উপজেলা প্রতিনিধি, (ফুলবাড়ী) কুড়িগ্রাম
২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের নামে পিলখানা ম্যাসাকারে শহীদ তৎকালীন বিডিআরের রংপুর সেক্টর কমান্ডার লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুলের বাড়িতে আজও শোক কাটেনি। তার গ্রামের বাড়ি ফুলবাড়ী উপজেলা সদরের গিয়ে শোকাহত পরিবেশ দেখা গেছে। ফেব্রুয়ারি মাসের ২৫ তারিখ এলেই পরিবারটিতে বিরাজ করে শোকার্ত পরিবেশ।
পাঁচ ভাই দু’বোনের মধ্যে সবার ছোট ছিল রংপুর সেক্টর কমান্ডার লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল। ছোটভাইকে হারিয়ে বড়ভাইরা শোকে কাতর।
সোমবার দুপুরে শহীদ লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুলের বাড়িতে গিয়ে দেখা মেলে তার বড় ভাই আনোয়ারুল ইসলাম দুলালের। অন্য ৩ ভাইয়ের মধ্যে আমিনুল ইসলম আদম ও ড. আইনুল ইসলাম হিলু রয়েছেন ঢাকায়। অপর ভাই ডা. আজিজুল ইসলাম বেলাল রংপুরে ।
ডা. আজিজুল ইসলাম বেলাল মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ফুলবাড়ীতে এসে শহীদ লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুলের রুহের মাগফেরাতের দোয়া মাহফিলে যোগ দেন। পরিবারের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার জোহরের নামাজের পর ফুলবাড়ী হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
শহীদ বুলবুলের বড়ভাই আনোয়ারুল ইসলাম দুলাল জানান, বুলবুল আমাদের ৭ ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট ছিল। তাকে হারিয়ে আমরা পরিবার আজও শোকাহত।
তিনি বলেন, বুলবুল মেধাবী হওয়ায় তৎকালীন বিডিআরের রংপুর সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেছে। তার উপর আমাদের পরিবারসহ এলাকাবাসীর অনেক আশা আকাঙ্ক্ষা ছিল। কিন্তু বিডিআর বিদ্রোহের নামে পিলখানা ম্যাসাকারে আমাদের সব স্বপ্ন ভেঙে যায়।
তিনি আক্ষেপের সঙ্গে আরও জানান, ছোট ভাই শহীদ লে. কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুলের নামে আমরা ফুলবাড়ী-নাগেশ্বরী সড়কটি ‘শহীদ লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল সড়ক’ নামকরণের দাবি তুলেছিলাম। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার আমাদের দাবি পূরণ করেনি।
আমরা পরিবারের পক্ষ থেকে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ফুলবাড়ী টু নাগেশ্বরী সড়কটি শহীদ লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল সড়ক করার দাবি করছি।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের নামে পিলখানা ম্যাসাকারে ৫৭ জন মেধাবী সেনা সদস্যকে বাছাই করে হত্যা করা হয়। এর মধ্যে বিডিআরের রংপুর সেক্টর কমান্ডার লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল একজন। তিনি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলা সদরের বাসিন্দা মরহুম শিক্ষক বয়জার রহমান মাস্টার কনিষ্ঠ পুত্র। শহীদ কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল জীবদ্দশায় এক
কন্যা সন্তানের জনক ছিলেন।
এমএস
২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের নামে পিলখানা ম্যাসাকারে শহীদ তৎকালীন বিডিআরের রংপুর সেক্টর কমান্ডার লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুলের বাড়িতে আজও শোক কাটেনি। তার গ্রামের বাড়ি ফুলবাড়ী উপজেলা সদরের গিয়ে শোকাহত পরিবেশ দেখা গেছে। ফেব্রুয়ারি মাসের ২৫ তারিখ এলেই পরিবারটিতে বিরাজ করে শোকার্ত পরিবেশ।
পাঁচ ভাই দু’বোনের মধ্যে সবার ছোট ছিল রংপুর সেক্টর কমান্ডার লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল। ছোটভাইকে হারিয়ে বড়ভাইরা শোকে কাতর।
সোমবার দুপুরে শহীদ লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুলের বাড়িতে গিয়ে দেখা মেলে তার বড় ভাই আনোয়ারুল ইসলাম দুলালের। অন্য ৩ ভাইয়ের মধ্যে আমিনুল ইসলম আদম ও ড. আইনুল ইসলাম হিলু রয়েছেন ঢাকায়। অপর ভাই ডা. আজিজুল ইসলাম বেলাল রংপুরে ।
ডা. আজিজুল ইসলাম বেলাল মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ফুলবাড়ীতে এসে শহীদ লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুলের রুহের মাগফেরাতের দোয়া মাহফিলে যোগ দেন। পরিবারের পক্ষ থেকে মঙ্গলবার জোহরের নামাজের পর ফুলবাড়ী হাফিজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে।
শহীদ বুলবুলের বড়ভাই আনোয়ারুল ইসলাম দুলাল জানান, বুলবুল আমাদের ৭ ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট ছিল। তাকে হারিয়ে আমরা পরিবার আজও শোকাহত।
তিনি বলেন, বুলবুল মেধাবী হওয়ায় তৎকালীন বিডিআরের রংপুর সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেছে। তার উপর আমাদের পরিবারসহ এলাকাবাসীর অনেক আশা আকাঙ্ক্ষা ছিল। কিন্তু বিডিআর বিদ্রোহের নামে পিলখানা ম্যাসাকারে আমাদের সব স্বপ্ন ভেঙে যায়।
তিনি আক্ষেপের সঙ্গে আরও জানান, ছোট ভাই শহীদ লে. কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুলের নামে আমরা ফুলবাড়ী-নাগেশ্বরী সড়কটি ‘শহীদ লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল সড়ক’ নামকরণের দাবি তুলেছিলাম। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার আমাদের দাবি পূরণ করেনি।
আমরা পরিবারের পক্ষ থেকে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে ফুলবাড়ী টু নাগেশ্বরী সড়কটি শহীদ লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল সড়ক করার দাবি করছি।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের নামে পিলখানা ম্যাসাকারে ৫৭ জন মেধাবী সেনা সদস্যকে বাছাই করে হত্যা করা হয়। এর মধ্যে বিডিআরের রংপুর সেক্টর কমান্ডার লে.কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল একজন। তিনি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলা সদরের বাসিন্দা মরহুম শিক্ষক বয়জার রহমান মাস্টার কনিষ্ঠ পুত্র। শহীদ কর্নেল আফতাবুল ইসলাম বুলবুল জীবদ্দশায় এক
কন্যা সন্তানের জনক ছিলেন।
এমএস
মঙ্গলবার (২১অক্টোবর) জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কে,এম হারুন অর রশিদ ও সাধারন সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে সভাপতি- সাধারন সম্পাদকসহ ৫৩ সদস্য বিশিষ্ট নির্বাহি কমিটি ঘোষনা দেন। ওই কিমিটির নির্বাহি সদস্য হিসেবে নূর আলমের নাম রয়েছে।
৩১ মিনিট আগেনিখোঁজ মুফতি মুহিবুল্লাহর ছেলে আব্দুল্লাহ জানান, তিনি জুমার নামাজে হিন্দু সম্প্রদায়ের সংগঠন ইসকন নিয়ে বয়ান করে ছিলেন। এরপর থেকে তাকে হুমকি দিয়ে বেশ কয়েকটি উড়ো চিঠি দেয়া হয়। এরপর থেকে তিনি বিষয়টি নিয়ে মসজিদ কমিটির সাথে কথা বলেন। একপর্যায়ে বুধবার সকাল থেকে তিনি নিখোঁজ হন।
১ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার ভরতখালীতে নদী শাসন ও ভাঙনরোধ প্রকল্পের কাজে বাধার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গ্রামবাসী। বুধবার বিকেলে যমুনা নদীর তীর সংলগ্ন এলাকায় স্থানীয় নদীপাড়ের মানুষ এ মানববন্ধন করে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, আলমাস উপজেলার ৩ নম্বর চারিকাটা ইউনিয়নের নয়াখেল পূর্ব গ্রামের শরীফ উদ্দিনের ছেলে। জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) সুইরঘাট বিওপির চার বিজিবি সদস্য দুটি মোটরসাইকেলযোগে চোরাইপণ্যবাহী একটি পিকআপকে ধাওয়া করেন। এ সময় বিজিবির ছোড়া গুলিতে আলমাস গুলিবিদ্ধ হন।
২ ঘণ্টা আগে