
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর

যুবলীগের নামে বিক্ষোভ মিছিলের ব্যানার তৈরির অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের একজন স্থানীয় একটি ছাপাখানার মালিক এবং অপরজন স্থানীয় একটি পত্রিকার বার্তা সম্পাদক।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত বুধবার রাতে ভোলা ট্যাংক রোডে ফায়ার ব্রিগেড কার্যালয় সংলগ্ন এলাকা থেকে দেবু মল্লিক নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি স্থানীয় দৈনিক ‘রানার’-এর বার্তা সম্পাদক এবং পলাতক যুবলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন বিপুলের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক ছিলেন। পরে ঘোপ সেন্ট্রাল রোডের ‘আইএনবি ডিজিটাল’ ছাপাখানা থেকে প্রতিষ্ঠানটির মালিক নাহিদ ইসলামকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, ছাপাখানা থেকে কয়েকটি ব্যানার জব্দ করা হয়েছে। তাতে লেখা ছিল, ‘শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করো’, ‘অবৈধ আইসিটি আইন বন্ধ করো’ ইত্যাদি। আয়োজক হিসেবে আনোয়ার হোসেন বিপুলের নাম ব্যানারে উল্লেখ ছিল। বিপুল সাবেক যশোর সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা, বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছেন।
পুলিশের ভাষ্য, বিপুলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে। আওয়ামী শাসনকালে তার নেতৃত্বে বিভিন্ন স্থানে কিশোর গ্যাং গড়ে উঠেছিল, যারা নানা অপরাধে যুক্ত ছিল। এছাড়া বড় কোনো কর্মসূচি বা নির্বাচনের আগে বিএনপি কার্যালয় ও দলটির নেতাদের বাড়িতে যে বোমা হামলা হতো, তার মাস্টারমাইন্ডও ছিলেন বিপুল।
যুবলীগ নেতা বিপুল পালিয়ে যাওয়ার পর তার ব্যবসা দেখাশোনা করেন দেবু মল্লিক। আর ছাপাখানার মালিক নাহিদও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পক্ষে বিভিন্ন সময় ব্যানার-লিফলেট ছেপে দিয়ে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করতে ভূমিকা রেখেছেন।
রাতের অভিযানে নেতৃত্ব দেন যশোর কোতোয়ালি থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) কাজী বাবুল; থানা পুলিশ, ডিবি ও সাইবার ক্রাইম ইউনিটের একাধিক টিম এ অভিযানে অংশ নেয়। কাজী বাবুল জানান, আটক দুজনসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৩০-৩৫ জনকে অভিযুক্ত করে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার দুজনকে বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির করা হয়। পরে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) রুহুল আমিন জানান, পরিস্থিতি অশান্ত করতে যারা ভূমিকা রাখছে, তাদের পাকড়াও করা হবে।

যুবলীগের নামে বিক্ষোভ মিছিলের ব্যানার তৈরির অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের একজন স্থানীয় একটি ছাপাখানার মালিক এবং অপরজন স্থানীয় একটি পত্রিকার বার্তা সম্পাদক।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত বুধবার রাতে ভোলা ট্যাংক রোডে ফায়ার ব্রিগেড কার্যালয় সংলগ্ন এলাকা থেকে দেবু মল্লিক নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি স্থানীয় দৈনিক ‘রানার’-এর বার্তা সম্পাদক এবং পলাতক যুবলীগ নেতা আনোয়ার হোসেন বিপুলের বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক ছিলেন। পরে ঘোপ সেন্ট্রাল রোডের ‘আইএনবি ডিজিটাল’ ছাপাখানা থেকে প্রতিষ্ঠানটির মালিক নাহিদ ইসলামকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, ছাপাখানা থেকে কয়েকটি ব্যানার জব্দ করা হয়েছে। তাতে লেখা ছিল, ‘শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করো’, ‘অবৈধ আইসিটি আইন বন্ধ করো’ ইত্যাদি। আয়োজক হিসেবে আনোয়ার হোসেন বিপুলের নাম ব্যানারে উল্লেখ ছিল। বিপুল সাবেক যশোর সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা, বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছেন।
পুলিশের ভাষ্য, বিপুলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে। আওয়ামী শাসনকালে তার নেতৃত্বে বিভিন্ন স্থানে কিশোর গ্যাং গড়ে উঠেছিল, যারা নানা অপরাধে যুক্ত ছিল। এছাড়া বড় কোনো কর্মসূচি বা নির্বাচনের আগে বিএনপি কার্যালয় ও দলটির নেতাদের বাড়িতে যে বোমা হামলা হতো, তার মাস্টারমাইন্ডও ছিলেন বিপুল।
যুবলীগ নেতা বিপুল পালিয়ে যাওয়ার পর তার ব্যবসা দেখাশোনা করেন দেবু মল্লিক। আর ছাপাখানার মালিক নাহিদও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের পক্ষে বিভিন্ন সময় ব্যানার-লিফলেট ছেপে দিয়ে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করতে ভূমিকা রেখেছেন।
রাতের অভিযানে নেতৃত্ব দেন যশোর কোতোয়ালি থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) কাজী বাবুল; থানা পুলিশ, ডিবি ও সাইবার ক্রাইম ইউনিটের একাধিক টিম এ অভিযানে অংশ নেয়। কাজী বাবুল জানান, আটক দুজনসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৩০-৩৫ জনকে অভিযুক্ত করে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার দুজনকে বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির করা হয়। পরে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) রুহুল আমিন জানান, পরিস্থিতি অশান্ত করতে যারা ভূমিকা রাখছে, তাদের পাকড়াও করা হবে।

বিষয়টি নিয়ে এলাকাজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি প্রশাসনিক পর্যায় পর্যন্ত জানাজানি হলে ওই নেতা অফিস থেকে ইউনিয়ন বিএনপির সাইনবোর্ড সরিয়ে ফেলে। এরপর থেকে তিনি ওই অফিসকে আনঅফিসিয়ালি ডিলারশিপের গোডাউন ঘোষণা করেন।
৩ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের রাউজানের পাহাড়ি জনপদ নোয়াপাড়া। চারদিকে বেতগাছ, পাম, বাঁশঝাড় আর সরু কাঁচা রাস্তা। ভেতরে ঢুকলে চোখে পড়ে এক তিনতলা বাড়ি। বাইরে শান্ত, ভেতরে যেন যুদ্ধের প্রস্তুতি।
৫ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে ছিটকে পড়ে দুই যুবক নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও একজন। বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার বারইয়ারহাটের ধুমঘাট এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঢাকামুখী লেনে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে
যে বয়সে খেলাধুলা করে সময় কাটানোর কথা তার। অথচ সেই বয়সে সংসারের বোঝা কাঁধে নিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছে ৯ বছরের ছোট্ট শিশু মরিয়ম। বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর ৬ বছর বয়সী ছোট ভাই ইসমাইলকে নিয়ে এখন মানবেতর জীবন-যাপন করছে সে।
৬ ঘণ্টা আগে