রাজশাহীর পশুর হাট
মঈন উদ্দিন, রাজশাহী
ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজশাহীর গবাদিপশুর হাটগুলো টানা কদিনে ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগমে জমে উঠেছে। প্রথমদিকে ভারতীয় গরুর প্রভাব দেখা গেলেও শেষ মুহূর্তে না থাকায় স্বস্তিতে দেশি খামারিরা। দামও ভালো পাচ্ছেন বিক্রেতারা।
গত বছরের তুলনায় এবার কোরবানির পশুর দাম তুলনামূলক কম। তবে ক্রেতা-বিক্রেতারা ন্যায্য দামে পশু ক্রয়-বিক্রয় করতে পেরে সবাই খুশি।
এ বছর সরকার ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। সে সঙ্গে হাটে অসুস্থ গরু-ছাগলের তাৎক্ষণিক চিকিৎসায় ভেটেরিনারি ক্লিনিকেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে এবার কোরবানির হাটে হাটে ব্যতিক্রম উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
পশু কেনাবেচার জন্য রাজশাহীতে বেশ কয়েকটি হাট রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোÑসিটি হাট, দামকুড়া, নওহাটা, কাটাখালী, মহিষালবাড়ী, কাকনহাট, মচমইল, কেশরহাট, বানেশ্বর হাট প্রভৃতি।
সিটি হাটের ক্রেতা-বিক্রেতারা গণমাধ্যমকে জানান, গতবারের তুলনায় এ বছর দাম কম হলেও লোকসান হয়নি বিক্রেতাদের। ন্যায্য দামে পশু বিক্রি করছেন তারা। অপরদিকে তুলনামূলক কম দামে পছন্দের পশু পেয়ে ক্রেতারাও খুশি।
সিটিহাটে ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে মাঝারি সাইজের গরু। এসব গরু মূলত এক লাখ থেকে এক লাখ ২০ হাজার টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। মাঝারির চেয়ে একটু বড় গরু বিক্রি হচ্ছে দুই লাখ থেকে দুই লাখ ২০ হাজারের মধ্যে। আর ছোট সাইজের গরু ৬৫ হাজার থেকে এক লাখ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে।
সিটিহাটে গরু নিয়ে আসা আমিনুর রহমান বলেন, আমি বেশ কয়েকটি গরু নিয়ে এসেছিলাম, সব বিক্রি হয়ে গেছে। দাম ভালো পেয়েছি, লোকসান হয়নি। ক্রেতারাও খুশি।
চারঘাট উপজেলার গরু ব্যবসায়ী জিলানী বলেন, ভারত থেকে এবার গরু-মহিষের আমদানি প্রথমদিকে হলেও এখন নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বিজিবির তৎপরতায় এবার ভারতীয় গরু-মহিষ আসা বন্ধ হয়েছে। তারপরও গত বছরের তুলনায় এবার ক্রেতা এখনো কিছুটা কম। ক্রেতা কমের সঙ্গে এবার দামও কম।
তিনি বলেন, এবার দেশি জাতের পর্যাপ্ত গরু-মহিষ কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে। খামারিরা আগে থেকেই এসব গরু লালন-পালন করেছেন। কিন্তু দাম কম হলে তারা তো লোকসানের মুখে পড়বেন।
আরেক গরু বিক্রেতা কামরুল বলেন, চারটি গরু হাটে এনেছি। একটি বিক্রি করেছি এক লাখ ২০ হাজার টাকায়। আশা করেছিলাম এক লাখ ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারব। লাভ কম হলেও খুশি। কারণ এবার হাটে চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি গরু আমদানি হয়েছে। এর মধ্যে যা দাম পেয়েছি, তা খারাপ নয়।
আরেক বিক্রেতা মামিনুল ইসলাম জানান, হাটে ভারতীয় গরু এলে দেশি গরু ব্যবসায়ী বা খামারিরা বিপাকে পড়তেন। সিটি হাটে গরু ক্রেতা সহিমুদ্দিন বলেন, এক লাখ ৩৩ হাজার টাকায় একটি গরু কিনেছি। বাজেটের মধ্যে ভালো গরু পেয়েছি বলে মনে হচ্ছে।
সিটি হাটের ইজারাদার শওকত আলী বলেন, এই হাটে ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তার জন্য বসানো হয়েছে সিসিক্যামেরা। পুলিশের পাশাপাশি কাজ করছে স্বেচ্ছাসেবী টিম। জালটাকা শনাক্তকরণে বসানো হয়েছে মেশিন। কয়েকটি ব্যাংকও এ ব্যাপারে কাজ করছে। ব্যবসায়ী ও ক্রেতা-বিক্রেতার দিকে নজর রেখে এবার হাট পরিচালনা করা হচ্ছে।
রাজশাহী জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস জানায়, জেলায় এবার কোরবানির জন্য ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৮৯৩টি বিভিন্ন ধরনের পশু রয়েছে। এই জেলায় কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৪৩৭টি। উদ্বৃত্ত এক লাখ ১২ হাজার ৪৫৬টি পশু ঢাকা, চট্টগ্রামসহ অন্যান্য জেলায় পাঠানো হচ্ছে।
এছাড়া রাজশাহী বিভাগে এবার কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৪৩ লাখেরও বেশি পশু। বিভাগজুড়ে বসেছে তিন শতাধিক পশুর হাট। কোরবানির আগে এখনো পশুর পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন খামারিরা।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে বিভাগের আট জেলায় ১৬১টি স্থায়ী এবং ১৪১টি অস্থায়ী পশুর হাট বসেছে। হাটগুলোর স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে গঠন করা হয়েছে ২১৩টি ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম। এসব টিম গাভির গর্ভ পরীক্ষা ও পশুর স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধানে কাজ করছে।
এছাড়া হাটে জালটাকা শনাক্তকরণের ব্যবস্থাও রয়েছে। আছে ব্যাংকের বুথও। পাশাপাশি ইজারাদারদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বসানো হয়েছে সিসিক্যামেরা।
খামারিরা বলছেন, গো-খাদ্যের লাগামছাড়া দামের কারণে কোরবানির পশুর বাজারে প্রভাব পড়েছে। দাম বেশি না হলে লোকসান হবে। যদিও প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, রাজশাহীতে এবারও কোরবানির পশুর সরবরাহ চাহিদার তুলনায় বেশি। তাই দাম খুব একটা বেশি হবে না। সহনীয় একটা দাম থাকবে, এতে ক্রেতা-বিক্রেতা কারো সমস্যা হবে না।
মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রতিটি হাটে সিসিক্যামেরা, জেনারেটর, স্বেচ্ছাসেবক রাখা হয়েছে। জালটাকা শনাক্তকরণ বুথ স্থাপন করা হয়েছে। সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হাটকেন্দ্রিক পুলিশ কন্ট্রোল রুম স্থাপন ছাড়াও বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজশাহীর গবাদিপশুর হাটগুলো টানা কদিনে ক্রেতা-বিক্রেতার সমাগমে জমে উঠেছে। প্রথমদিকে ভারতীয় গরুর প্রভাব দেখা গেলেও শেষ মুহূর্তে না থাকায় স্বস্তিতে দেশি খামারিরা। দামও ভালো পাচ্ছেন বিক্রেতারা।
গত বছরের তুলনায় এবার কোরবানির পশুর দাম তুলনামূলক কম। তবে ক্রেতা-বিক্রেতারা ন্যায্য দামে পশু ক্রয়-বিক্রয় করতে পেরে সবাই খুশি।
এ বছর সরকার ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। সে সঙ্গে হাটে অসুস্থ গরু-ছাগলের তাৎক্ষণিক চিকিৎসায় ভেটেরিনারি ক্লিনিকেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে এবার কোরবানির হাটে হাটে ব্যতিক্রম উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
পশু কেনাবেচার জন্য রাজশাহীতে বেশ কয়েকটি হাট রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোÑসিটি হাট, দামকুড়া, নওহাটা, কাটাখালী, মহিষালবাড়ী, কাকনহাট, মচমইল, কেশরহাট, বানেশ্বর হাট প্রভৃতি।
সিটি হাটের ক্রেতা-বিক্রেতারা গণমাধ্যমকে জানান, গতবারের তুলনায় এ বছর দাম কম হলেও লোকসান হয়নি বিক্রেতাদের। ন্যায্য দামে পশু বিক্রি করছেন তারা। অপরদিকে তুলনামূলক কম দামে পছন্দের পশু পেয়ে ক্রেতারাও খুশি।
সিটিহাটে ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় রয়েছে মাঝারি সাইজের গরু। এসব গরু মূলত এক লাখ থেকে এক লাখ ২০ হাজার টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে। মাঝারির চেয়ে একটু বড় গরু বিক্রি হচ্ছে দুই লাখ থেকে দুই লাখ ২০ হাজারের মধ্যে। আর ছোট সাইজের গরু ৬৫ হাজার থেকে এক লাখ টাকার মধ্যে বিক্রি হচ্ছে।
সিটিহাটে গরু নিয়ে আসা আমিনুর রহমান বলেন, আমি বেশ কয়েকটি গরু নিয়ে এসেছিলাম, সব বিক্রি হয়ে গেছে। দাম ভালো পেয়েছি, লোকসান হয়নি। ক্রেতারাও খুশি।
চারঘাট উপজেলার গরু ব্যবসায়ী জিলানী বলেন, ভারত থেকে এবার গরু-মহিষের আমদানি প্রথমদিকে হলেও এখন নেই। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বিজিবির তৎপরতায় এবার ভারতীয় গরু-মহিষ আসা বন্ধ হয়েছে। তারপরও গত বছরের তুলনায় এবার ক্রেতা এখনো কিছুটা কম। ক্রেতা কমের সঙ্গে এবার দামও কম।
তিনি বলেন, এবার দেশি জাতের পর্যাপ্ত গরু-মহিষ কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে। খামারিরা আগে থেকেই এসব গরু লালন-পালন করেছেন। কিন্তু দাম কম হলে তারা তো লোকসানের মুখে পড়বেন।
আরেক গরু বিক্রেতা কামরুল বলেন, চারটি গরু হাটে এনেছি। একটি বিক্রি করেছি এক লাখ ২০ হাজার টাকায়। আশা করেছিলাম এক লাখ ৩০ হাজার টাকায় বিক্রি করতে পারব। লাভ কম হলেও খুশি। কারণ এবার হাটে চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি গরু আমদানি হয়েছে। এর মধ্যে যা দাম পেয়েছি, তা খারাপ নয়।
আরেক বিক্রেতা মামিনুল ইসলাম জানান, হাটে ভারতীয় গরু এলে দেশি গরু ব্যবসায়ী বা খামারিরা বিপাকে পড়তেন। সিটি হাটে গরু ক্রেতা সহিমুদ্দিন বলেন, এক লাখ ৩৩ হাজার টাকায় একটি গরু কিনেছি। বাজেটের মধ্যে ভালো গরু পেয়েছি বলে মনে হচ্ছে।
সিটি হাটের ইজারাদার শওকত আলী বলেন, এই হাটে ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তার জন্য বসানো হয়েছে সিসিক্যামেরা। পুলিশের পাশাপাশি কাজ করছে স্বেচ্ছাসেবী টিম। জালটাকা শনাক্তকরণে বসানো হয়েছে মেশিন। কয়েকটি ব্যাংকও এ ব্যাপারে কাজ করছে। ব্যবসায়ী ও ক্রেতা-বিক্রেতার দিকে নজর রেখে এবার হাট পরিচালনা করা হচ্ছে।
রাজশাহী জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস জানায়, জেলায় এবার কোরবানির জন্য ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৮৯৩টি বিভিন্ন ধরনের পশু রয়েছে। এই জেলায় কোরবানির জন্য পশুর চাহিদা ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৪৩৭টি। উদ্বৃত্ত এক লাখ ১২ হাজার ৪৫৬টি পশু ঢাকা, চট্টগ্রামসহ অন্যান্য জেলায় পাঠানো হচ্ছে।
এছাড়া রাজশাহী বিভাগে এবার কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৪৩ লাখেরও বেশি পশু। বিভাগজুড়ে বসেছে তিন শতাধিক পশুর হাট। কোরবানির আগে এখনো পশুর পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন খামারিরা।
ঈদুল আজহা উপলক্ষে বিভাগের আট জেলায় ১৬১টি স্থায়ী এবং ১৪১টি অস্থায়ী পশুর হাট বসেছে। হাটগুলোর স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে গঠন করা হয়েছে ২১৩টি ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম। এসব টিম গাভির গর্ভ পরীক্ষা ও পশুর স্বাস্থ্য তত্ত্বাবধানে কাজ করছে।
এছাড়া হাটে জালটাকা শনাক্তকরণের ব্যবস্থাও রয়েছে। আছে ব্যাংকের বুথও। পাশাপাশি ইজারাদারদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বসানো হয়েছে সিসিক্যামেরা।
খামারিরা বলছেন, গো-খাদ্যের লাগামছাড়া দামের কারণে কোরবানির পশুর বাজারে প্রভাব পড়েছে। দাম বেশি না হলে লোকসান হবে। যদিও প্রাণিসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, রাজশাহীতে এবারও কোরবানির পশুর সরবরাহ চাহিদার তুলনায় বেশি। তাই দাম খুব একটা বেশি হবে না। সহনীয় একটা দাম থাকবে, এতে ক্রেতা-বিক্রেতা কারো সমস্যা হবে না।
মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, প্রতিটি হাটে সিসিক্যামেরা, জেনারেটর, স্বেচ্ছাসেবক রাখা হয়েছে। জালটাকা শনাক্তকরণ বুথ স্থাপন করা হয়েছে। সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হাটকেন্দ্রিক পুলিশ কন্ট্রোল রুম স্থাপন ছাড়াও বাড়ানো হয়েছে গোয়েন্দা নজরদারি।
নিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১৪ মিনিট আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
৩৩ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা হলে বর্তমান সরকার আর কোনো প্রকল্পের উদ্বোধন করতে পারবে না। সে কারণে দ্রুত পিডি নিয়োগ করে নভেম্বরেই কাজ শুরু করতে হবে। সেটি করা না হলে সারা দেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে দেওয়া হবে। প্রয়োজনে চীন টাকা না দিলেও নিজের টাকা দিয়ে কাজ শুরুর দাবি জানান তারা।
২ ঘণ্টা আগে