• facebook
  • fb_group
  • twitter
  • tiktok
  • whatsapp
  • pinterest
  • youtube
  • linkedin
  • instagram
  • google
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বাণিজ্য
সারা দেশ
বিশ্ব
খেলা
আইন-আদালত
ধর্ম ও ইসলাম
বিনোদন
ফিচার
আমার দেশ পরিবার
ইপেপার
আমার দেশযোগাযোগশর্তাবলি ও নীতিমালাগোপনীয়তা নীতিডিএমসিএ
facebookfb_grouptwittertiktokwhatsapppinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার দেশ | সম্পাদক ও প্রকাশক, মাহমুদুর রহমান 
মাহমুদুর রহমান কর্তৃক ঢাকা ট্রেড সেন্টার (৮ম ফ্লোর), ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত এবং আমার দেশ পাবলিকেশন লিমিটেড প্রেস, ৪৪৬/সি ও ৪৪৬/ডি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।ফোন: ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল: info@dailyamardesh.comবার্তা: ফোন: ০৯৬৬৬-৭৪৭৪০০। ই-মেইল: news@dailyamardesh.comবিজ্ঞাপন: ফোন: +৮৮০-১৭১৫-০২৫৪৩৪ । ই-মেইল: ad@dailyamardesh.comসার্কুলেশন: ফোন: +৮৮০-০১৮১৯-৮৭৮৬৮৭ । ই-মেইল: circulation@dailyamardesh.com
ওয়েব মেইল
কনভার্টারআর্কাইভবিজ্ঞাপনসাইটম্যাপ
> সারা দেশ
> রাজশাহী

নবান্নে আগের মতো জৌলুস নেই চলনবিলে

রকিবুর রহমান টুকুন, চাটমোহর (পাবনা)
প্রকাশ : ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৯: ০৭
logo
নবান্নে আগের মতো জৌলুস নেই চলনবিলে

রকিবুর রহমান টুকুন, চাটমোহর (পাবনা)

প্রকাশ : ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৯: ০৭

বাংলার মানুষের চিরাচরিত আদি সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ নবান্ন উৎসব। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে এ উৎসবের রীতি। রূপসি বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশ তার ‘খুঁজে তারে মরো মিছে’ কবিতায় লিখেছেন ‘সেই সব ভিজে ধূলো, বেলকুঁড়ি-ছাওয়া পথ—ধোঁয়া ওঠা ভাত/ কোথায় গিয়েছে সব?—অসংখ্য কাকের শব্দে ভরিছে আকাশ/ ভোর রাতে—নবান্নের ভোরে আজ বুকে যেন কিসের আঘাত!’ কবি কীসের আঘাতের কথা বলেছেন তার কবিতায়—সেটা অনুমেয় না হলেও নবান্নের কথা উঠলেই একটা আঘাত এসে পড়ে বৈকি।

চলনবিল অঞ্চলে ফসলের মাঠ জুড়ে নতুন ধানের ম-ম গন্ধে জানান দিচ্ছে দ্বারে কড়া নাড়ছে অগ্রহায়ণ। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে নবান্ন উৎসব। এক সময় নবান্ন নিয়ে কতই না আনন্দ-বেদনার উৎসব আমেজ ছিল বিলের কৃষি জীবনে। এখনো উৎসব আছে তবে অপসংস্কৃতির কারণে গ্রামীণ উৎসবগুলোতে ভাটা পড়েছে অনেকখানি।

কার্তিক মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই চলনবিল পাড়ের বন্দি গ্রামগুলোতে নবান্নের একটা আমেজ চলে আসে। বিলের অভাবী উঠানগুলোও নিকানো হয় নবান্নের আগমনী বার্তায়।

কার্তিক-অগ্রহায়ণ মানেই এখনো গ্রামীণ কৃষিসমাজে এক ধরনের উৎসব। কারণ বর্ষায় রোপণ করা বোনা আমন ধান (কালা বকরি, আজল দিঘা, বাঁশিরাজ) এ সময়ই কাটা হয়। ধান কাটা শুরু হলেই অনন্য আনন্দ বয়ে আনে এ ‘নবান্ন উৎসব’। এলাকাভেদে পৌষ মাস অবধিও চলে নবান্নের আনুষ্ঠানিকতা।

নতুন ধান কাটা-মাড়াই সাধারণত শেষ হয় অগ্রহায়ণের আগেই। সেই ধান কাঠখড়ির আগুনে মাটির চুলায় সেদ্ধ করে শুকানো হয়। ভাপা, চিতই, পাকান, কুলসিসহ নানা ধরনের পিঠাপুলির জন্য তৈরি হয় বউ-ঝিয়েরা। নতুন মেয়ে-জামাইদের নিয়ে আসা হয়।

আগে এ সময় বাড়ির আঙিনা রঙিন কাগজ কেটে সাজানো হতো। হাটবাজার থেকে খেজুরের পাটালি গুড় কিনে আনতেন কৃষক। প্রচলন ছিল নারীদের দলবেঁধে গীত পরিবেশনেরও। হিন্দু সমাজে (সনাতন) তো আনুষ্ঠানিকতা ছিল আরো বেশি।

নবান্ন উৎসব ঘিরে গ্রামের বাজারে বা হরিসভায় ভাষানযাত্রা, কবিগান, ফকিরান্তি গান, যাত্রা পালা, হাটুরে কবিতা, পুথিপাঠের আসর বসানো হতো।

সেসব সোনালি দিন হারিয়ে যেতে বসেছে। অনেক কিছু এরই মধ্যে হারিয়ে গেছে। আগের মতো ঘটা করে আর নবান্ন উৎসব হয় না চলনবিলে। অনেক কিছুই হয়, তবে সেটা আধুনিক স্টাইলে।

শুকিয়ে যাচ্ছে গোমতী, হুমকির মুখে ৪০০০ হেক্টর কৃষিজমিশুকিয়ে যাচ্ছে গোমতী, হুমকির মুখে ৪০০০ হেক্টর কৃষিজমি

১৮৭৪ সালে রমেশচন্দ্র দত্তের ‘বাংলার কৃষক’ বইয়ে উল্লেখ করা হয়, আমন ধান বোনা হয় ভরা বর্ষাতে, নিচু জমিতে। সেই ধান কাটা হয় কার্তিকের শেষ থেকে অগ্রহায়ণ পর্যন্ত। তিনি নবান্ন উৎসবকে ‘আমন পার্বণ’ উল্লেখ করে বলেছেন, আমন ধান কাটা সারা হলে অনেক পরিবার একসঙ্গে জড়ো হয় এবং বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠান ও উৎসব পালন করে।

ইতোমধ্যেই চলনবিলে কৃষিসমাজে অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিলের মাঝখান দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে মহাসড়ক। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। গরু-মহিষের গাড়ির পরিবর্তে এখন বাড়িতে বাড়িতে মোটরসাইকেল, স্মার্ট টেলিভিশন, তাতে আবার স্যাটেলাইট সংযোগ। বিলের বিভিন্ন গ্রামে রয়েছে মুরগি ও গরুর খামার। জীবনাচরণই পুরোপুরি বদলে গেছে। তা ছাড়া বড় কৃষক জমি এখন চাষাবাদ না করে বাৎসরিক লিজ দিয়ে টাকা নেন। তাই তাদের উঠান আর ধানের সোঁদা গন্ধে ভরে ওঠে না। তবে সেজন্য যে তারা অগ্রহায়ণের নবান্নে মেয়ে জামাই নিয়ে এসে পিঠাপুলি খান না, তা নয়। সেসব এখনো আছে।

বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলার হিড়িকবিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলার হিড়িক

আর একটা দিক ছিল চলনবিলের নবান্নে। এক সময় বিলের গ্রামান্তরে নানা বর্ণের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মানুষের বসবাস ছিল। ওঁড়াও, মাহাতো, বুনা, বাগদি, সাওতাল আরো কত রকম। এখন তাদের সংখ্যা একেবারে কমে গেছে। তাদের আয়োজন পুরো নবান্ন উৎসবে নতুন মাত্রা যোগ করত। ইঁদুরের গর্ত থেকে তোলা ‘গতর খাটা ধান’ ছিল ওদের নবান্নের পিঠাপুলির জোগান। পূর্ণিমা রাতে ঝুমুর গান আর নিজস্ব সংস্কৃতির উৎসব নিয়ে মত্ত থাকত তারা। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর গ্রামগুলোয় নবান্নের রাতগুলোতে আয়োজন হতো বহুমাত্রিক। এখন আর সেই ছন্দ নেই। কোথায় যেন চলে গেছে অভিমানী সেই সম্প্রদায়, নিয়ে যেন তাদের উৎসবের পুরো আবহ।

এখনো অবশ্য চলনবিলের মানুষ নবান্ন উপলক্ষে নতুন ধানের পিঠাপুলি খাওয়াতে মেয়ে জামাইকে নাইওরে নিয়ে আসেন। আনন্দ উৎসবে মেতে ওঠে সবাই। তবে ঐতিহ্য হারিয়ে বদলে গেছে সংস্কৃতির ধারা। পুরোনো আবহ বদলে সৃষ্টি হয়েছে নতুন আরেক ধারা।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মাহমুদুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত এবং আল-ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে এবং অস্থায়ীভাবে মিডিয়া প্রিন্টার্স লি. ৪৪৬/এইচ, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ : ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভিণিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। পিএবিএক্স : ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল : info@dailyamardesh.com

বাংলার মানুষের চিরাচরিত আদি সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ নবান্ন উৎসব। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে এ উৎসবের রীতি। রূপসি বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশ তার ‘খুঁজে তারে মরো মিছে’ কবিতায় লিখেছেন ‘সেই সব ভিজে ধূলো, বেলকুঁড়ি-ছাওয়া পথ—ধোঁয়া ওঠা ভাত/ কোথায় গিয়েছে সব?—অসংখ্য কাকের শব্দে ভরিছে আকাশ/ ভোর রাতে—নবান্নের ভোরে আজ বুকে যেন কিসের আঘাত!’ কবি কীসের আঘাতের কথা বলেছেন তার কবিতায়—সেটা অনুমেয় না হলেও নবান্নের কথা উঠলেই একটা আঘাত এসে পড়ে বৈকি।

চলনবিল অঞ্চলে ফসলের মাঠ জুড়ে নতুন ধানের ম-ম গন্ধে জানান দিচ্ছে দ্বারে কড়া নাড়ছে অগ্রহায়ণ। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে নবান্ন উৎসব। এক সময় নবান্ন নিয়ে কতই না আনন্দ-বেদনার উৎসব আমেজ ছিল বিলের কৃষি জীবনে। এখনো উৎসব আছে তবে অপসংস্কৃতির কারণে গ্রামীণ উৎসবগুলোতে ভাটা পড়েছে অনেকখানি।

বিজ্ঞাপন

কার্তিক মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই চলনবিল পাড়ের বন্দি গ্রামগুলোতে নবান্নের একটা আমেজ চলে আসে। বিলের অভাবী উঠানগুলোও নিকানো হয় নবান্নের আগমনী বার্তায়।

কার্তিক-অগ্রহায়ণ মানেই এখনো গ্রামীণ কৃষিসমাজে এক ধরনের উৎসব। কারণ বর্ষায় রোপণ করা বোনা আমন ধান (কালা বকরি, আজল দিঘা, বাঁশিরাজ) এ সময়ই কাটা হয়। ধান কাটা শুরু হলেই অনন্য আনন্দ বয়ে আনে এ ‘নবান্ন উৎসব’। এলাকাভেদে পৌষ মাস অবধিও চলে নবান্নের আনুষ্ঠানিকতা।

নতুন ধান কাটা-মাড়াই সাধারণত শেষ হয় অগ্রহায়ণের আগেই। সেই ধান কাঠখড়ির আগুনে মাটির চুলায় সেদ্ধ করে শুকানো হয়। ভাপা, চিতই, পাকান, কুলসিসহ নানা ধরনের পিঠাপুলির জন্য তৈরি হয় বউ-ঝিয়েরা। নতুন মেয়ে-জামাইদের নিয়ে আসা হয়।

আগে এ সময় বাড়ির আঙিনা রঙিন কাগজ কেটে সাজানো হতো। হাটবাজার থেকে খেজুরের পাটালি গুড় কিনে আনতেন কৃষক। প্রচলন ছিল নারীদের দলবেঁধে গীত পরিবেশনেরও। হিন্দু সমাজে (সনাতন) তো আনুষ্ঠানিকতা ছিল আরো বেশি।

নবান্ন উৎসব ঘিরে গ্রামের বাজারে বা হরিসভায় ভাষানযাত্রা, কবিগান, ফকিরান্তি গান, যাত্রা পালা, হাটুরে কবিতা, পুথিপাঠের আসর বসানো হতো।

সেসব সোনালি দিন হারিয়ে যেতে বসেছে। অনেক কিছু এরই মধ্যে হারিয়ে গেছে। আগের মতো ঘটা করে আর নবান্ন উৎসব হয় না চলনবিলে। অনেক কিছুই হয়, তবে সেটা আধুনিক স্টাইলে।

শুকিয়ে যাচ্ছে গোমতী, হুমকির মুখে ৪০০০ হেক্টর কৃষিজমিশুকিয়ে যাচ্ছে গোমতী, হুমকির মুখে ৪০০০ হেক্টর কৃষিজমি

১৮৭৪ সালে রমেশচন্দ্র দত্তের ‘বাংলার কৃষক’ বইয়ে উল্লেখ করা হয়, আমন ধান বোনা হয় ভরা বর্ষাতে, নিচু জমিতে। সেই ধান কাটা হয় কার্তিকের শেষ থেকে অগ্রহায়ণ পর্যন্ত। তিনি নবান্ন উৎসবকে ‘আমন পার্বণ’ উল্লেখ করে বলেছেন, আমন ধান কাটা সারা হলে অনেক পরিবার একসঙ্গে জড়ো হয় এবং বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠান ও উৎসব পালন করে।

ইতোমধ্যেই চলনবিলে কৃষিসমাজে অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিলের মাঝখান দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে মহাসড়ক। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। গরু-মহিষের গাড়ির পরিবর্তে এখন বাড়িতে বাড়িতে মোটরসাইকেল, স্মার্ট টেলিভিশন, তাতে আবার স্যাটেলাইট সংযোগ। বিলের বিভিন্ন গ্রামে রয়েছে মুরগি ও গরুর খামার। জীবনাচরণই পুরোপুরি বদলে গেছে। তা ছাড়া বড় কৃষক জমি এখন চাষাবাদ না করে বাৎসরিক লিজ দিয়ে টাকা নেন। তাই তাদের উঠান আর ধানের সোঁদা গন্ধে ভরে ওঠে না। তবে সেজন্য যে তারা অগ্রহায়ণের নবান্নে মেয়ে জামাই নিয়ে এসে পিঠাপুলি খান না, তা নয়। সেসব এখনো আছে।

বিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলার হিড়িকবিএনপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলার হিড়িক

আর একটা দিক ছিল চলনবিলের নবান্নে। এক সময় বিলের গ্রামান্তরে নানা বর্ণের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী মানুষের বসবাস ছিল। ওঁড়াও, মাহাতো, বুনা, বাগদি, সাওতাল আরো কত রকম। এখন তাদের সংখ্যা একেবারে কমে গেছে। তাদের আয়োজন পুরো নবান্ন উৎসবে নতুন মাত্রা যোগ করত। ইঁদুরের গর্ত থেকে তোলা ‘গতর খাটা ধান’ ছিল ওদের নবান্নের পিঠাপুলির জোগান। পূর্ণিমা রাতে ঝুমুর গান আর নিজস্ব সংস্কৃতির উৎসব নিয়ে মত্ত থাকত তারা। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর গ্রামগুলোয় নবান্নের রাতগুলোতে আয়োজন হতো বহুমাত্রিক। এখন আর সেই ছন্দ নেই। কোথায় যেন চলে গেছে অভিমানী সেই সম্প্রদায়, নিয়ে যেন তাদের উৎসবের পুরো আবহ।

এখনো অবশ্য চলনবিলের মানুষ নবান্ন উপলক্ষে নতুন ধানের পিঠাপুলি খাওয়াতে মেয়ে জামাইকে নাইওরে নিয়ে আসেন। আনন্দ উৎসবে মেতে ওঠে সবাই। তবে ঐতিহ্য হারিয়ে বদলে গেছে সংস্কৃতির ধারা। পুরোনো আবহ বদলে সৃষ্টি হয়েছে নতুন আরেক ধারা।

আমার দেশের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিষয়:

আমার দেশপাবনাচাটমোহর
সর্বশেষ
১

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ককটেল বিস্ফোরণ

২

আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে বিএনপির অবস্থান

৩

আজকের রায় ‘গুরুত্বপূর্ণ’, বললেন বাংলাদেশের সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৪

হাসিনার রায়ের আগে ট্রাইব্যুনাল চত্বরে সাদিক মুগ্ধ হাদি

৫

যেকোনো আগ্রাসনের কঠোর জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে বিএনপির অবস্থান

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে মাদারীপুরের শিবচরে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে অবস্থান নিয়েছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই এ অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন দলটির নেতাকর্মীরা। এ কারণে মহাসড়কের দুপাশেই যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। দুপুর ১২টা পর্যন্ত কোন

৪ মিনিট আগে

মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধ, গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা

মামলায় আসামি করা হয়েছে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মীর গোলাম ফারুক, কালকিনি পৌরসভার সাবেক মেয়র এনায়েত হোসেন হাওলাদারসহ ৫০ জনকে।

১৪ মিনিট আগে

নাশকতা ঠেকাতে কিশোরগঞ্জে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

মানবতাবিরোধী অপরাধে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে মামলার রায়কে কেন্দ্র করে যেকোনো ধরনের নাশকতা ঠেকাতে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

১৬ মিনিট আগে

চৌদ্দগ্রামে জামায়াত নেতার গাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা

নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ স্থানীয় আ.লীগ কর্মীরা উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জামায়াত নেতা ফজলুল হক মোল্লার পিকআপ ভ্যানটি পুড়িয়ে দিয়েছে।

৩০ মিনিট আগে
আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে বিএনপির অবস্থান

আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে বিএনপির অবস্থান

মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধ, গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা

মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধ, গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা

নাশকতা ঠেকাতে কিশোরগঞ্জে জামায়াতের অবস্থান
কর্মসূচি

নাশকতা ঠেকাতে কিশোরগঞ্জে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

চৌদ্দগ্রামে জামায়াত নেতার গাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা

চৌদ্দগ্রামে জামায়াত নেতার গাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা