আইন আছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু আইনগত অনুমোদন নেই সেহেতু এটা কিভাবে করা যায় সে বিষয়ে ছাত্রদের সাথে আলাপ করবো বলেছিলাম। ইকসু ছাত্রদের দাবি। অবশ্যই এই দাবি পূরণ করবো।
সার্বিক বিষয়ে সাবেক সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, আজ আমরা ইকসুর দাবি নিয়ে যে মার্চ ফর ইকসু একটি সম্মিলিত প্লাটফর্ম গঠন করেছিলাম, সে জায়গা থেকেই আজকে আমরা উপাচার্যের স্যারের দেখা করেছি। তিনি আমাদের নভেম্বরের ১৫ তারিখের মধ্যে ইকসু নির্বাচনের আউটলাইন দিয়েছেন। এছাড়াও ছাত্র ও শিক্ষকদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হবে যেটি ইকসু গঠনতন্ত্র নিয়ে কাজ করবে। আশাকরি এই আউট লাইনের মধ্যে সকল ধরনের কাজ শেষ হবে।
এছাড়া আগামী সপ্তাহের মধ্যে কমিটি গঠনসহ নভেম্বরের মধ্য সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচনের আশা ব্যক্ত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ইকসু) গঠনের রোডম্যাপের দাবিতে ‘মার্চ ফর ইকসু’ করেছে শিক্ষার্থী ও ছাত্রনেতারা। সোমবার বেলা দুইটা নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে একত্রিত হয় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। পরে সেখান থেকে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করেন তারা।
এ সময় উপাচার্য ছাড়াও সভাকক্ষে উপস্থিত ছিলেন, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী, প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামাম, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম, সাবেক সমন্বয়ক এস এম সুইট, ইবি ছাত্রদলের আহবায়ক সাহেদ আহম্মেদ, ছাত্রশিবির সভাপতি মাহমুদুল হাসান, ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি ইসমাইল হোসেন রাহাত, খেলাফত ছাত্র মজলিসের সভাপতি সাদেক খান, ইকসু গঠন আন্দোলনের বোরহান উদ্দিন, রাকিবুল ইসলাম, সাজ্জাতুল্লাহ শেখ ছাড়াও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও ছাত্রনেতাবৃন্দ।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ছাত্র সংসদ করা সহজ কারণ তাদের গঠনতন্ত্রে আগে থেকেই আইন আছে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু আইনগত অনুমোদন নেই সেহেতু এটা কিভাবে করা যায় সে বিষয়ে ছাত্রদের সাথে আলাপ করবো বলেছিলাম। ইকসু ছাত্রদের দাবি। অবশ্যই এই দাবি পূরণ করবো।
সার্বিক বিষয়ে সাবেক সমন্বয়ক এস এম সুইট বলেন, আজ আমরা ইকসুর দাবি নিয়ে যে মার্চ ফর ইকসু একটি সম্মিলিত প্লাটফর্ম গঠন করেছিলাম, সে জায়গা থেকেই আজকে আমরা উপাচার্যের স্যারের দেখা করেছি। তিনি আমাদের নভেম্বরের ১৫ তারিখের মধ্যে ইকসু নির্বাচনের আউটলাইন দিয়েছেন। এছাড়াও ছাত্র ও শিক্ষকদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হবে যেটি ইকসু গঠনতন্ত্র নিয়ে কাজ করবে। আশাকরি এই আউট লাইনের মধ্যে সকল ধরনের কাজ শেষ হবে।
এছাড়া আগামী সপ্তাহের মধ্যে কমিটি গঠনসহ নভেম্বরের মধ্য সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচনের আশা ব্যক্ত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ।

মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৪ ঘণ্টা আগে
স্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৫ ঘণ্টা আগে