স্টাফ রিপোর্টার, যশোর
মোবাইল ব্যাংকিং কোম্পানি নগদের টাকা ছিনতাইয়ের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রহস্য উদ্ঘাটন করেছে যশোর জেলা পুলিশ। ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী কারচালক ইউসুফ আলী সাজুসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উদ্ধার হয়েছে ৩৩ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা, ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল, চাকু এবং চাপাতি।
জেলা পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে, প্রথমে ছিনতাই হওয়া টাকার পরিমাণ ৫৫ লাখ বলা হলেও আসলে তা ছিল ৩৫ লাখ।
বুধবার দুপুরে যশোর জেলা পুলিশের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূর-ই-আলম সিদ্দিকী।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- প্রাইভেটকার চালক যশোর শহরের পোস্ট অফিসপাড়ার ইউসুফ আলী সাজু, ঝিকরগাছার বাঁকড়া দিকদানা গ্রামের রনি গাজী, খোশালনগরের সাগর হোসেন, বাঁকড়া দিকদানা গ্রামের সুজন ইসলাম, খোশালনগরের সোহেল রানা, বাঁকড়া দিকদানার ইমাদুল গাজী এবং নাসিম গাজী।
জেলা পুলিশের মুখপাত্র নূর-ই আলম সিদ্দিকী জানান, ঘটনাটির রহস্য উন্মোচনে মণিরামপুর থানা, ডিবি ও সাইবার ইনভেস্টিগেশন সেল যৌথভাবে মাঠে নামে। সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে প্রথমে সাগর হোসেনকে আটক করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী চালক সাজুর জড়িত থাকার বিষয়টি প্রকাশ পায়। এরপর একে একে অন্যদের আটক করা হয়। ইমাদুল গাজীর কাছ থেকে ১৬ লাখ ৫৫ হাজার ৫০০ টাকা এবং সুজন ইসলামের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা। মোট উদ্ধার করা অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৩ লাখ পাঁচ হাজার ৫০০ টাকা।
তদন্তে এখনো পর্যন্ত নগদের ম্যানেজার রবিউল ইসলামের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে নগদের যশোর ডিস্ট্রিবিউটর এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত কি না, তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার, মণিরামপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এমদাদুল হক, ডিবির ওসি মঞ্জুরুল হক ভূঁইয়া, মণিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ বাবলুর রহমান প্রমুখ।
এমএস
মোবাইল ব্যাংকিং কোম্পানি নগদের টাকা ছিনতাইয়ের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রহস্য উদ্ঘাটন করেছে যশোর জেলা পুলিশ। ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী কারচালক ইউসুফ আলী সাজুসহ সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। উদ্ধার হয়েছে ৩৩ লাখ ৫ হাজার ৫০০ টাকা, ছিনতাইয়ে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল, চাকু এবং চাপাতি।
জেলা পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে, প্রথমে ছিনতাই হওয়া টাকার পরিমাণ ৫৫ লাখ বলা হলেও আসলে তা ছিল ৩৫ লাখ।
বুধবার দুপুরে যশোর জেলা পুলিশের কনফারেন্স রুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নূর-ই-আলম সিদ্দিকী।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- প্রাইভেটকার চালক যশোর শহরের পোস্ট অফিসপাড়ার ইউসুফ আলী সাজু, ঝিকরগাছার বাঁকড়া দিকদানা গ্রামের রনি গাজী, খোশালনগরের সাগর হোসেন, বাঁকড়া দিকদানা গ্রামের সুজন ইসলাম, খোশালনগরের সোহেল রানা, বাঁকড়া দিকদানার ইমাদুল গাজী এবং নাসিম গাজী।
জেলা পুলিশের মুখপাত্র নূর-ই আলম সিদ্দিকী জানান, ঘটনাটির রহস্য উন্মোচনে মণিরামপুর থানা, ডিবি ও সাইবার ইনভেস্টিগেশন সেল যৌথভাবে মাঠে নামে। সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে প্রথমে সাগর হোসেনকে আটক করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী চালক সাজুর জড়িত থাকার বিষয়টি প্রকাশ পায়। এরপর একে একে অন্যদের আটক করা হয়। ইমাদুল গাজীর কাছ থেকে ১৬ লাখ ৫৫ হাজার ৫০০ টাকা এবং সুজন ইসলামের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা। মোট উদ্ধার করা অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩৩ লাখ পাঁচ হাজার ৫০০ টাকা।
তদন্তে এখনো পর্যন্ত নগদের ম্যানেজার রবিউল ইসলামের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে নগদের যশোর ডিস্ট্রিবিউটর এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত কি না, তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার, মণিরামপুর সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার এমদাদুল হক, ডিবির ওসি মঞ্জুরুল হক ভূঁইয়া, মণিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ বাবলুর রহমান প্রমুখ।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে