জেলা প্রতিনিধি, চুয়াডাঙ্গা
চুয়াডাঙ্গার সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের সহযোগিতায় ভারতীয় নাগরিক মৃত মা জাহানারা বেগমের মুখ শেষ বারের মত দেখতে পেলো বাংলাদেশি মেয়ে পারভীনা বেগম উপিয়া।
শনিবার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধীন মেহেরপুরের মুজিবনগর বিওপির ১০৫ নম্বর মেইন পিলারে শূন্যরেখায় মৃত মায়ের মুখ শেষ বারের মত দেখতে পায় মেয়ে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল নাজমুল হাসান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়—মুজিবনগর বিওপি কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত সীমান্ত এলাকার নিকটস্থ মেইন পিলার ১০৫ বিপরীতে ভারতের নদীয়া জেলার হৃদয়পুর গ্রামের বাসিন্দা ভারতীয় নাগরিক জামাত আলীর স্ত্রী জাহানারা বেগম (৬৫) শুক্রবার ভারতীয় সময় বিকাল সোয়া ৪টায় নিজ বাসভবনে দীর্ঘদিনের অসুস্থতার পর মারা যান।
এতে আরো বলা হয়—তিনি দীর্ঘ সময় ধরে বিভিন্ন জটিল ও দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে ৩ ছেলে ও ২ মেয়েকে রেখে গেছেন। তার মেয়ে পারভীনা বেগম উপিয়ার বহু বছর আগে বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার আনন্দবাস গ্রামে রবিউল শেখের সঙ্গে বিয়ে হয়। সেই থেকে তিনি স্বামী ও সন্তানসহ স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে মেয়ে পারভীনা বেগম উপিয়া মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। শেষ বারের মতো মৃত মায়ের মুখ দেখার আকুতি জানালে তখন সেটিকে শুধুই একটি অনুরোধ নয়—একজন সন্তানের চিরন্তন অধিকার হিসেবে বিবেচনা করে বিজিবি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়—মানবিক আবেদনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে, বিজিবি চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের সাথে তাৎক্ষণিক সমন্বয় করা হয়। দুদেশের বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকে চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়নের এক সংক্ষিপ্ত হৃদয়বিদারক অনুষ্ঠানে সীমান্তের শূন্যরেখায় জাহানারা বেগমের মরদেহ নিয়ে আসা হয় এবং তার বাংলাদেশে বসবাসরত মেয়েকে শেষবারের মতো মায়ের মুখ দেখার সুযোগ করে দেয়া হয়। এরপর মরদেহটি ভারতের হৃদয়পুর গ্রামে নিয়ে যায় বিএসএফ। ঘটনাটি বিজিবি ও বিএসএফের সৌহার্দ্যপূর্ণ পারস্পরিক সম্পর্ক এবং মানবিক সহানুভূতির এক অনন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে।
সীমান্তে দায়িত্ব পালনরত দুই দেশের এই বাহিনীগুলোর মধ্যে এই ধরনের মানবিক কার্যক্রম শুধু আন্তঃসীমান্ত সম্পর্কেই নয়,বরং সীমান্তবর্তী সাধারণ মানুষের মধ্যেও আস্থার এক সেতুবন্ধন তৈরি করে। বিজিবি সদস্যরা রাত-দিন সীমান্তের সুরক্ষা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
চুয়াডাঙ্গার সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের সহযোগিতায় ভারতীয় নাগরিক মৃত মা জাহানারা বেগমের মুখ শেষ বারের মত দেখতে পেলো বাংলাদেশি মেয়ে পারভীনা বেগম উপিয়া।
শনিবার সকাল ১০টায় চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধীন মেহেরপুরের মুজিবনগর বিওপির ১০৫ নম্বর মেইন পিলারে শূন্যরেখায় মৃত মায়ের মুখ শেষ বারের মত দেখতে পায় মেয়ে। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল নাজমুল হাসান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়—মুজিবনগর বিওপি কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত সীমান্ত এলাকার নিকটস্থ মেইন পিলার ১০৫ বিপরীতে ভারতের নদীয়া জেলার হৃদয়পুর গ্রামের বাসিন্দা ভারতীয় নাগরিক জামাত আলীর স্ত্রী জাহানারা বেগম (৬৫) শুক্রবার ভারতীয় সময় বিকাল সোয়া ৪টায় নিজ বাসভবনে দীর্ঘদিনের অসুস্থতার পর মারা যান।
এতে আরো বলা হয়—তিনি দীর্ঘ সময় ধরে বিভিন্ন জটিল ও দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগছিলেন। মৃত্যুকালে ৩ ছেলে ও ২ মেয়েকে রেখে গেছেন। তার মেয়ে পারভীনা বেগম উপিয়ার বহু বছর আগে বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর উপজেলার আনন্দবাস গ্রামে রবিউল শেখের সঙ্গে বিয়ে হয়। সেই থেকে তিনি স্বামী ও সন্তানসহ স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে মেয়ে পারভীনা বেগম উপিয়া মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। শেষ বারের মতো মৃত মায়ের মুখ দেখার আকুতি জানালে তখন সেটিকে শুধুই একটি অনুরোধ নয়—একজন সন্তানের চিরন্তন অধিকার হিসেবে বিবেচনা করে বিজিবি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়—মানবিক আবেদনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে, বিজিবি চুয়াডাঙ্গা-৬ ব্যাটালিয়নের পক্ষ থেকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের সাথে তাৎক্ষণিক সমন্বয় করা হয়। দুদেশের বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে এক পতাকা বৈঠকে চুয়াডাঙ্গা ব্যাটালিয়নের এক সংক্ষিপ্ত হৃদয়বিদারক অনুষ্ঠানে সীমান্তের শূন্যরেখায় জাহানারা বেগমের মরদেহ নিয়ে আসা হয় এবং তার বাংলাদেশে বসবাসরত মেয়েকে শেষবারের মতো মায়ের মুখ দেখার সুযোগ করে দেয়া হয়। এরপর মরদেহটি ভারতের হৃদয়পুর গ্রামে নিয়ে যায় বিএসএফ। ঘটনাটি বিজিবি ও বিএসএফের সৌহার্দ্যপূর্ণ পারস্পরিক সম্পর্ক এবং মানবিক সহানুভূতির এক অনন্য উদাহরণ হয়ে থাকবে।
সীমান্তে দায়িত্ব পালনরত দুই দেশের এই বাহিনীগুলোর মধ্যে এই ধরনের মানবিক কার্যক্রম শুধু আন্তঃসীমান্ত সম্পর্কেই নয়,বরং সীমান্তবর্তী সাধারণ মানুষের মধ্যেও আস্থার এক সেতুবন্ধন তৈরি করে। বিজিবি সদস্যরা রাত-দিন সীমান্তের সুরক্ষা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
টঙ্গী পাইলট স্কুল অ্যান্ড গার্লস কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে থাকাবস্থায় হারুন অর রশিদকে গত ১৮ অক্টোবর (শনিবার) গভর্নিং বডির মাসিক সভা ডাকার নির্দেশ দেওয়া হলে তিনি রহস্যজনক কারণে সভা ডাকেননি। এছাড়াও ১৯ অক্টোবর (রোববার) ফের স্কুলে মিটিং ডাকার জন্য বলা হলে মিটিং ডাকবেন বলে জানান
৮ মিনিট আগেইলিশ মাছ বিতরণের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার গরুর মাংস বিতরণের ঘোষণা দিয়েছেন ফরিদপুর- ৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা রায়হান জামিল। আগামী ৩০ অক্টোবর ১ টাকা কেজিতে ভাঙ্গা উপজেলার ১০০ অসহায় হতদরিদ্র পরিবারের মধ্যে তিনি মাংস বিতরণের এ ঘোষণা দিয়েছেন।
২১ মিনিট আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মো. জসিম উদ্দিনের মেয়ে লামিয়া ধর্ষণ মামলার দুই আসামির ১৩ ও একজনের ১০ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার সকালে পটুয়াখালী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগেফায়ার সার্ভিসের দাবি, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, পানির পর্যাপ্ত উৎসের অভাব এবং সমন্বয়হীনতার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। বিশেষ করে বন্দর, বিমানবন্দর, ইপিজেড ও জাহাজভাঙা শিল্পাঞ্চলে আগুন নেভাতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। কারণ, এসব স্থানে আগুন লাগার খবর অনেক সময় দেরিতে পৌঁছ
৪ ঘণ্টা আগে