
জেলা প্রতিনিধি, বাগেরহাট

বাগেরহাটে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত সাংবাদিক ও বিএনপি নেতা এসএম হায়াত উদ্দিন হত্যা মামলায় দু’দিন পর ১৯ জনকে আসামি করা হয়েছে। নিহতের মা হাসিনা বেগম বাদী হয়ে রবিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বাগেরহাট সদর থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
মামলায় হাড়িখালি এলাকার মো. ইসরাইল মোল্লাকে প্রধান আসামি করে সাতজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
নিহত এসএম হায়াত উদ্দিন (৪২) দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক এবং বিএনপির নেতা ছিলেন। তিনি বাগেরহাট পৌরসভার হাড়িখালি এলাকার মৃত নিজাম উদ্দিনের ছেলে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বাগেরহাট পৌর বিএনপির সম্মেলনে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন তিনি তবে পরাজিত হন।
প্রধান আসামি মো. ইসরাইল মোল্লা একই এলাকার মো. আব্দুস ছালাম মোল্লার ছেলে। তিনি বিএনপির কর্মী এবং ‘ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড হেলথ কেয়ার সোসাইটি’-এর বাগেরহাট জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক। স্থানীয়ভাবে তার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে মাদকব্যবসার অভিযোগ রয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় হাড়িখালি এলাকায় এসএম হায়াত উদ্দিনের ওপর ইসরাইল মোল্লা ও তার সহযোগীরা হামলা চালায়। তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বাগেরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হলে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শনিবার বিকেলে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ হায়াত উদ্দিনের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ওই রাতে হাড়িখালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে নিজ বাড়ির পাশে তাকে দাফন করা হয়।
বাগেরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহমুদ-উল-হাসান বলেন, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের মা একটি মামলা করেছেন। মামলার প্রধান আসামি ইসরাইল মোল্লাসহ জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

বাগেরহাটে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত সাংবাদিক ও বিএনপি নেতা এসএম হায়াত উদ্দিন হত্যা মামলায় দু’দিন পর ১৯ জনকে আসামি করা হয়েছে। নিহতের মা হাসিনা বেগম বাদী হয়ে রবিবার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বাগেরহাট সদর থানায় এ মামলা দায়ের করেন।
মামলায় হাড়িখালি এলাকার মো. ইসরাইল মোল্লাকে প্রধান আসামি করে সাতজনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
নিহত এসএম হায়াত উদ্দিন (৪২) দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক এবং বিএনপির নেতা ছিলেন। তিনি বাগেরহাট পৌরসভার হাড়িখালি এলাকার মৃত নিজাম উদ্দিনের ছেলে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বাগেরহাট পৌর বিএনপির সম্মেলনে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন তিনি তবে পরাজিত হন।
প্রধান আসামি মো. ইসরাইল মোল্লা একই এলাকার মো. আব্দুস ছালাম মোল্লার ছেলে। তিনি বিএনপির কর্মী এবং ‘ন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড হেলথ কেয়ার সোসাইটি’-এর বাগেরহাট জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক। স্থানীয়ভাবে তার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরে মাদকব্যবসার অভিযোগ রয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় হাড়িখালি এলাকায় এসএম হায়াত উদ্দিনের ওপর ইসরাইল মোল্লা ও তার সহযোগীরা হামলা চালায়। তারা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বাগেরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হলে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
শনিবার বিকেলে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ হায়াত উদ্দিনের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ওই রাতে হাড়িখালি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে জানাজা শেষে নিজ বাড়ির পাশে তাকে দাফন করা হয়।
বাগেরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহমুদ-উল-হাসান বলেন, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের মা একটি মামলা করেছেন। মামলার প্রধান আসামি ইসরাইল মোল্লাসহ জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টা নাগাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের থিওলজি এন্ড ইসলামিক স্ট্যাডিজ অনুষদের সামনে থেকে একটি র্যালি শুরু হয়। র্যালিটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রধান ফটক হয়ে ইবি থানা সংলগ্ন শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্থাপিত ভিত্তিপ্রস্তরে এসে শেষ হয়।
৩৩ মিনিট আগে
লক্ষ্মীপুর-২ আসনে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী মাস্টার রুহুল আমিন ভূঁইয়ার সমর্থনে আজ (৭ নভেম্বর) এক বিশাল মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী, সাবেক উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান ও চাঁদপুর জেলা সেক্রেটারি মো. শাহজাহান মিয়া ব্যাপক গণসংযোগ করেছেন।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, নির্বাচনের বিষয়ে আশঙ্কা কখনোই ছিল না। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন হবে। প্রথম থেকে একই কথা বলে আসছি, নির্বাচন ঠেকানোর ক্ষমতা কারোর নেই।
১ ঘণ্টা আগে