উপজেলা প্রতিনিধি, মেলান্দহ (জামালপুর)
জামালপুরের মেলান্দহে তিন ইউনিয়নে ১৫টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষের পারাপারের একমাত্র ভরসা ভাঙা বাঁশের নড়বড়ে সাঁকো। উপজেলার নাংলা ইউনিয়নের চিনিতোলা বাজার ও হরিপুর এলাকায় মাদারদহ নদের একটি শাখা নদীতে সাঁকোটির অবস্থান।
বছরের পর বছর ধরে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই ভাঙা বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার হয় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। উৎপাদিত কৃষি পণ্য বাজারজাত করতেও দুর্ভোগ পোহাতে হয় স্থানীয় কৃষকদের। যাতায়াত ব্যবস্থা ভালো না হওয়ায় সময়মতো কৃষিপণ্য বাজারজাত করতে পারেন না কৃষকরা। ফলে পণ্যের ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় লোকসান গুনতে হয় ওই এলাকার কৃষকদের। সেতু না থাকায় অ্যাম্বুলেন্স যেতে পারে না ওই এলাকায়। এতে মুমূর্ষু রোগীদের দুর্ভোগ ওঠে চরমে।
একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে উপজেলার নাংলা ইউনিয়নের হরিপুর, পাথালিয়া, তালুকদার পাড়া, বাগুরপাড়া, নাংলা, বয়রাডাঙ্গা গ্রাম; মাহমুদপুর ইউনিয়নের পয়লা, ঠেংগেপাড়া, বানিয়াবাড়ী গ্রাম; কুলিয়া ইউনিয়নের সিরিঘাট, তেঘরিয়া, ভালুকা, সাদিপাটী, পুগলিপাড়, পীরগাছা, চিনিতোলাসহ আরো বেশকিছু গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ প্রতিনিয়ত নানা দুর্ভোগ নিয়ে চলাচল করে।
বর্ষায় মাদারদহের এই শাখা নদীটি জলে টইটম্বুর হলে নৌকা ডুবির মতো দুর্ঘটনাও ঘটে। ফলে শিক্ষার্থীরাও নৌকাডুবির ভয়ে এ সময় স্কুল-মাদরাসায় যেতে চায় না। এসব জনদুর্ভোগ লাঘব করতে জরুরি ভিত্তিতে মাদারদহের ওই শাখা নদীটিতে একটি পাকা সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
হরিপুর হুসাইনিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জান্নাতুল মায়া বলেন, ‘বর্ষাকালে নদী পানিতে ভরে গেলে নৌকাডুবির ভয়ে আমরা স্কুলে যেতে পারি না। এতে আমাদের পড়ালেখার অনেক ক্ষতি হয়। এ জন্য জরুরি ভিত্তিতে একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা প্রয়োজন।’
স্থানীয় কৃষক আলতাফুর বলেন, ‘আমরা মৌসুমি শাক-সবজিসহ অনেক কৃষিপণ্য উৎপাদন করি। পাকা সেতু না থাকার কারণে এসব কৃষিপণ্য সময়মতো বাজারে নিতে পারি না। এ জন্য প্রতিবছর আমাদের লোকসান গুনতে হয়।’
এ ব্যাপারে মেলান্দহ উপজেলা প্রকৌশলী সুভাশীষ রায় বলেন, ‘চিনিতোলা থেকে হরিপুর গ্রামে যাতায়াতের জন্য মাদারদহ নদের ওই শাখা নদীটিতে একটি ৬০ মিটার ব্রিজের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। দরপত্র আহ্বানের অনুমতি পেলেই দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’
জামালপুরের মেলান্দহে তিন ইউনিয়নে ১৫টি গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষের পারাপারের একমাত্র ভরসা ভাঙা বাঁশের নড়বড়ে সাঁকো। উপজেলার নাংলা ইউনিয়নের চিনিতোলা বাজার ও হরিপুর এলাকায় মাদারদহ নদের একটি শাখা নদীতে সাঁকোটির অবস্থান।
বছরের পর বছর ধরে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এই ভাঙা বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার হয় স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ। উৎপাদিত কৃষি পণ্য বাজারজাত করতেও দুর্ভোগ পোহাতে হয় স্থানীয় কৃষকদের। যাতায়াত ব্যবস্থা ভালো না হওয়ায় সময়মতো কৃষিপণ্য বাজারজাত করতে পারেন না কৃষকরা। ফলে পণ্যের ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় লোকসান গুনতে হয় ওই এলাকার কৃষকদের। সেতু না থাকায় অ্যাম্বুলেন্স যেতে পারে না ওই এলাকায়। এতে মুমূর্ষু রোগীদের দুর্ভোগ ওঠে চরমে।
একমাত্র ভরসা বাঁশের সাঁকোটি দিয়ে উপজেলার নাংলা ইউনিয়নের হরিপুর, পাথালিয়া, তালুকদার পাড়া, বাগুরপাড়া, নাংলা, বয়রাডাঙ্গা গ্রাম; মাহমুদপুর ইউনিয়নের পয়লা, ঠেংগেপাড়া, বানিয়াবাড়ী গ্রাম; কুলিয়া ইউনিয়নের সিরিঘাট, তেঘরিয়া, ভালুকা, সাদিপাটী, পুগলিপাড়, পীরগাছা, চিনিতোলাসহ আরো বেশকিছু গ্রামের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ প্রতিনিয়ত নানা দুর্ভোগ নিয়ে চলাচল করে।
বর্ষায় মাদারদহের এই শাখা নদীটি জলে টইটম্বুর হলে নৌকা ডুবির মতো দুর্ঘটনাও ঘটে। ফলে শিক্ষার্থীরাও নৌকাডুবির ভয়ে এ সময় স্কুল-মাদরাসায় যেতে চায় না। এসব জনদুর্ভোগ লাঘব করতে জরুরি ভিত্তিতে মাদারদহের ওই শাখা নদীটিতে একটি পাকা সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
হরিপুর হুসাইনিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জান্নাতুল মায়া বলেন, ‘বর্ষাকালে নদী পানিতে ভরে গেলে নৌকাডুবির ভয়ে আমরা স্কুলে যেতে পারি না। এতে আমাদের পড়ালেখার অনেক ক্ষতি হয়। এ জন্য জরুরি ভিত্তিতে একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা প্রয়োজন।’
স্থানীয় কৃষক আলতাফুর বলেন, ‘আমরা মৌসুমি শাক-সবজিসহ অনেক কৃষিপণ্য উৎপাদন করি। পাকা সেতু না থাকার কারণে এসব কৃষিপণ্য সময়মতো বাজারে নিতে পারি না। এ জন্য প্রতিবছর আমাদের লোকসান গুনতে হয়।’
এ ব্যাপারে মেলান্দহ উপজেলা প্রকৌশলী সুভাশীষ রায় বলেন, ‘চিনিতোলা থেকে হরিপুর গ্রামে যাতায়াতের জন্য মাদারদহ নদের ওই শাখা নদীটিতে একটি ৬০ মিটার ব্রিজের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। দরপত্র আহ্বানের অনুমতি পেলেই দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।’
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৫ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৬ ঘণ্টা আগে