জেলা প্রতিনিধি, ঝিনাইদহ
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বেই আগামী ফেব্রুয়ারিতে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেবে। তবে যারা অতীতে দেশকে জিম্মি করে রেখেছিল, তারা নির্বাচনের আগে নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।
বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহ ডায়াবেটিক সমিতি আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সভায় সভাপতিত্ব করেন সমিতির সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুন্সি কামাল আজাদ পান্নু, জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এমএ মজিদ, সহসভাপতি জাহিদুজ্জামান মনা, আক্তারুজ্জামান ও জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, দেশের ইতিহাস হলো সমাজ বদলের ইতিহাস। এক সময় মানুষ যখন আত্মকেন্দ্রিক জীবনযাপন করত, তখন সমাজবদ্ধ হয়ে সভ্যতার দিকে ধাবিত হয় এবং নিজেদের শাসক মনোনীত করে। এই প্রেক্ষাপটে তিনি মদিনা সনদের উল্লেখ করে বলেন, সেটি ছিল প্রথম সামাজিক ও রাজনৈতিক চুক্তি। তেমনি জুলাই বিপ্লবও জনগণের সামাজিক চুক্তির মাধ্যমে বর্তমান সরকারকে বৈধতা দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, “আমি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলতে চাই, ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বেই আগামী ফেব্রুয়ারিতে দেশে নির্বাচন হবে। জনগণ সতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেবে। এটাই জনগণের সাথে বর্তমান সরকারের সামাজিক চুক্তি।”
অ্যাটর্নি জেনারেল দাবি করেন, অতীতে লাখো মানুষ রাজনৈতিক মামলার শিকার হয়েছেন, হাজারো মানুষ গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়েছেন। সাংবিধানিক সব পথ রুদ্ধ হয়ে যাওয়ায় জনগণই জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে দেশকে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে নিয়ে এসেছে। আর সেই আন্দোলনের ফলেই বর্তমান সরকারের বৈধতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “যারা গণতন্ত্রের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চাইবে কিংবা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করবে, তাদের আইনসঙ্গতভাবে জবাব দেবে দেশের জনগণ।” একই সঙ্গে তিনি জানান, শেখ হাসিনার শাসনামলে সংঘটিত গুম-খুন ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার হবে এবং বিনা বিচারে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
সভায় বক্তারা বলেন, আগামী বাংলাদেশ হবে গণতান্ত্রিক ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার বাংলাদেশ, যেখানে আর কোনো মা-বোনকে রাতের পর রাত স্বজনের প্রতীক্ষায় থাকতে হবে না।
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বেই আগামী ফেব্রুয়ারিতে দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেবে। তবে যারা অতীতে দেশকে জিম্মি করে রেখেছিল, তারা নির্বাচনের আগে নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।
বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহ ডায়াবেটিক সমিতি আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। সভায় সভাপতিত্ব করেন সমিতির সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুন্সি কামাল আজাদ পান্নু, জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট এমএ মজিদ, সহসভাপতি জাহিদুজ্জামান মনা, আক্তারুজ্জামান ও জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, দেশের ইতিহাস হলো সমাজ বদলের ইতিহাস। এক সময় মানুষ যখন আত্মকেন্দ্রিক জীবনযাপন করত, তখন সমাজবদ্ধ হয়ে সভ্যতার দিকে ধাবিত হয় এবং নিজেদের শাসক মনোনীত করে। এই প্রেক্ষাপটে তিনি মদিনা সনদের উল্লেখ করে বলেন, সেটি ছিল প্রথম সামাজিক ও রাজনৈতিক চুক্তি। তেমনি জুলাই বিপ্লবও জনগণের সামাজিক চুক্তির মাধ্যমে বর্তমান সরকারকে বৈধতা দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, “আমি দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলতে চাই, ড. মোহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বেই আগামী ফেব্রুয়ারিতে দেশে নির্বাচন হবে। জনগণ সতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেবে। এটাই জনগণের সাথে বর্তমান সরকারের সামাজিক চুক্তি।”
অ্যাটর্নি জেনারেল দাবি করেন, অতীতে লাখো মানুষ রাজনৈতিক মামলার শিকার হয়েছেন, হাজারো মানুষ গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়েছেন। সাংবিধানিক সব পথ রুদ্ধ হয়ে যাওয়ায় জনগণই জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে দেশকে গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে নিয়ে এসেছে। আর সেই আন্দোলনের ফলেই বর্তমান সরকারের বৈধতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, “যারা গণতন্ত্রের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চাইবে কিংবা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করবে, তাদের আইনসঙ্গতভাবে জবাব দেবে দেশের জনগণ।” একই সঙ্গে তিনি জানান, শেখ হাসিনার শাসনামলে সংঘটিত গুম-খুন ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার হবে এবং বিনা বিচারে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
সভায় বক্তারা বলেন, আগামী বাংলাদেশ হবে গণতান্ত্রিক ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার বাংলাদেশ, যেখানে আর কোনো মা-বোনকে রাতের পর রাত স্বজনের প্রতীক্ষায় থাকতে হবে না।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২৯ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
১ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
২ ঘণ্টা আগে