উপজেলা প্রতিনিধি, শেরপুর (বগুড়া)
বগুড়ার শেরপুরে করতোয়া নদীভাঙনের কবলে পড়েছে মির্জাপুর-জোড়গাছা আঞ্চলিক সড়কটি। ইতোমধ্যে বেশ খানিকটা করতোয়া নদীতে ভেঙে যাওয়ার পাশাপাশি রাস্তার দুপাশের আরো অনেক জায়গায় ভাঙন দেখা দেয়ায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন ও জনসাধারণ। এ ছাড়াও এই সড়কটির অধিকাংশ স্থানে ছোট ছোট ভাঙন দেখা দিয়েছে। এগুলো জরুরি ভিত্তিতে মেরামত করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন এলাকাবাসী।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের কুর্নিঘাট মসজিদ সংলগ্ন করতোয়া নদীঘেঁষে এই রাস্তাটির অবস্থান। মির্জাপুর ইউনিয়নের ৮ থেকে ১০টি গ্রাম ও সুঘাট ইউনিয়নের প্রায় সব গ্রামের মানুষ এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করেন। তারা তাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য মির্জাপুর বাজার ও শহরে বিক্রির জন্য এই রাস্তাটি ব্যবহার করে থাকেন। এ ছাড়াও ভুট্টা ধান পরিবহনের জন্য বড় বড় ট্রাক চলাচল করে এই রাস্তায়। ফলে আঞ্চলিক এই সড়কটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ এলাকাবাসীর জন্য। কিন্তু বেশ কিছু দিন হলো কুর্নিঘাট এলাকায় রাস্তাটির কিছু অংশ করতোয়া নদীতে ভেঙে গেছে।
কুর্নিঘাট গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, আমাদের অবস্থান শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে হলেও আমরা সব দিকে থেকেই অবহেলিত। আমাদের এই রাস্তাটি ভেঙে গেলে মহাবিপাকে পড়তে হবে।
সুঘাট ইউনিয়নের বিনোদপুর গ্রামের কৃষক ফায়জুল বলেন, আমরা এই রাস্তা দিয়ে সবজি নিয়ে গিয়ে মির্জাপুরসহ শহরের বাজারে বিক্রি করি। কয়েক মাস হলো রাস্তাটির কিছু অংশ নদীতে ভেঙে যাওয়ার পাশাপাশি অসংখ্য স্থানে ভাঙনের ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। আমাদের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি মেরামত করা না হলে চরম দুর্ভোগে পড়বে কয়েক হাজার কৃষক।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল মজিদ বলেন, রাস্তাটি আমাদের দপ্তর থেকে নির্মাণ করা হয়েছে। সেখানে পরিদর্শন করেছি। দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিক খান জানান, রাস্তাটি এলজিইডির আওতায় হওয়াই মেরামতের জন্য উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল মজিদের সাথে কথা বলেছি। খুব অল্প সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বগুড়ার শেরপুরে করতোয়া নদীভাঙনের কবলে পড়েছে মির্জাপুর-জোড়গাছা আঞ্চলিক সড়কটি। ইতোমধ্যে বেশ খানিকটা করতোয়া নদীতে ভেঙে যাওয়ার পাশাপাশি রাস্তার দুপাশের আরো অনেক জায়গায় ভাঙন দেখা দেয়ায় ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে যানবাহন ও জনসাধারণ। এ ছাড়াও এই সড়কটির অধিকাংশ স্থানে ছোট ছোট ভাঙন দেখা দিয়েছে। এগুলো জরুরি ভিত্তিতে মেরামত করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন এলাকাবাসী।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের কুর্নিঘাট মসজিদ সংলগ্ন করতোয়া নদীঘেঁষে এই রাস্তাটির অবস্থান। মির্জাপুর ইউনিয়নের ৮ থেকে ১০টি গ্রাম ও সুঘাট ইউনিয়নের প্রায় সব গ্রামের মানুষ এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করেন। তারা তাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য মির্জাপুর বাজার ও শহরে বিক্রির জন্য এই রাস্তাটি ব্যবহার করে থাকেন। এ ছাড়াও ভুট্টা ধান পরিবহনের জন্য বড় বড় ট্রাক চলাচল করে এই রাস্তায়। ফলে আঞ্চলিক এই সড়কটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ এলাকাবাসীর জন্য। কিন্তু বেশ কিছু দিন হলো কুর্নিঘাট এলাকায় রাস্তাটির কিছু অংশ করতোয়া নদীতে ভেঙে গেছে।
কুর্নিঘাট গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, আমাদের অবস্থান শহর থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে হলেও আমরা সব দিকে থেকেই অবহেলিত। আমাদের এই রাস্তাটি ভেঙে গেলে মহাবিপাকে পড়তে হবে।
সুঘাট ইউনিয়নের বিনোদপুর গ্রামের কৃষক ফায়জুল বলেন, আমরা এই রাস্তা দিয়ে সবজি নিয়ে গিয়ে মির্জাপুরসহ শহরের বাজারে বিক্রি করি। কয়েক মাস হলো রাস্তাটির কিছু অংশ নদীতে ভেঙে যাওয়ার পাশাপাশি অসংখ্য স্থানে ভাঙনের ফলে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। আমাদের চলাচলের একমাত্র রাস্তাটি মেরামত করা না হলে চরম দুর্ভোগে পড়বে কয়েক হাজার কৃষক।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল মজিদ বলেন, রাস্তাটি আমাদের দপ্তর থেকে নির্মাণ করা হয়েছে। সেখানে পরিদর্শন করেছি। দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশিক খান জানান, রাস্তাটি এলজিইডির আওতায় হওয়াই মেরামতের জন্য উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল মজিদের সাথে কথা বলেছি। খুব অল্প সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
৩ ঘণ্টা আগে