জেলা প্রতিনিধি, নওগাঁ
নওগাঁয় ভজন দেবনাথ সজল নামে এক অটোরিকশা চালককে হত্যার দায়ে পাঁচ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসাথে তাদের প্রত্যেকে পাঁচ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
বুধবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে দিকে নওগাঁর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালত এবং স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক মো. কায়সারুল ইসলাম এ রায় দেন। রায়ের সময় চার আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং একজন পলাতক ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) মুনছুর আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন সদর উপজেলার আরজি-নওগাঁ মন্ডলপাড়া এলাকার শুকুর আলীর ছেলে জুয়েল জাহের আলী (পলাতক), উত্তরপাড়া পবা মসজিদ এলাকার হাসান মিয়ার ছেলে সুরুজ মিয়া, বেদারুল ইসলামের ছেলে সাইফুল ইসলাম, চকপ্রসাদ মাদ্রাসাপাড়া এলাকার আ. সাত্তারের ছেলে রতন মন্ডল এবং বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলার খানপুর এলাকার মৃত শাহজাহানের ছেলে আব্দুর রশিদ।
এদিকে সদর উপজেলার নিউসাহাপুর এলাকার আলতাফ হোসেনের ছেলে আ. আজিজের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দেয়া হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ভজন দেবনাথ সজল একজন অটোরিকশা চালক ছিলেন। ২০১৯ সালের ১৬ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে তার নিজস্ব অটোরিকশাটি নিয়ে প্রতিদিনের ন্যায় ভাড়ায় চালানোর জন্য নিজ বাড়ি হতে বাহিরে যায়। তারপর ওই রাত্রিতে সে আর বাড়িতে ফিরে আসেনা। এরপর স্বজনরা তাকে বিভিন্ন জায়গায় ও আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে খোঁজাখুঁজি করেও তার কোনো সন্ধান পায়না। পরের দিন ১৭ নভেম্বর সকালে নওগাঁ সদর উপজেলার হাঁসাইগাড়ি গোটার বিলে পাকা রাস্তা সংলগ্ন কাদা পানিতে কচুরিপানার মধ্যে থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার বাবা ভূপেনন্দ্রাথ দেবনাত নওগাঁ সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘদিন ধরে চলা এ মামলায় ১৩ জন সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত এ রায় প্রদান করেন।
মামলার এ রায়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মনছুর আলী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
নওগাঁয় ভজন দেবনাথ সজল নামে এক অটোরিকশা চালককে হত্যার দায়ে পাঁচ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসাথে তাদের প্রত্যেকে পাঁচ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।
বুধবার (২৭ আগস্ট) দুপুরে দিকে নওগাঁর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালত এবং স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক মো. কায়সারুল ইসলাম এ রায় দেন। রায়ের সময় চার আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন এবং একজন পলাতক ছিলেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এবং অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) মুনছুর আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন সদর উপজেলার আরজি-নওগাঁ মন্ডলপাড়া এলাকার শুকুর আলীর ছেলে জুয়েল জাহের আলী (পলাতক), উত্তরপাড়া পবা মসজিদ এলাকার হাসান মিয়ার ছেলে সুরুজ মিয়া, বেদারুল ইসলামের ছেলে সাইফুল ইসলাম, চকপ্রসাদ মাদ্রাসাপাড়া এলাকার আ. সাত্তারের ছেলে রতন মন্ডল এবং বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলার খানপুর এলাকার মৃত শাহজাহানের ছেলে আব্দুর রশিদ।
এদিকে সদর উপজেলার নিউসাহাপুর এলাকার আলতাফ হোসেনের ছেলে আ. আজিজের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দেয়া হয়।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ভজন দেবনাথ সজল একজন অটোরিকশা চালক ছিলেন। ২০১৯ সালের ১৬ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে তার নিজস্ব অটোরিকশাটি নিয়ে প্রতিদিনের ন্যায় ভাড়ায় চালানোর জন্য নিজ বাড়ি হতে বাহিরে যায়। তারপর ওই রাত্রিতে সে আর বাড়িতে ফিরে আসেনা। এরপর স্বজনরা তাকে বিভিন্ন জায়গায় ও আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে খোঁজাখুঁজি করেও তার কোনো সন্ধান পায়না। পরের দিন ১৭ নভেম্বর সকালে নওগাঁ সদর উপজেলার হাঁসাইগাড়ি গোটার বিলে পাকা রাস্তা সংলগ্ন কাদা পানিতে কচুরিপানার মধ্যে থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার বাবা ভূপেনন্দ্রাথ দেবনাত নওগাঁ সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘদিন ধরে চলা এ মামলায় ১৩ জন সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত এ রায় প্রদান করেন।
মামলার এ রায়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মনছুর আলী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় পলাতক দুই ভাইকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
৪২ মিনিট আগেপরিবারের পক্ষ থেকে জানা গেছে, ১১ বছর বয়সে ১৯৩৫ সালে শামসুদ্দিন ব্রিটিশ-ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগ দিয়েছিলেন। তার সৈনিক নম্বর ছিল ৬৪১৪৬০। ১৯৩৯ থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত পুরো ছয় বছর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দানে ছিলেন এ যোদ্ধা।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারী থানার ভেতরে পুলিশের ওপর চড়াও হয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের এক সাবেক নেতা। ঘটনার পর তাকে আটক করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুর ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আটক মো. রায়হান হাটহাজারি কলেজ শিবিরের সাবেক সভাপতি।
১ ঘণ্টা আগেসাগরে বাংলাদেশের জলসীমায় ভারতীয় জেলেরা ইলিশ মাছ ধরতে আসে তা জানার পরই সাথে সাথে কোস্টগার্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এবং ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। আমরা চাই দেশের মানুষ ইলিশ খাবে সাগরে যেন কেউ চুরি করে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য সরকার ব্যবস্থা নিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে