
জেলা প্রতিনিধি, মেহেরপুর

মেহেরপুরে অনুষ্ঠিত হলো গ্রাম বাংলার হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা। জেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে ছয়টি লাঠিয়াল দল খেলায় অংশগ্রহণ করে। খেলাটি দেখতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজারো দর্শক উপস্থিত হয়। মাঠজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ ও টানটান উত্তেজনা।
আয়োজকরা জানান, তরুণ প্রজন্মকে লাঠিখেলার সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখা এবং মাদকাসক্তি থেকে দূরে রাখতে এই ধরনের আয়োজন করা হয়েছে। খেলা শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
লাঠিখেলা বাংলার গ্রামাঞ্চলের ঐতিহ্য এবং লোকজ ক্রীড়া সংস্কৃতির অন্যতম প্রতীক। একসময় গ্রামাঞ্চলের হাট-বাজার, বিশেষ উৎসব ও পালাগানে লাঠিখেলা ছিল অন্যতম আকর্ষণ। কিন্তু আধুনিক বিনোদনের ছোঁয়ায় হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ঐতিহ্য। মেহেরপুরে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সেই হারানো ঐতিহ্য নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরা হয়েছে।
গাংনী বাজারপাড়া উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে গাংনী মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত এই খেলা সকাল থেকে দর্শকদের সমাগমে মুখরিত হয়। জেলার বিভিন্ন এলাকার নারী-পুরুষ, তরুণ-তরুণীসহ বৃদ্ধ-বৃদ্ধারাও খেলা উপভোগ করেন। লাঠিয়ালদের নানা কৌশল, হঠাৎ আক্রমণ ও প্রতিহত করার দক্ষতা দর্শকদের মুগ্ধ করেছে।
রাকিব হোসেন বলেন, ‘অনেক দিন পরে এমন খেলা সামনে থেকে দেখার সুযোগ পেলাম। দু’পক্ষের লড়াইটি দেখেই ভালো লাগলো। আমরা চাই এই ঐতিহ্য নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছাক।’
খেলা দেখতে আসা হাবিবা সুলতানা বলেন, ‘ছোটবেলায় খেলার কথা শুনেছিলাম। আজ পরিবারের সঙ্গে খেলা দেখার সুযোগ পেয়ে আনন্দিত। ছোটরাও খেলায় অংশ নিয়েছে, দেখে খুব ভালো লাগছে।’
আয়োজক কমিটির সভাপতি সোহানুর রহমান বলেন, ‘লাঠিখেলা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাগুলোর মধ্যে অন্যতম। আমাদের এই আয়োজনের মাধ্যমে অনেকেই পুরোনো দিনের স্মৃতি ফিরে পেয়েছে।’
উপদেষ্টা মকবুল হোসেন মেঘলা বলেন, ‘হারিয়ে যাওয়া সব ঐতিহ্যবাহী খেলাই আগামীতে চালু করা হবে। এই খেলা ভবিষ্যতে আরো বড় পরিসরে আয়োজন করা হবে, যাতে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য পুনরায় ফিরে আসে।’
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টন, গাংনী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি রেজাউল হক, গাংনী পৌর বিএনপির সভাপতি মকবুল হোসেন মেঘলা ও অন্যান্য অতিথিরা।

মেহেরপুরে অনুষ্ঠিত হলো গ্রাম বাংলার হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা। জেলার বিভিন্ন গ্রাম থেকে ছয়টি লাঠিয়াল দল খেলায় অংশগ্রহণ করে। খেলাটি দেখতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজারো দর্শক উপস্থিত হয়। মাঠজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ ও টানটান উত্তেজনা।
আয়োজকরা জানান, তরুণ প্রজন্মকে লাঠিখেলার সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখা এবং মাদকাসক্তি থেকে দূরে রাখতে এই ধরনের আয়োজন করা হয়েছে। খেলা শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
লাঠিখেলা বাংলার গ্রামাঞ্চলের ঐতিহ্য এবং লোকজ ক্রীড়া সংস্কৃতির অন্যতম প্রতীক। একসময় গ্রামাঞ্চলের হাট-বাজার, বিশেষ উৎসব ও পালাগানে লাঠিখেলা ছিল অন্যতম আকর্ষণ। কিন্তু আধুনিক বিনোদনের ছোঁয়ায় হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ঐতিহ্য। মেহেরপুরে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সেই হারানো ঐতিহ্য নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরা হয়েছে।
গাংনী বাজারপাড়া উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে গাংনী মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত এই খেলা সকাল থেকে দর্শকদের সমাগমে মুখরিত হয়। জেলার বিভিন্ন এলাকার নারী-পুরুষ, তরুণ-তরুণীসহ বৃদ্ধ-বৃদ্ধারাও খেলা উপভোগ করেন। লাঠিয়ালদের নানা কৌশল, হঠাৎ আক্রমণ ও প্রতিহত করার দক্ষতা দর্শকদের মুগ্ধ করেছে।
রাকিব হোসেন বলেন, ‘অনেক দিন পরে এমন খেলা সামনে থেকে দেখার সুযোগ পেলাম। দু’পক্ষের লড়াইটি দেখেই ভালো লাগলো। আমরা চাই এই ঐতিহ্য নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছাক।’
খেলা দেখতে আসা হাবিবা সুলতানা বলেন, ‘ছোটবেলায় খেলার কথা শুনেছিলাম। আজ পরিবারের সঙ্গে খেলা দেখার সুযোগ পেয়ে আনন্দিত। ছোটরাও খেলায় অংশ নিয়েছে, দেখে খুব ভালো লাগছে।’
আয়োজক কমিটির সভাপতি সোহানুর রহমান বলেন, ‘লাঠিখেলা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী খেলাগুলোর মধ্যে অন্যতম। আমাদের এই আয়োজনের মাধ্যমে অনেকেই পুরোনো দিনের স্মৃতি ফিরে পেয়েছে।’
উপদেষ্টা মকবুল হোসেন মেঘলা বলেন, ‘হারিয়ে যাওয়া সব ঐতিহ্যবাহী খেলাই আগামীতে চালু করা হবে। এই খেলা ভবিষ্যতে আরো বড় পরিসরে আয়োজন করা হবে, যাতে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য পুনরায় ফিরে আসে।’
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মেহেরপুর জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টন, গাংনী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি রেজাউল হক, গাংনী পৌর বিএনপির সভাপতি মকবুল হোসেন মেঘলা ও অন্যান্য অতিথিরা।

ঝালকাঠি -০২ (সদর-নলছিটি) আসনে সাবেক এমপি ও জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টোকে বিএনপি থেকে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে।
১০ মিনিট আগে
দিনাজপুর—১ (বীরগঞ্জ - কাহারোল) আসনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপির সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে মঞ্জুরুল ইসলাম মুঞ্জুর নাম ঘোষণা করায় তৎক্ষণিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী মতিউর রহমান। সোমবার ফেসবুক পোস্টে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও জামায়াতে ইসলামী নেতা মাসুদ সাঈদী বলেছেন, নির্বাচিত হলে তিনি বাংলাদেশকে উন্নয়নের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করবেন। তিনি বলেন, দেশের প্রতিটি মানুষ আজ পরিবর্তন চায়। তারা চায় একটি জবাবদিহিতামূলক সরকার, ন্যায় ও ইনসাফ-ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা।
৪ ঘণ্টা আগে
ঘোষিত তালিকায় চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা–কর্ণফুলী) আসনে প্রার্থী হয়েছেন সরোয়ার জামাল নিজাম। এবারসহ তিনি পাঁচবার এই আসনে মনোনয়ন পেয়ে রেকর্ড সৃষ্টি করেছেন। এরমধ্যে তিনবার তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করায় তিনি নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়ান।
৪ ঘণ্টা আগে