সোলায়মান বাবু, সরিষাবাড়ী (জামালপুর)
সরিষাবাড়ী, সীমান্তবর্তী মাদারগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, ধনবাড়ী, গোপালপুর জেলা সদরের একাংশসহ প্রায় সাড়ে চার লাখ মানুষ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করে আসছে। ১৯৬৩ সালে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট সরিষাবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রোগীদের চাহিদার তুলনায় শয্যার সংখ্যা কম থাকায় একই পরিসরে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। প্রতিদিন জরুরি ও বহির্বিভাগে সহস্রাধিক রোগী চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এলাকার হতদরিদ্র ও নিম্ন-মধ্যআয়ের রোগীরা সরকারি চিকিৎসাসেবা নিতে ভোগান্তিতে পড়েন।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৯ জন চিকিৎসকের মধ্যে মূলত দায়িত্ব পালন করছেন হাতেগোনা কয়েকজন। হাসপাতালের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন সাত কর্মীর মধ্যে বর্তমানে রয়েছে একজন। পাঁচজন ওয়ার্ড বয়ের মধ্যে মাত্র রয়েছে দুইজন। হাসপাতালে পুরুষ ও মহিলা রোগীদের জন্য ৫০ শয্যা থাকলেও ব্যবহার উপযোগী রয়েছে ৩৭/৩৮টি। গুরুতর অসুস্থদের ভর্তি করলে শয্যা সংকটে তাদের বারান্দাসহ বিভিন্ন করিডোরে, এমনকি সিঁড়ির ধাপেও চিকিৎসাসেবা নিতে দেখা গেছে। হাসপাতালে নেই আউট সোর্সিং, মালি ও নৈশপ্রহরী, প্লাম্বার ও ইলেকট্রিশিয়ান। পর্যাপ্ত লাইট-ফ্যান-জাজিম-বালিশ-চাদর সংকট তো দীর্ঘদিনের। স্বল্পসংখ্যক চিকিৎসক, নার্স দিয়ে বিপুল সংখ্যক রোগীদের সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা দেওয়া চ্যালেঞ্জের বিষয়। প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক, নার্স, আয়া, স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দেওয়ার দাবি রোগীর স্বজন এবং এলাকাবাসীর।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আবাসিক চিকিৎসক কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. রবিউল ইসলাম বলেন, আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছি। কিন্তু শয্যার সংখ্যা অপ্রতুল। প্রতিদিন গড়ে ৬০ থেকে ৭০ জন রোগী ভর্তি হচ্ছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ৩০ জনকে বারান্দায় রাখতে হচ্ছে। শয্যা সংখ্যা বাড়ানো গেলে রোগীদের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে বলে তিনি মনে করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. দেবাশীষ রাজবংশী জানান, আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে হাসপাতালটির পরিসর ও জনবল বৃদ্ধির জন্য একাধিকবার আবেদন করেছি। আশা করছি দ্রুতই সিদ্ধান্ত আসবে।
সরিষাবাড়ী, সীমান্তবর্তী মাদারগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, ধনবাড়ী, গোপালপুর জেলা সদরের একাংশসহ প্রায় সাড়ে চার লাখ মানুষ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাসেবা গ্রহণ করে আসছে। ১৯৬৩ সালে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট সরিষাবাড়ী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রোগীদের চাহিদার তুলনায় শয্যার সংখ্যা কম থাকায় একই পরিসরে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয়। প্রতিদিন জরুরি ও বহির্বিভাগে সহস্রাধিক রোগী চিকিৎসাসেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এলাকার হতদরিদ্র ও নিম্ন-মধ্যআয়ের রোগীরা সরকারি চিকিৎসাসেবা নিতে ভোগান্তিতে পড়েন।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৯ জন চিকিৎসকের মধ্যে মূলত দায়িত্ব পালন করছেন হাতেগোনা কয়েকজন। হাসপাতালের পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন সাত কর্মীর মধ্যে বর্তমানে রয়েছে একজন। পাঁচজন ওয়ার্ড বয়ের মধ্যে মাত্র রয়েছে দুইজন। হাসপাতালে পুরুষ ও মহিলা রোগীদের জন্য ৫০ শয্যা থাকলেও ব্যবহার উপযোগী রয়েছে ৩৭/৩৮টি। গুরুতর অসুস্থদের ভর্তি করলে শয্যা সংকটে তাদের বারান্দাসহ বিভিন্ন করিডোরে, এমনকি সিঁড়ির ধাপেও চিকিৎসাসেবা নিতে দেখা গেছে। হাসপাতালে নেই আউট সোর্সিং, মালি ও নৈশপ্রহরী, প্লাম্বার ও ইলেকট্রিশিয়ান। পর্যাপ্ত লাইট-ফ্যান-জাজিম-বালিশ-চাদর সংকট তো দীর্ঘদিনের। স্বল্পসংখ্যক চিকিৎসক, নার্স দিয়ে বিপুল সংখ্যক রোগীদের সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা দেওয়া চ্যালেঞ্জের বিষয়। প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক, নার্স, আয়া, স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দেওয়ার দাবি রোগীর স্বজন এবং এলাকাবাসীর।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আবাসিক চিকিৎসক কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. রবিউল ইসলাম বলেন, আমরা আমাদের সর্বোচ্চ দিয়ে রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছি। কিন্তু শয্যার সংখ্যা অপ্রতুল। প্রতিদিন গড়ে ৬০ থেকে ৭০ জন রোগী ভর্তি হচ্ছেন। তাদের মধ্যে অন্তত ৩০ জনকে বারান্দায় রাখতে হচ্ছে। শয্যা সংখ্যা বাড়ানো গেলে রোগীদের কষ্ট অনেকটাই লাঘব হবে বলে তিনি মনে করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. দেবাশীষ রাজবংশী জানান, আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে হাসপাতালটির পরিসর ও জনবল বৃদ্ধির জন্য একাধিকবার আবেদন করেছি। আশা করছি দ্রুতই সিদ্ধান্ত আসবে।
চলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
২ ঘণ্টা আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
২ ঘণ্টা আগে