মিজানুর রহমান রাঙ্গা, সাঘাটা (গাইবান্ধা)
গাইবান্ধার সাঘাটায় ৩১ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও কাঙ্ক্ষিত সেবার মান বাড়েনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কনসালটেন্টসহ ১৪ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও রয়েছেন মাত্র পাঁচজন। প্রসূতি মায়ের জন্য নেই আধুনিক ব্যবস্থা। জটিল পরিস্থিতিতে প্রসূতির সিজারিয়ান অপারেশনের ব্যবস্থা না থাকায় ভোগান্তির অন্ত নেই। রক্ত সঞ্চালনের ব্যবস্থা না থাকায় রোগীকে রেফার্ড করতে হয় প্রায়ই। পরিষ্কারের কাজ করতে হয় মাত্র একজন ক্লিনার দিয়ে।
উপজেলার ১০ ইউনিয়নের প্রায় ৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্য সেবায় একমাত্র ভরসা সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নানা সংকটে হাসপাতালটিতে মিলছেন না কাঙ্ক্ষিত সেবা। সিজারসহ অন্যান্য যে কোনো অপারেশনের জন্য ছুটতে হচ্ছে প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলোতে।
একটু জরুরি সমস্যা হলেই যেতে হচ্ছে রংপুর মেডিকেল ও বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। উপজেলার চরাঞ্চলসহ দূরদূরান্তের রোগীরা চিকিৎসা সেবা নিতে এসে প্রতিদিনই ভোগান্তিতে পড়েন।
হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা একাধিক রোগী ও স্বজনরা জানান, চিকিৎসক না থাকা, প্রয়োজনীয় বেশিরভাগ পরীক্ষা-নিরীক্ষা না হওয়া, ঔষধ সংকটসহ নানা কারণে চিকিৎসা সেবা হচ্ছে। প্রাইভেটে চিকিৎসা নিতে বাড়তি খরচ হওয়ায় কষ্টে পড়তে হচ্ছে তাদের। অনেকের পক্ষে বেসরকারিভাবে সেবাগ্রহণ সম্ভব না হওয়ায় বিপাকে পড়ছেন পরিবারগুলো।
প্রায় একযুগ পর এ্যানালগ মেশিনের পরিবর্তে নতুন এক্স-রে মেশিন স্থাপন করা হলেও রেডিওলজি ডাক্তারের অভাবে রিপোর্ট দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ডেন্টাল সার্জনের পদ থাকলেও চিকিৎসক নেই দীর্ঘদিন থেকে। চিকিৎসা না পেয়ে দাঁতের রোগিরা ভোগান্তিতে পড়েন। প্যাথলজিকাল টেস্টের জন্য প্রয়োজনীয় রিএজেন্ট (কাচাঁমাল) বরাদ্দ নেই। চালাতে হয় নানা জোড়াতালি তালি দিয়ে।
হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা ঝাড়াবর্ষা গ্রামের বাসিন্দা ছাইদুর রহমান বলেন, চিকিৎসকের অভাবসহ নানা সমস্যায় সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
মুন্সিরহাট এলাকার বাসিন্দা আতিকুর রহমান বলেন, হাসপাতালে আগত জরুরি রোগীর সামান্য জটিলতা থাকলেও রেফার্ড করা হয়। সেবার মান না বাড়ায় প্রতিনিয়তই রোগীরা ভোগান্তিতে পড়েন।
এসব বিষয়ে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইলতুতমিশ আকন্দ বলেন, আমাদের হাসপাতালটি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হলেও এখানে জনবল আছে ৩১ শয্যার। তবে হাসপাতালে সব ধরনের সেবা ধরে রাখতে পর্যাপ্ত চিকিৎসক দরকার।
গাইবান্ধার সাঘাটায় ৩১ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও কাঙ্ক্ষিত সেবার মান বাড়েনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কনসালটেন্টসহ ১৪ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও রয়েছেন মাত্র পাঁচজন। প্রসূতি মায়ের জন্য নেই আধুনিক ব্যবস্থা। জটিল পরিস্থিতিতে প্রসূতির সিজারিয়ান অপারেশনের ব্যবস্থা না থাকায় ভোগান্তির অন্ত নেই। রক্ত সঞ্চালনের ব্যবস্থা না থাকায় রোগীকে রেফার্ড করতে হয় প্রায়ই। পরিষ্কারের কাজ করতে হয় মাত্র একজন ক্লিনার দিয়ে।
উপজেলার ১০ ইউনিয়নের প্রায় ৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্য সেবায় একমাত্র ভরসা সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। নানা সংকটে হাসপাতালটিতে মিলছেন না কাঙ্ক্ষিত সেবা। সিজারসহ অন্যান্য যে কোনো অপারেশনের জন্য ছুটতে হচ্ছে প্রাইভেট ক্লিনিক ও হাসপাতালগুলোতে।
একটু জরুরি সমস্যা হলেই যেতে হচ্ছে রংপুর মেডিকেল ও বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। উপজেলার চরাঞ্চলসহ দূরদূরান্তের রোগীরা চিকিৎসা সেবা নিতে এসে প্রতিদিনই ভোগান্তিতে পড়েন।
হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা একাধিক রোগী ও স্বজনরা জানান, চিকিৎসক না থাকা, প্রয়োজনীয় বেশিরভাগ পরীক্ষা-নিরীক্ষা না হওয়া, ঔষধ সংকটসহ নানা কারণে চিকিৎসা সেবা হচ্ছে। প্রাইভেটে চিকিৎসা নিতে বাড়তি খরচ হওয়ায় কষ্টে পড়তে হচ্ছে তাদের। অনেকের পক্ষে বেসরকারিভাবে সেবাগ্রহণ সম্ভব না হওয়ায় বিপাকে পড়ছেন পরিবারগুলো।
প্রায় একযুগ পর এ্যানালগ মেশিনের পরিবর্তে নতুন এক্স-রে মেশিন স্থাপন করা হলেও রেডিওলজি ডাক্তারের অভাবে রিপোর্ট দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। ডেন্টাল সার্জনের পদ থাকলেও চিকিৎসক নেই দীর্ঘদিন থেকে। চিকিৎসা না পেয়ে দাঁতের রোগিরা ভোগান্তিতে পড়েন। প্যাথলজিকাল টেস্টের জন্য প্রয়োজনীয় রিএজেন্ট (কাচাঁমাল) বরাদ্দ নেই। চালাতে হয় নানা জোড়াতালি তালি দিয়ে।
হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা ঝাড়াবর্ষা গ্রামের বাসিন্দা ছাইদুর রহমান বলেন, চিকিৎসকের অভাবসহ নানা সমস্যায় সেবা ব্যাহত হচ্ছে।
মুন্সিরহাট এলাকার বাসিন্দা আতিকুর রহমান বলেন, হাসপাতালে আগত জরুরি রোগীর সামান্য জটিলতা থাকলেও রেফার্ড করা হয়। সেবার মান না বাড়ায় প্রতিনিয়তই রোগীরা ভোগান্তিতে পড়েন।
এসব বিষয়ে সাঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইলতুতমিশ আকন্দ বলেন, আমাদের হাসপাতালটি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হলেও এখানে জনবল আছে ৩১ শয্যার। তবে হাসপাতালে সব ধরনের সেবা ধরে রাখতে পর্যাপ্ত চিকিৎসক দরকার।
এ সময় অসাবধানতাবশত তার শরীরে সার্ভিস তার স্পর্শ করলে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা দ্রুত তাকে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগেবুধবার ভোর রাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অভিযানে ২৩০ পিস ইয়াবাসহ তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার সাইফুল ইসলাম সাঘাটা উপজেলার কামালেরপাড়া ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক। তিনি ওই এলাকার বারকোনা গ্রামের চান মিয়ার ছেলে।
২০ মিনিট আগেমঙ্গলবার রাতে ১২টার দিকে তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার সময় স্থানীয় বাসিন্দারা ধাওয়া করে। এসময় চালসহ একটি অটোরিকশা জব্দ করলেও বাকি দুটি রিকশা দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়।
২৭ মিনিট আগেবিএনপি নেতা সামছুল ইসলাম জেলার সদর উপজেলার সাধারণ সম্পাদক। ছাড়া পাওয়া দুই আসামি হলেন, সদর উপজেলার লস্করপুর ইউনিয়ন যুবলীগ সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান ওরফে রানা (৪০) ও একই কমিটির সদস্য মামুন আহমেদ (৩৮)।
৩৮ মিনিট আগে